ডাক্তার প্রতিদিন

Published:
2020-05-12 16:16:12 BdST

নিখিল ভারতবর্ষ জুড়েই করোনাকালে ডাক্তার স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর  হামলা হেনস্থা



ডেস্ক
____________

নিখিল ভারতবর্ষ জুড়েই করোনাকালে ডাক্তার স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর চলছে নানামুখী হামলা হেনস্থা। তারই বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করেছে এবং আলাপ গনমাধ্যম। তারা জানায়,
গোটা দুনিয়া জুড়ে বেড়ে চলেছে লকডাউনের সময়সীমা। আর এরই মধ্যে ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য-কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লড়াই করে চলেছেন কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে। ম্যানহ্যাটনের এক হাসপাতালের ইমার্জেন্সি রুমের ডাক্তার লর্না এম ব্রীন বহু করোনা রুগীর চিকিৎসা করেছেন। ২৬শে এপ্রিল তিনি আত্মহত্যা করেন। তাঁর মৃত্যু আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে এই রোগের জন্য ঠিক কতটা মূল্য চোকাতে হবে আমাদের, মনে করিয়ে দেয় যে এই রোগ শুধু শরীরকেই আক্রান্ত করে না, করে মনকেও। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ইটালি এবং ভারতবর্ষের মানুষ তাঁদের বাড়ির বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে অথবা থালা-বাসন বাজিয়ে উৎসাহ দিয়েছেন স্বাস্থ্য-কর্মী এবং ডাক্তারদের। কিন্তু একই সঙ্গে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাওয়া যাচ্ছে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী এবং অন্যান্য ফ্রন্টলাইনারদের ওপর আক্রমণ, অত্যাচার এবং অপমানের খবর।

এই দিনলিপিতে এপ্রিল মাসের শেষ অবদি ভারতের এমন কিছু ঘটনার কথা তুলে ধরা হয়েছে।


ডাক্তার এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা

কোভিড-১৯ রুগীর ডাক্তারকে আক্রমণ

হায়দ্রাবাদের গান্ধী হাসপাতালে ভর্তি কোভিড-১৯ রুগীর ভাই হাসপাতালের আইসোলেশান ওয়ার্ডে একজন ডাক্তারকে আক্রমণ করেন। তিনি নিজেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত।

সূত্র: ১লা এপ্রিল, ২০২০, ইন্ডিয়া টুডে-তে প্রকাশিত।

কোভিড-১৯-এর কাজ করতে এসে স্থানীয় মানুষদের হাতে আক্রান্ত আশা (ASHA) কর্মীরা

২রা এপ্রিল, বৃহস্পতিবার, ব্যাঙ্গালোরের সাদিক লেআউট অঞ্চলে এসেছিলেন ASHA কর্মীদের একটি দল। তাঁদের কাজ ছিল ওই অঞ্চলে যাঁদের জ্বর, সর্দি বা কাশি হয়েছে তাঁদের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা। এই সময়ে স্থানীয় বাসিন্দারা করোনা ছড়ানোর অভিযোগে তাঁদের ঘিরে ধরে আক্রমণ করে এবং তাঁদের ফোন আর ব্যাগ কেড়ে নেয়।

সূত্র: ২রা এপ্রিল, ২০২০, ইন্ডিয়া টুডে-তে প্রকাশিত।


দিল্লীতে মহিলা ডাক্তারদের ওপর হামলা

৮ই এপ্রিলের রাত। দিল্লীর সফদর জং হাসপাতালের দুই মহিলা ডাক্তার (তাঁরা সম্পর্কে বোন) তাঁদের পাড়ায় বেরিয়েছিলেন ফল কিনতে। সেই সময়ে ৪২ বছর বয়সী এক পুরুষ করোনা ছড়ানোর অভিযোগে তাঁদের আক্রমণ করেন। দুই ডাক্তার তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তাঁদের কথায় কান না দিয়ে তিনি তাঁদের থাপ্পড় মারেন, ঘাড়ধাক্কা দেন এবং হাত মুচড়ে দেন।

সূত্র: ৯ই এপ্রিল, ২০২০, ডেকান হেরাল্ড-এ প্রকাশিত।


ইন্দোরে আক্রান্ত সরকারি স্বাস্থ্যকর্মী

একদল সরকারি স্বাস্থ্যকর্মী ইন্দোরে একজনের খোঁজ করছিলেন যিনি সম্ভবত করোনা হয়েছে এমন কারুর সংস্পর্শে এসেছিলেন। প্রথমে সেই ব্যক্তি এই স্বাস্থ্যকর্মীদের তাড়িয়ে দেন। অভিযোগ করেন যে স্বাস্থ্যকর্মীরা তাঁকে জোর করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। প্রায় সঙ্গে সঙ্গে সেখানে ১০০ জন জড়ো হয়ে পাথর এবং অন্যান্য জিনিস ছুঁড়তে আরম্ভ করে। স্বাস্থ্যকর্মীর দল কোনোমতে সেখান থেকে পালিয়ে যান।

সূত্র: ১৪ই এপ্রিল, ২০২০ bloomberg.com-এ প্রকাশিত।


পুলিশের হাতে আক্রান্ত ডাক্তার

ভোপালের দুই ডাক্তার ইমার্জেন্সি শিফটের শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। রাস্তায় পুলিশ তাঁদের আটকায়। প্রথমে অভিযোগ করে যে তাঁরা করোনা ভাইরাস ছড়াচ্ছেন। তারপর ব্যাটন দিয়ে তাঁদের মারাও হয়।

সূত্র: ১৪ই এপ্রিল, ২০২০, bloomberg.com-এ প্রকাশিত।

অ্যাম্বুলেন্সে পাথর বৃষ্টি

মোরাদাবাদের নবাবগঞ্জ অঞ্চলে দুজনকে করোনা সন্দেহে নিয়ে যাওয়ার জন্য এসে পৌঁছেছিল ডাক্তার এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের একটি দল। কিছু লোক জড়ো হয়ে অ্যাম্বুলেন্স এবং ডাক্তারদের দিকে পাথর ছুঁড়তে আরম্ভ করে। যে পুলিশ ভ্যান তাঁদের বাঁচানর জন্য ওখানে এসে পৌঁছয়, সেই ভ্যানের দিকেও পাথর ছোঁড়া হয়।

সূত্র: ১৫ই এপ্রিল, ২০২০, ইন্ডিয়া টুডে-তে প্রকাশিত।

হায়দ্রাবাদে ডাক্তারের ওপর হামলা

হায়দ্রাবাদের একটি হাসপাতালে একজন ডাক্তারকে আক্রমণ করেন একজন করোনা আক্রান্তের ছেলে। ওই ওয়ার্ডে আরও দুজনের করোনা হওয়ার পর দুজনের মধ্যে বচসা হয়। মনে করা হচ্ছে সেই বচসা থেকেই ডাক্তারকে আক্রমণ করেন এই ব্যক্তি।

সূত্র: ১৫ই এপ্রিল, ২০২০, ndtv.com-এ প্রকাশিত।

দিল্লীতে মহিলা রেসিডেন্ট ডাক্তার আক্রান্ত

দিল্লীর লোক নায়ক জয় প্রকাশ নারায়ণ হাসপাতালের এক রেসিডেন্ট মহিলা ডাক্তারকে মৌখিক ভাবে আক্রমণ করেন এক রুগী, যিনি করোনাতে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করা হয়েছিল। অন্য ডাক্তাররা এই মহিলার পাশে এসে দাঁড়াতে এই রুগীও আরও কিছু লোক জড়ো করে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন।

সূত্র: ১৫ই এপ্রিল, ২০২০, ndtv.com-এ প্রকাশিত।


রাজস্থানে ডাক্তারকে চড় মারল পুলিশ

এপ্রিল মাসের ১১ তারিখ একজন জেলা আধিকারিক এবং পুলিশ অফিসার রাজস্থানের ভরতপুরের সরকারি মেডিকাল কলেজের একজন ডাক্তারকে চড় মারেন এবং অপমান করেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, শিফট শেষ হওয়ার পর এই ডাক্তার নিজের হস্টেলের ঘরে ফেরত যাচ্ছিলেন। এই সময়ে পুলিশ অফিসার তাঁকে আটকে ব্যাটন দিয়ে তাঁকে মারতে শুরু করেন।

সূত্র: ১৮ই এপ্রিল, ২০২০, thelogicalindian.com-এ প্রকাশিত।


অক্সিলিয়ারি নার্স মিডওয়াইফ-এর দলকে আক্রমণ করলেন গ্রামবাসীরা

বরেলিতে একটি অক্সিলিয়ারি নার্স মিডওয়াইফ(ANM) দলের ওপর হামলা করেন গ্রামবাসীরা। এই দলটি খোঁজ নিতে এসেছিল ওই গ্রামে বাইরে থেকে এসে কেউ আশ্রয় নিয়েছে কিনা অথবা করোনা হয়েছে এমন কেউ ওই অঞ্চলে রয়েছে কিনা।

সূত্র: ২০শে এপ্রিল, ২০২০ abplive.com-এ প্রকাশিত।


মুখোমুখি পৌর আধিকারিক এবং স্থানীয় বাসিন্দা

ব্যাঙ্গালোরের পাদারায়ানাপুরা অঞ্চলে ব্রুহৎ বেঙ্গালুরু মহানগর পালিকে’র কয়েকজন আধিকারিক কিছু ব্যক্তিকে কোয়ারান্টাইন ফেসিলিটেতে নিয়ে যাওয়ার জন্য এসেছিলেন। তখন স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের আক্রমণ করে। এই ঘটনার ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়াতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে লোকেরা চিৎকার করছে, রাস্তায় ছোটাছুটি করছে, টেবিল-চেয়ার ভেঙে ফেলছে।

সূত্র: ২০শে এপ্রিল, ২০২০, abplive.com-এ প্রকাশিত।


পুলিশ এবং ডাক্তারদের বিরুদ্ধে স্থানীয় মানুষ

মধ্য প্রদেশের শেওপুর জেলার গাসওয়ানি গ্রামে এসেছিলেন পুলিশ এবং ডাক্তাররা। ওই গ্রামের এক ব্যক্তি সম্প্রতি বাইরে গেছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল তাঁকে কোয়ারান্টাইনে নিয়ে যাওয়া। কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দারা প্রথমেই লাঠি আর পাথর দিয়ে তাঁদের ওপর হামলা শুরু করেন। অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টারের মাথায় চোট লাগে।

সূত্র: ২২শে এপ্রিল, ২০২০ news18.com-এ প্রকাশিত।


ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের হেনস্থা ও বাড়ি থেকে উৎখাত

 

তেলেঙ্গানায় বাড়ি ভাড়া পাচ্ছেন না ডাক্তাররা

তেলেঙ্গানার ওয়ারাঙ্গালে কেউ স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিকে বাড়ি ভাড়া দিতে চাইছেন না। তাঁদের ভয় – করোনা ভাইরাস। মার্চ মাসের ২৩-২৪ তারিখ নাগাদ যে নতুন হাউস সার্জেনরা কাজে যোগ দিয়েছেন এবং তাঁদের এম জি এম হাসপাতালে তাঁদের সিনিয়রদেরও বাড়ি ভাড়া পেতে খুব অসুবিধে হচ্ছে।

সূত্র: ২৪শে মার্চ, ২০২০, দ্য হিন্দু-তে প্রকাশিত।


কলকাতায় উৎখাত হওয়ার মুখে আয়ারা

৪৮ বছর বয়সী কাজরী হালদার কলকাতা মেডিকাল কলেজ ও হাসপাতালের আয়া। তিনি জানিয়েছেন যে তাঁর প্রতিবেশীরা তাঁর স্বামীকে এসে বলেন যে তিন মাস তাঁরা কাজরীকে ওই অঞ্চলে ঢুকতে দেবেন না কারণ তাঁর করোনা হয়ে থাকতে পারে।

৪০ বছর বয়সী সরস্বতী নস্করও সরকারি হাসপাতালের আয়া। তিনি কলকাতার একটি বস্তিতে থাকেন। তিনি বলছেন যে প্রতিবেশীদের তিনি মিথ্যে কথা বলেছেন – বলেছেন তিনি এখন একটি রেস্টুরেন্টে কাজ করেন। “আমি অনেক আয়া এবং নিম্নপদস্থ কর্মীদের চিনি যারা বাড়ি ফেরা বন্ধ করে দিয়ে হাসপাতাল চত্বরেই ঘুমোচ্ছে,” জানিয়েছেন নস্কর।

সূত্র: ৩০শে মার্চ, ২০২০, দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত।

দিল্লীতে বাড়ি ছেড়ে দিতে বলা হল ডাক্তারকে

দিল্লীর সফদর জং হাসপাতালের এক মহিলা ডাক্তারকে প্রথমে তাঁর প্রতিবেশীরা উত্যক্ত করেন এবং পরে বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বলেন। প্রথমে তাঁর ইলেকট্রিসিটি বন্ধ করে দেওয়া হয়, তারপর জল, তারপর শুরু হয় ছোটখাটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া করা। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ঘিরে ধরে বলা হয় যে তিনি যেন বাড়ি ছেড়ে চলে যান, নইলে গোটা বিল্ডিং তাঁর কারণে করোনা আক্রান্ত হবে।

সূত্র: ১৪ই এপ্রিল ২০২০ bloomberg.com-এ প্রকাশিত।

 

মুর্শিদাবাদে মহিলা নার্সকে বলা হল বাড়ি ছেড়ে দিতে

তেইশ বছরের শামিমা ইয়াসমিন মুর্শিদাবাদে নার্সের কাজ করেন। তাঁকে তাঁর ভাড়া বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। কারণ? তিনি করোনা ভাইরাসের সম্ভাব্য বাহক। আল জাজিরাকে তিনি জানান, “আমি অন্য বাড়ি খোঁজার অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু কেউ থাকতে দেয়নি।”

সূত্র: ১৩ই এপ্রিল, ২০২০ aljazeera.com-এ প্রকাশিত।

 

লকডাউন শুরু হতে না হতেই কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চলে ডাক্তার এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের উৎখাত হওয়ার খবর

কলকাতার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রাপ্ত খবর থেকে জানা যাচ্ছে যে বহু জায়গাতে ডাক্তার এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের বাড়ি ভাড়া দেওয়া হচ্ছে না অথবা ভাড়া বাড়ি ছেড়ে দিতে বলা হচ্ছে। নার্স এবং প্যারামেডিকরা সম্ভাব্য বাহক – এই আশঙ্কায় বাড়ির মালিকরা তাঁদের চলে যেতে বলছেন।

সূত্র: ২৫শে মার্চ, ২০২০, ইন্ডিয়া টুডে-তে প্রকাশিত।

কলকাতার সল্টলেক অঞ্চলে একটি হাসপাতালে একজন কোভিড-১৯ রুগীর মৃত্যুর পর সেই হাসপাতালের কর্মী তিন জন পুরুষ নার্সকে ভাড়া বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বলেন বাড়িওয়ালা। বাড়িওয়ালা যখন তাঁদের ঘরে আসেন, সঙ্গে ছিলেন প্রতিবেশীরাও।

সূত্র: ২৫শে মার্চ, ২০২০, দ্য টাইম্‌স অফ্‌ ইন্ডিয়া-তে প্রকাশিত।

 

ব্যারাকপুরে নার্সের হেনস্থা

পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুর পুরসভার মণিরামপুরে বি এন বসু হাসপাতালের এক নার্স এবং তাঁর স্বামীকে হেনস্থা করা হয়েছে। অভিযুক্ত প্রতিবেশীর এবং পুলিশ। সুচিত্রা প্রামাণিক নামের ওই নার্সের শরৎনগরের বাড়িতে পুলিশ ‘হোম কোয়ারেন্টাইন’ কাগজ সেঁটে দেয় বলে অভিযোগ। তাঁর স্বামীকে শারীরিক নিগ্রহ করা হয়। পুলিশের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ যে তাঁরা সুচিত্রার মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। সুচিত্রা জানিয়েছেন যে প্রতিবেশীরা “জোরে জোরে দরজায়-জানলায় ধাক্কা দিতে শুরু করে। বলে, তোরা বেরিয়ে আয়। বাইরে এলে আমাদের কাছে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট দেখতে চায় তারা।” সুচিত্রা আরও অভিযোগ করেন যে পুলিশের সামনেই তাঁদের গালাগাল দেওয়া হয়।

সূত্র: ২৫শে এপ্রিল, ২০২০, আনন্দবাজার পত্রিকা-য় প্রকাশিত

সুরাটে সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারকে মৌখিক আক্রমণ

সঞ্জীবনী পানিগ্রাহী সুরাটের সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার। তাঁর এক প্রতিবেশীর তাঁকে মৌখিক ভাবে আক্রমণ করেন এবং সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়ে যায়। পানিগ্রাহী জানান যে তাঁকে বাড়ি-ছাড়া করার প্রকল্পের একটি অংশ ছিল এই ঘটনা।

সূত্র: ১৪ই এপ্রিল, ২০২০ bloomberg.com-এ প্রকাশিত।

উড়িষ্যার এক ডাক্তারকে হেনস্থা

AIIMS-এ কর্মরত উড়িষ্যার খণ্ডগিরির এক মহিলা ডাক্তার থানাতে অভিযোগ করেছেন যে তাঁর হাউজিং সোসাইটির একজন পদাধিকারী তাঁকে হুমকি দিয়েছেন যে বাড়ি না ছেড়ে দিলে তাঁকে ধর্ষণ করা হবে।

সূত্র: ২৯শে মার্চ, ২০২০, দ্য টাইম্‌স অফ্‌ ইন্ডিয়া-তে প্রকাশিত।

সংবাদ : এবং আলাপ

আপনার মতামত দিন:


ক্লিনিক-হাসপাতাল এর জনপ্রিয়