বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে নতুন এক সেলিব্রেটি স্টার ট্রেন্ড চালু হয়েছে : নিজেকে করোনা পজিটিভ বলে ঢালাও প্রচার। এর মধ্যে পাবলিটি স্টান্টও আছে । অনেকে সস্তা জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলও করার চেষ্টা করছেন। ফেসবুক সেলিব্রেটিরাও ক
করোনায় আক্রান্ত বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মহানায়ক কামাল লোহানী আর নেই। আজ শনিবার সকাল ১০টার পরে রাজধানীর এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মহাপ্রয়াণ ঘটে। কামাল লোহানীর কোভিড-১৯ রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে বলে গতকাল শুক্রবা
সুশান্তের ফোন থেকে শেষ ফোন গিয়েছিল তাঁর বেস্ট ফ্রেন্ড মহেশ শেট্টিকে,কথা হয়নি। বন্ধুত্ব এই আকস্মিক মৃত্যুতে একদিকে যেমন শকড তিনি,তেমনই একরাশ কেন,কিন্তু,যদি জাঁকিয়ে বসেছে তাঁর মনে। উত্তর মিলছে না…তার মর্মান্তিক আক্ষেপ : যদি বন্
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র হেলথ কনসাল্ট্যান্ট ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার সম্প্রতি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শওগাত আলী সাগরের সঙ্গে আলাপে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে বিস্তারিত মূল্যায়ন তুলে ধরেন।
প্রতিটি দিনই এখন চিকিৎসক সমাজের জন্য নিত্য নতুন শোক সংবাদ বয়ে আনছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ৩৮ তম ব্যাচের ডা. মো. নূরুল হক তাঁর কর্মস্থল চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটন হসপিটাল আইসিইউতে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২-৩০ টায় মারা গেলেন ।করোনার
মাত্র ৩৪ বছর বয়সে সাফল্য, অর্থ, শিক্ষা সবই জয় করেছিলেন অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুত ৷ ফিটনেস ফ্রিক, আড্ডাবাজ, পজিটিভিটি, দিল্লির ইঞ্জিনিয়ার থেকে মুম্বাইয়ের তারকা, তবুও তাঁর কেন এই পরিণতি হল-এই প্রশ্ন বারবার জাগছে। চলচ্চিত্রের
দেবব্রত তরফদার লিখেছেন, একটি মৃত্যু সারা উপমহাদেশকে ভারাক্রান্ত করেছে । এখন মানুষের শোক প্রকাশ , শোক বিনিময়ের সুযোগ রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে । সিনেমা জগতের মানুষ অনেক দূরের হলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে নয় । তাদের কাজের জন্য দর্শ
ডা. আমিনুল ইসলাম লিখেছেন ,সুশান্ত সিং রাজপুত বলিউডের তরুণ অভিনেতা। নিখিল উপমহাদেশ জুড়ে অভাবনীয় জনপ্রিয় মুখ । বাংলাদেশেও যে তিনি এরকম তোলপাড় করা অকল্পনীয় পরিমান জনপ্রিয় ছিলেন ; তা বোঝা গেল তার অনাকাঙ্খিত মৃত্যুর পর। গতকাল বাংল
করোনাকালে শোকাবহ মৃত্যুকে ট্রল করে অমানবিক স্টাটাস দিয়ে গ্রেপ্তার হলেন বাংলাদেশের এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। সদ্য প্রয়াত আওয়ামী লীগের বর্ষিয়ান নেতা ,সাবেক স্বরাষ্ট্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযো
ছিলেন অসম্ভব ভাল মানুষ। সদাপরোপাকারী । সজ্জন। হাসিমুখ ছাড়া কেউ কখনও তাকে দেখে নি। কখনও কোন সামান্য ক্ষতি করেন নি কারও। উপকার কল্যাণ করেছেন অসংখ্য মানুষের। তিনি প্রকৌশলী সৈয়দ নসরুল আহসান । মানুষকে অকাতরে ভালবাসতেন। তেমনি ভালবা
মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ লিখেছেন, বছর খানেক আগে মঞ্চ নাটক ' দ্য ট্রায়াল অব সূর্যসেন ' একসাথে দেখলাম। শিল্পকলা থেকে গাড়ি তাঁর বাড়িতে থামল। নেমে যেতে যেতে অগ্রজা কফি খাওয়ার নিমন্ত্রণ জানালেন।ব্যস্ততার ছূতোয় 'আরেকদিন ' বলে বিদায় নি
কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের নন্দলাল এখন ডাক্তার। ডা.নন্দলালকেনিয়ে কবিতা লিখেছেন, ডা সুরেশ তুলসান
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, নারী বা পুরুষ হার্ট এটাক হয় প্রাণ সংশয়ী, যদি না ত্বরিত আর সঠিক চিকিৎসা না হয় । পুরুষের চেয়ে নারীদের হৃদ পিণ্ডে আক্রমণ অন্যরকম , অনেক সময় লক্ষণ দুর্বল , অনেক দূর অগ্রসর না হওয়া পর্যন্ত ধরা পড়
সারা বাংলাদেশের সচেতন মানুষ এখন উদ্বেগ নিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ও বাংলাদেশের বিকল্প স্বাস্থ্যসেবা শিল্পের পথিকৃৎ ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্বাস্থ্য পরিস্থিতির দিকে। দুজনেই করোনায় আক্রান্ত হয়ে গ
ডা. ফায়জুল হাকিম লিখেছেন, একজন ডাক্তার, একটি উন্নত প্রাইভেট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে যেভাবে উপযুক্ত চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুমুখে পতিত হলো, এর আগে গত তিন মাসে দেশে শত শত মানুষ এমনই দুর্ভোগের শিকার হয়ে মৃত্
করোনা রোগীদের সেবা দিয়ে আলোচিত- লোকপ্রিয় নিউ ইয়র্ক প্রবাসী ডা. ফেরদৌস খন্দকার তার দেওয়ালে এক লেখায় চ্যালেঞ্জ দিয়ে পরিস্কার জানিয়েছেন, তিনি বেঈমানে আজম খন্দকার মোশতাকের ভাতিজা কিংবা বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল রশিদের খালাতো ভাই ন
নিতান্ত নিরীহ এক বাইসাইকেল অমর্ত্য সেনের অর্থনীতির নোবেল জয়ের অন্যতম বড় চরিত্র হয়ে উঠেছিল এই তথ্য বোধহয় অনেকের অজানা৷সুইডেনের নোবেল কমিটির দাবি কিন্তু ঠিক তেমনই৷
দর্পণ কবির,নিউইয়র্ক থেকে লিখেছেন , ফেসবুকে একাধিক মিডিয়া কর্মী অনেকদিন ধরে প্রচারণা চালাচ্ছেন-নিউইয়র্কের চিকিৎসক ফেরদৌস খন্দকার একজন দেবদূত। তিনি নিউইয়র্ক শহরে ঘরে ঘরে গিয়ে করোনা রোগীর চিকিৎসা করেছেন। এটি একটি ডাহা মিথ্যা তথ্
অধ্যাপক ডা. রেজাউল করীম লিখেছেন, পরশু রাতে ভয়ানক শব্দ করে বাজ পড়ল। আমার ঘরে আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষকের অন্তর্জালের ভাঁড়ার ঘর। জালের আর কিছু আস্ত নেই, পুড়েফুড়ে গেছে বোধহয়। তাতে একদিকে ভালো হয়েছে। নেট না থাকলে একটু প
ফারহিম ভীনা লিখেছেন ,We can’t breathe আজ আমরা সবাই জানি জর্জ ফ্লয়েডকে শুধু কালো হওয়ার কারণে সাদা পুলিশ শ্বাসরোধ করেছে –সাদা হাঁটু চেপে ধরেছে কৃষ্ণাঙ্গের মাথা | ফ্লয়েড বার বার বলেছে –I can’t breath –৮ মিনিটে ১৫ বার অনুনয় করেছে