আমাদের ডাক্তারদের সাফল্য মিডিয়ায় আসেনা কেন? বহির্বিশ্বে জানতে পারেনা কেন? লিখেছেন ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
লেখক হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের মাটিতে ক্যান্সার হাসপাতাল বানানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন। সে স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই অনিবার্য মৃত্যুর হলাহল তাঁকে পান করতে হয়। এই স্বপ্ন নিছক তাঁরই ছিল না। হাজারো ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী, তাদের পরিবারের
রোগী-চিকিৎসক নিম্নগামী সম্পর্কের পাশাপাশি চিকিৎসক-সাংবাদিক সম্পর্ক নিয়েও ভাবনা চিন্তা করার দীর্ঘ্য পরিসর রয়েছে, বিশেষত: "প্রসব করাতে গিয়ে শিশুর মাথা ছিঁড়ে ফেললেন চিকিৎসক" জাতীয় খবর কিংবা একটি বাংলা চ্যানেলের স্টুডিওতে বসে চ
মাত্র আঠারো বছর বয়সেই আমার যে বান্ধবীটি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিল , তার খোঁজ এখন আর কেউ দিতে পারে না! অথবা দিতে চায় না । তার কথা লিখেছেন ডা. মোশাররাত জাহান কণা
পোস্ট গ্রাজুয়েশন ডিগ্রী কম্পলিট করতে গিয়ে অনেকেই ঠিক সময়মত বিয়ে করতে পারেন নাই,বিয়ে করলেও বিয়ে টিকাতে পারেন নাই,বিয়ে টিকলেও বাচ্চা হয়নি,বাচ্চা হলেও বাচ্চা দেখাশুনা নিয়ে খিচাখিচিতে অসুস্থ বাচ্চা জন্ম নিয়েছে,বা সুস্থ বাচ্চা মা
অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার আগে চিকিৎসককে শরীর সম্পর্কে সব তথ্য জানানো জরুরি। চিকিৎসক হয়তো নিজে থেকেই অনেক কিছু জিজ্ঞেস করবেন। তারপরও রোগীর সচেতনতা দরকার। কয়েকটি বিষয় জেনে নিন।
বিয়ে করিয়ে দেন ভাল হয়ে যাবে, দুর্ভাগ্য জনকভাবে অামি একটা ঘটনা শুনেছি যেখানে একজন পাশ করা ডাক্তার এই কথা বলেছেন। লিখেছেন সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. মোহাম্মদ মোস্তফা
প্রায়ই শুনি,' বাংলাদেশের ডাক্তার দ্বারা কিসসু হবে না।' শেষতক হল। লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
খুব দ্রুত বদলে গেছে সমাজের চালচিত্র।নারীদের অসম্মান,ইভটিজিং,চলতি পথে - বাসে, অটোতে,গাড়ীতে,দাওয়াত দিয়ে,বাড়ীতে ডেকে নিয়ে ধর্ষন,গনধর্ষন এখন একটা কালচারে পরিনত হয়েছে।লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
ডলিদের মত এরকম শতশত ছেলে মেয়ে আছে যারা অর্থাভাবে লেখাপড়া করতে পারছে না।কই এ নিয়ে তো কারও কোনো মাথাব্যথা নাই।কোনো হৈচৈ নাই। লিখেছেন ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালী
রুগীনি রুমে ঢুকতেই সেদিন একটু চমকে গেছিলাম আমি।দামী বোরখা,বেশ সাজগোজ সাথে পারফিউমের উগ্র গন্ধ। লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
হুমায়ূন অনেকবার একটা কথা বলতেন,উনি বর্তমানকে উপভোগ করতে পছন্দ করেন,তাই উনি কোন ইচ্ছা কখনও অপুর্ন রাখতেন না। লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
দেশের শীর্ষস্থানীয় একজন চিকিৎসক ব্যাক্তিত্ব এই আবেদন করেছেন। বিদগ্ধ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী রা সকল অসহায়ের স্বার্থে, , জনমত সৃষ্টি করে একটা মঙ্গলময় আইনি সংশোধনীর জন্য কাজ করতে পারেন। লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক স্যার ।
শ্বশুরকে বলা হয় না,"চাকরীর একটা চিঠি এসেছে।চাকরী করতে চাই।নিজের পায়ে দাঁড়াতে চাই"। ননদ কে বলা হয় না,"কষ্ট হচ্ছে।বাচ্চাটাকে কিছুক্ষন রাখো"। দেবর কে বলা হয় না,"আজ বাজার টা তুমি একটু করে দাও"। লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
ধর্ষন কোন যৌন বিষয়ক ঘটনা নয় এটি এটি লালসা পীড়িত পুরুষের মনো বিকৃতি। সবিস্তারে লিখেছেন প্রফেসর ডা. তাজুল ইসলাম
যে তেরোটি বৈশিষ্ট্যে ধর্ষকামী প্রেমিককে চেনা যাবে । লিখেছেন ডা. সরদার আতিক
"শুধু মুখে বলে দিলেন আগে যেটা খেতেন ওটাই খান, report করে পরে আসেন । কিন্তু উনার ফি বাবদ বিল ধরিয়ে দিলেন ৩৭৪ সিঙ্গাপুর ডলারের অর্থাৎ ২২৪৪০ বাংলাদেশ টাকার সমান । মজার ব্যাপার হচ্ছে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী এখানে সামান্য অসুখ নিয়ে এ
ইউরোপে হাসপাতালের ইমার্জেন্সির কষ্টের অভিজ্ঞতা : বাংলাদেশ হলে গজব নামত
"বাচ্চারা খেলার ছলে একে অপরকে গুলি করেছে। আর সর্বনাশটা তখনই ঘটেছে! এই বুলেটের আঘাতে চোখ বিভিন্ন প্রকারের স্থায়ী -অস্থায়ী ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে! যেমন, চোখে রক্ত জমাট; কর্ণিয়া ছিড়ে যাওয়া; চোখের আভ্যন্তরিণ চাপ বেড়ে যাওয়া (গ্লুকো
অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন অচেনা নম্বর থেকে হুমকি দেওয়া হত তাঁকে। কে বা কারা তাঁকে হুমকি দিতেন তা জানেন না স্কট। তবে তাঁর গর্ভে বেড়ে ওঠা সন্তানের জন্য ভয় পেতেন তিনি।
