এক সময়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ব্যপক আলোচি ত রাজনীতিক মোহাম্মদ নাসিম করোনার করাল গ্রাসে চলে গেলেন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর ব্রেইন স্ট্রোকে সঙ্কটাপন্ন হয়ে উঠেছিল মোহাম্মদ নাসিমের জীবন, সেই সঙ্কট তা
করোনার মৃত্যুর গ্রাস থেকে ২৪ বছরের এক মেয়েকে ফিরিয়ে আনলেন কলকাতার ডাক্তাররা । এর আগে AIIMS দিল্লি ও চেন্নাইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালের Ecmo সাপোর্টে দু’জন রোগীকে রাখা হয়। কিন্তু দুজনেই মারা যান। কলকাতাবাসী এই ২৪ বছর বয়সী মহি
রিশালের লোকসেবী চিকিৎসক , শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. ভাস্কর সাহা শোক এপিটাফে জানান, এবার নাকের ডগায় করোনার ছোবল! অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, বরিশালের অত্যাধুনিক রাহাত আনোয়ার হাসপাতালের মালিক ডা
ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ লিখেছেন, চিকিৎসকরা "তারকা হাসপাতাল ডাকাতি"র এই বাড়তি টাকার কোন ভাগ কখনোই চায়নি, এখনো চায় না। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, রুগি ও সাধারন জনগণের দৃষ্টিতে চিকিৎসকরাই আবারো 'কসাই' হিসেবে পরিগণিত হচ্ছেন! একজন চি
বিশিষ্ট লোকসেবী চিকিৎসক হৈমন্তিকা শ্রেয়া সদ্য প্রয়াত শিক্ষক তাজিনকে নিয়ে গভীর মর্মবেদনার এক লেখা লিখেছেন। ভিকারুননেসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের অত্যন্ত শিক্ষার্থী-ভালবাসা ধন্য শিক্ষক তাজিন। তিনি মারা গেছেন সদ্যজাত দুগ্ধপোষ্য শিশু
একজন করোনা সাসপেক্টেড,পরবর্তীতে পজিটিভ রোগীর; যিনি তার পিতা: তার এটেনডেন্ট হিসেবে শফিউদ্দিন কবির আবিদ হাসপাতালে থেকে দেখেছেন বাস্তব চিত্র ও ভয়ঙ্কর সত্য। সেসব লিপিবদ্ধ করেছেন " করোনা,বাবার মৃত্যু ও কিছু অভিজ্ঞতা " শিরনামে । তা
করোনার করাল গ্রাসে মারা যাওয়া ডা. এহসানুল করিম শেষ আকুতি জানিয়েছিলেন নিজ ছাত্র একজন চিকিৎসকের কাছেই। বলেছিলেন, ‘ডা. নুর উদ্দীন প্লিজ আমার পাশ থেকে সরবেন না। আমার অনেক কষ্ট হচ্ছে। আমার শেষ চাওয়া আপনি পাশে থেকে আমার পেইনলেস ডেথ
৩৫০ টাকায় নিয়মিত ডায়ালিসিস! কিভাবে সম্ভব! ডাক্তার ফুয়াদের ভাষায়, কম খরচা যাতে হয়, তারজন্য যাবতীয় বাহুল্য যেগুলি অন্য নার্সিং হোমে থাকে, সেগুলি এখানে নেই। কোনও এসি নেই, লিফট নেই। এমনকী রিসেপশন ও ওয়েটিং এরিয়াও নেই রোগীর পরিবা
শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) শনাক্ত হয়েছেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। জানায় চ্যানেল আই অনলাইন । চ্যানেল আই আরও জানায় , শারীরিক অবস্থার অবনতি হও
বাংলাদেশের করোনা রোগীদের অক্লান্ত সেবী কর্মবীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের এনেসথেশিওলজি ও আইসিইউ বিভাগীয় প্রধান ডা: শাহজাদ হোসেন এক মর্মস্পর্শী আবেদন রেখেছেন তাঁর জন্মস্থান যে গ্রামে , সেই গ্রামভিত্তিক ফেসবুক পেজে। তাতে তিন
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে ৬৭ কোটি ভারতীয় আক্রান্ত হবেন ,Nimhans এর এই বক্তব্যে ভারত জুড়ে তোলপাড় চলছে। ভিন্ন মত জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারতবর্ষের প্রখ্যাত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরোসায়েন্
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, এক করোনাজয়ী মেয়ের আত্মকথন নিয়ে।:::কো ভি ড ১৯ এর বিরুদ্ধে আমার লড়াই এর মাঝে একসময় আমার মনে হল আমি বোধ হয় মরতে যাচ্ছি । এর চেয়ে খারাপ হল আমি হয়ত মরব একা কেউ নেই। যারা একা বাস করে তাদের মনে এই
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন, রাত ১.৩০ মিনিট। ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।আমার স্টাফ এর দরজায় আঘাতের শব্দে ঘুম ভাঙলো। ইমারজেন্সি রোগী আসছে। গিয়ে দেখি একজন মা, ৩০ বছর বয়স।সাথে ছোট দুইটা বাচ্চা। মা এর চেহারায় তাকিয়ে দেখি ফ্যাকাসে হয়ে গেছে মায়
রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডে বুধবার রাতের আগুনে ৫ রোগীর মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এই ওয়ার্ডটি হাসপাতালের নীচতলায় ছিল।হাসপাতালের নিচ তলায় ছিল করোনাভাইরাস ইউনিট এবং সেখানে যারা ছিলেন তারা সবাই করোনা রোগী।
রাজধানীর সরকারি মুগদা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষসহ চার চিকিৎসককে বদলি করা হয়েছে। এ নিয়ে তোলপাড় চলছে। এই চিকিৎসকরা খুবই ডেডিকেটেড ছিলেন। হঠাৎ তাদের বদলি কেন ইদের আগে! বেরিয়ে আসছে সেসব কাহিনি। ২৩ মে২০২০ দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, বাৎসরিক চেক আপ বাদ দেবেন না । আর কোলেস্টেরল ত নয়ই । যার কথা বলছি তাঁর পারিবারে হার্টের রোগের মারী বলা যায় , রিং পরানো , বাই পাস , হার্ট এটাক। আর হার্টের বড় খল নায়ক হল কোলেস্টেরল ,ডাক্তার রা
মারা গেলেন স্বাস্থ্যসেবি শেফালী রানী দাস (৫০) । তিনি ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নার্সিং সুপারভাইজার ছিলেন। বুধবার রাত ১২টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার মৃত্যুর পর করোনা
চিকিৎসক এবং চিকিৎসা কর্মীদের জন্য মাস্ক, পিপিই পাঠাতে শুরু করেছেন বলিউডের একাধিক অভিনেতা, সেই সময় একটু অন্য রাস্তায় হাঁটলেন আলিয়া ভাট। কঠিন সময়ে চিকিৎসক এবং চিকিৎসা কর্মীদের এক টুকরো করে ভালবাসা পাঠালেন আলিয়া।
চিকিৎসকদের পাশে থাকতে পেরে গর্বিত: বললেন ডার্টি পিকচার খ্যাত ভারতীয় অভিনেত্রী বিদ্যা বালান। তা নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন ডা. অসিত মজুমদার
জীবন ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসকরা রোগীর জীবনরক্ষায় চিকিৎসা করে চলছেন। অবিরাম নিন্দার মুখেও কোন বিরাম নেই। তেমনই এক অভিজ্ঞতার কথা জানালেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের একজন সজ্জন লোকসেবী চিকিৎসক। জানালেন কিভাবে একগাদা ভিআইপি রেফারেন্সের করোনা প