কোভিড ১৯ এর সাথে চিকিৎসক হিসাবে লড়ে যাওয়া এক শিশু বিশেষজ্ঞ মায়ের কথা আপনাদের বলছিলাম। যুদ্ধের একেবারে সামনে থাকা ঢাকার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. লায়লা শারমিন দিবার কথা আপনাদের বলছি। আজ তার দায়িত্ব, কর্তব্য প্রিয় সন্
বাংলাদেশে ২৫ শতাংশ ছাড়ে জনচিকিৎসার জনক মেজর(অবঃ) অধ্যাপক ডাঃ আবুল মোকারিম করোনার করাল গ্রাসে চলে গেলেন।
নিখিল ভারতবর্ষ জুড়েই করোনাকালে ডাক্তার স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর চলছে নানামুখী হামলা হেনস্থা। তারই বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করেছে এবং আলাপ গনমাধ্যম। তারা জানায়, গোটা দুনিয়া জুড়ে বেড়ে চলেছে লকডাউনের সময়সীমা। আর এরই মধ্যে ডাক্তার, না
অধ্যাপক ডা. রেজাউল করীম লিখেছেন , একে একে টেকনিশিয়ান, সহকারী অধ্যাপক সবাই এসে হাজির। সবাই নাকি সেই একই রোগীর সংস্পর্শে এসেছিল। -কি করে রোগীর সংস্পর্শে এলে? রোগী তো এই হাসপাতালেই আসে নি! সে তো রেল কোয়ার্টারে থাকে শুনেছি। -রোগী
ডা. সুস্মিতা আইচ ৩৩৩ হটলাইন নম্বর থেকে সরকার যে স্বাস্থ্য সেবা দিচ্ছে, সেখানকারই চিকিৎসক। তিনি বলেন, “বাবার আইসিইউ সাপোর্টটা খুবই দরকার ছিল, কিন্তু তা কোথাও পাওয়া যায়নি। বাবার চিকিৎসাই হল না, তিনি মারা গেলেন। আমি ডাক্তার হয়েও
অধ্যাপক ডা. অনির্বাণ বিশ্বাস লিখেছেন, পৃথিবীরও খারাপ লাগছে ! নইলে এই মে মাসেও রাতে ঠান্ডা শিরশিরে বাতাস ! কাল কি শুধুমাত্র জোছনা ধরে রাখে ? কালান্তরে দগ্ধ ইতিহাসও থাকে। এই COVID এর তান্ডবে,অজানা আশঙ্কায় মনুর সন্তানেরা অস্থির
মানবিকতা দেখিয়েছে হাসপাতাল। প্রতিদানে হাসপাতাল , আইিসিইউ ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে রোগীর আত্মীয়স্বজন। তাদের তান্ডবের সাক্ষ্য বহন করছে ঢাকার শমরিতা হাসপাতাল। শমরিতার চিকিৎসক-নার্সের উপর হামলা করতেও কসুর করে নি তারা। এ ঘটনায় এক চি
ডাঃ সুমন হুসাইন জানান, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল । আমার ১১ জন ডাক্তার ভাই বোন কোভিড -১৯ পজিটিভ যার মধ্যে আমার গাইনী ওয়ার্ডের সিনিয়র কলিগ ৪ জন । আমাদের রোস্টার ডিউটি চলছিলো । একটা ইউনিট আক্রান্ত হলে ব্যাক আপ আরেকটা ইউনিট
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার শুভচিন্তক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন উচ্চঝুঁকির ব্যক্তিদের চাই বিশেষ পরিচর্যা । তাদের রক্তের গ্লুকোজ ,রক্ত চাপ নিয়মিত দেখা উচিৎ । একাকি বাস তাদের জন্য বেশ চ্যালেঞ্জের ।
কয়েকদিন আগে করোনা আক্রান্ত প্রসূতিকে চিকিৎসা করতে গিয়ে যারা এক্সপোজড হয়েছিলেন, তাদের মধ্যে একজনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এবং সেই এক্সপোজড পিজিটি টেস্টের রেজাল্ট আসার আগে অবধি থাকতে বাধ্য হলেন হস্টেলে। রিপোর্ট আসার পর তাকে বেলে
করোনাকালে এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন রোগীর বাবা করাবেনই। কিভাবে ট্যাকল দিলেন তাকে , সে অভিজ্ঞতা জানাচ্ছেন ডা সুরেশ তুলসান
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, বিশ্ব জুড়ে পাঁচশ হাজার মানুষ নভেল করোনা ভাইরাস সঙ্ক্রমন থেকে সেরে উঠেছে , । অনেক দেশ ধীরে ধীরে লক ডা উন তুলে নিচ্ছে । এ পর্যন্ত ২ মিলিয়নের বেশি লোক শনাক্ত হয়েছে ,। সঙ্ক্রমন থেকে সেরে উঠা মান
তিনি বিদেশ ফেরত নন। নিজ দেশেই অব্যবস্থাপনা ও সংক্রমণের অবাধ প্রবাহে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কায় নিজ উদ্যোগে হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন ডেন্টাল সার্জন ডা. ফেরদাউস রহমান । অবশেষে মারা গেলেন তিনি । ১২ এপ্রিল সকালে রাজধানীর
কুয়েত মেত্রী হাসপাতাল থেকে বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত ছয় চিকিৎসককে বরখাস্ত নিয়ে পেশাজীবি মহলে তোলপাড় চলছে। পেশাজীবিরা বলছেন, " অব্যবস্থাপনার পাহাড় ঢাকতে ছয় ডাক্তারকে বরখাস্ত করাটা ক্যাসিনো উইনিং"। সারা বিশ্বে চলছে ডাক্তার স্বাস্থ
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন, রোগীটা আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি ছিলো। শ্বাসকষ্ট নিয়ে। এক্সরে তে কনসোলিডেশান পাওয়া যায়। করোনা সন্দেহে রুগীর স্যাম্পল IEDCR এ পাঠানো হয়। রুগী আজগর আলী হাসপাতাল থেকে DORB (নিজ দায়িত্বে মৃত্যুর ঝুঁকি নি
আজ ১১ দিন হলো সে হাসপাতালে মানুষের চিকিৎসা দিচ্ছে। ১৬ তারিখে ওর বাসায় আসার কথা। এই ১১ টা দিনের প্রতিদিন আমার মেয়েকে আমার উত্তর দিতে হইসে, তার বাবাই বাসায় আসছেনা কেন? কবে তার বাবাই বাসায় আসবে? অথচ আমার স্বামী আজকে আমাকে কল করে
করোনারোগীদের সেবায় দিবারাত্র ব্যাস্ত ছিলেন যিনি; সেই নারায়ণগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন ও জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়েছেন।
ডা. মারুফ রায়হান খান লিখেছেন, আব্বু-আম্মুকে দুশ্চিন্তা আর ভয়ের শিখরে রেখে, না গেলে হয় না বাবা, চলে আসো আব্বু জাতীয় অনুরোধ-অনুযোগ পেছনে ফেলে নাইট ডিউটিতে আছি। আমি জেগে থাকব আর শত কিলোমিটার দূরে থাকা আমার দরদী মা-বাবা আতঙ্কে থা
ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল প্রমুখ লিখেছেন, সিরাজদি খানের মুফতী আব্দুল্লাহ সাহেব নিজ এলাকার ঠিকানা গোপন করে পুরান ঢাকার ঠিকানা দিয়ে আসগর আলী হাসপাতালে ভর্রতি হয়েছেন। উনার এলাকা অলরেডি করোনা প্রবণ তাই হাসপাতালের লোকজন সন্দেহ করতে
সেরীন ফেরদৌস লিখেছেন, অনেকের মনেই হয়তো বা উদ্বেগ আছে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তির লাশ থেকে পিলপিল করে ভাইরাস বের হয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পরে কি-না। গবেষকরা নিশ্চিত করেছেন, সেরকম ভয়ানক কিছু ঘটে না! এ সবই মানুষের মনের দ