ডা. আজাদ হাসান লিখেছেন, সৌদি আরবে সেকেন্ডারী এবং টারসিয়ারি কেয়ার হাসপাতাল গুলো ইমার্জেন্সি রোগী ছাড়া সব ওপিডি বন্ধ রেখেছে। রুটিন ওটি বন্ধ আছে। তবে জরুরী সার্ভিস এবং ইনডোর চালু আছে। ক্রনিক ডিজিজ রোগীরা সংশ্লিষ্ট ফার্মেসীতে ঔষধ
নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে সুরক্ষার উপকরণ (পিপিই) দাবি করা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে রাজধানীর আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তিনজন চিকিৎসককে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এক মাস আগে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস
চিকিৎসা নিতে ভারতে গিয়ে আটকে পড়েছেন অনেক বাংলাদেশি রোগী ও পরিবার সদস্য। এরা অবস্থান করছেন কলকাতা, মুকুন্দপুর, বেঙ্গালুরু , চেন্নাইয়ে হাসপাতাল পাড়ায় বিভিন্ন হোটেলে ও মাসধরা নিবাসে । এরকম রোগী ও পরিবার সদস্যদের পাশে ভগবান হয়ে দ
করোনা ক্রমশ থাবা বিস্তার করছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে নতুন ৪ জন মারা গেছে । নতুন করে আরও ২৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
বাংলাদেশে যেসব জায়গায় করোনা ভাইরাস শনাক্তকরন চলছে : ঠিকানা ও ফোন নম্বর
পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ানোর সাথে সাথে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যায় হঠাৎ করে উল্লম্ফন হয়েছে। গতকাল একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ জন, যা এখন পর্যন্ত একদিনে আক্রান্ত হওয়া
মৃতের নিকটাত্মীয়রা জানান, আমাদের পরিবারে কেউ বিদেশফেরত নেই। তিনি ধর্মপ্রাণ ছিলেন। মসজিদে যেতেন। ব্যবসার কাজে বাজারে যেতেন। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার দুইদিনেই তার মৃত্যু হলো। ৪ এপ্রিল২০২০ সকাল ৯টায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি মা
মহামারি করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে বাংলা দেশে ডাক্তারদের প্রাইভেট চেম্বার বন্ধ রাখলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ৩ এপ্রিল ২০২০ শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্র
করোনা হটলাইনে নারীকণ্ঠ শুনেই "আপনি বিয়ে করছেন?" "আপনার বয়স কত", "যৌবন ফিরে পাব কিভাবে" "দুলাভাই কি করে", "এই ফোন দিসি এম্নেই, আপনার সাথে কথা বলার জন্য", "আমাকে ফোন ব্যাক করেন, আপনার সাথে কথা বলতে চাই" ইত্যাদি ইত্যাদি
অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক জানান, আমার এক মেয়ে থাকে লন্ডনে । তার স্বামীর হয়েছে জ্বর। কষ্টে নেতিয়ে গেছে। জেনারেল ফিজিশিয়ান টেলিফোনে শুনেই ৭ দিন পরে খবর নিতে বলেছে । আজ ৭ দিন হলো। জেনারেল ফিজিশিয়ান তাকে পরীক্ষা দূরে থাক, চোখে দেখতে
ডা. সাঈদ এনাম জানান, সিলেটে রাস্তায় পড়ে থাকা ফিনল্যান্ডের যে নাগরিক'কে করোনা করোনা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়েছিলো, তাকে নিয়ে সারা দেশ তোলপাড় করা হলো, উনি আসলে করোনা রুগী নন। উনি আপাতত আমাদের সাইকিয়াট্রি ডিপার্টমেন্টে
খোদ দিল্লির একটি মসজিদে হওয়া ধর্মীয় সমাবেশ তাবলিগ জামাত থেকে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা সংক্রমণ । ওই সমাবেশে যোগ দিয়ে বহু মানুষ করোনা আক্রান্ত (Coronavirus) এবং ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরেই
অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার লিখেছেন, মনোচিকিৎসক হিসেবে বলি অতিরিক্ত আতংকিত না হয়ে বরং আমরা সতর্ক হই। ক্রনিক স্ট্রেস আমাদের ইমিউনিটির (প্রতিরোধ ক্ষমতা) ওপরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আর আমরা জানি করোনা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমত
আপৎকালে খুলনা ডায়াবেটিককে সম্পূর্ণভাবে করোনা হাসপাতাল বলে ঘোষণা করেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারগন। বিশিষ্ট চিকিৎসক এস এম ফরিদ উজজামান বিষয়টি সবাইকে জানান।
কিশোরগঞ্জের এক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সচালক আক্রান্ত হন জ্বর ও সর্দিতে। তারপর মুখোমুখি হন একের এক নির্মম অমানবিক অভিজ্ঞতার। যে সাধারণ জনতা এখন করোনা নিয়ে ঢিলে তামাশা ও ওয়াজনির্ভর করোনায় কিছু হবে না : জাতীয় আত্মবিশ্
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে সিলেটের একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। চীনের উহান থেকে সারাবিশ্বে যখন করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া শুরু করে, সে সময় থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় সিলেটের চণ্ডিপুল এলাকায় অবস্
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, অনেক লোক আছেন চিকিৎসক কে দেবতা ভাবেন। এক সি,এস,পি'কে বলতে শুনেছিলাম, , "সারা জীবন সিভিল সার্ভিসে কাটিয়েছি। মহকুমা থেকে বিভাগ তারপর সচিবালয়। সর্বোচ্চ পদেও ছিলাম। সেই শুরু থেকে আজোব্দি আমার সবচেয়ে প্রিয়
ডা: শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, স্বাস্থ্য বিভাগেরর ছুটি বাতিল হয়েছে তাই আমাদের এই বিপদে সম্মুখ সারির যোদ্ধারা নিশ্চয় ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম পরিধান করে সেবা দেবেন কারণ এরাই একমাত্র যোদ্ধা এরা বিপদগ্রস্ত হলে সবাই বিপদে পড়বেন ।যেহ
অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার লিখেছেন, রোগী কাহিনি। ভদ্রলোকঃ আমি কিন্তু আমার জন্যে আসিনি। এসেছি আমার ছেলের জন্য। আমিঃ কি সমস্যা ছেলের? ভদ্রলোকঃ ভয় পায়। এদিক ওদিকে তাকায়। একা একা বিড় বিড় করে। আমিঃ আর কোনো সমস্যা? ভদ্রলোকঃ ভয়
ডাঃ অসিত বর্দ্ধন, কানাডা থেকে লিখেছেন , আপদকালিন সময়ে সরকারকে অনেক সিদ্ধান্ত নিতে হয়, সেটা জনগণের স্বার্থ রক্ষার জন্যই। যেহেতু রোগ এখন " কমুইনিটি " তে পাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, তাই কিছু কাজ আগ বাড়িয়ে করে রাখা যেতে পারে যেন স