১৫ জুলাই রাঙ্গুনিয়ায় পুনর্বাসন সহায়তা ও ত্রাণ দিবে চট্টগ্রাম বিএমএ ও স্বাচিপ । লিখেছেন ডা.এস এম মুইজ্জুল আকবর চৌধুরী
রোগী বলছিলেন, খাবার খোলা থাকলে মনে হয় এর মধ্যে টিকটিকি হেটে গেছে। ঐ তরকারী বা ভাত খাই না। আমার স্ত্রী নতুন করে রান্না করে তারপর খেতে বসি। টিকটিকি মারা জন্য লাঠি নিয়ে ঘরে দৌড়াদৌড়ি । লিখেছেন ডা. সুলতানা আলগিন
কবি ডা. রবীন ঘোষের একগুচ্ছ কবিতা
কবি ডা. জিয়া সাঈদের একগুচ্ছ কবিতা
অধ্যাপক ডা. ভাস্কর সাহার একগুচ্ছ কবিতা
"ছবির এ দুজন রোগীর মত গত একমাসে অন্তত ৩০ জন এসেছেন আমার কাছে। হঠাৎ করেই মুখে কালোদাগ, কারো কারো হাতেও দেখা দিয়েছে এ দাগ।" ডা. ইমরোজ মোহিত
"নিজের ধর্ম অনুযায়ী নিয়মিত না খাওয়ার অভ্যাস শুরু করুন , এতে পূণ্য হয় কিনা জানি না , তবে আপনার শরীর আরো তরুন এবং প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে ।" একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। বন্ধুরা মনোযোগ দিন । লিখেছেন অধ্যাপক ডা. ভাস্কর সাহা
রংপুর মেডিকেলের প্রফেসর সোবহান, জাহাঙ্গীর স্যার,নাগ স্যার,ওমর আলী স্যার,আবছার স্যার,প্রফেসর আমানুল্লাহ স্যার,সামাদ স্যার,বুলবুলি ম্যাডামকে নিয়ে মনোজ্ঞ স্মৃতিকথা লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
" যে শয়তানের জন্যই সম্ভবত আমার সেই সন্ন্যাসীকে বোবা হয়ে যেতে হয়েছিল? আর ভণিতা না করে বলেই দেই- কালপ্রিটটি হল ধুপকাঠি।" অপূর্ব লেখা চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে । লিখেছেন সুলেখক .সায়ন্তন ভট্টাচার্য
ইফতারের বাজেটের টাকা রাঙামাটির দুর্গতদের দেবে চট্টগ্রাম স্বাচিপ ও বিএমএ
প্রাক-প্রস্তুতির অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রত্যক্ষ সহায়তায় ৯২টি দলে বিভক্ত হয়ে ঢাকা মহানগরীতে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে এই ব্যতিক্রমী অভিযান। লিখেছেন ডা. রাজীব দে সরকার
সপ্তাহে ডাক্তারদের ৪৮ ঘন্টার বেশী কাজ নয় : ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট : এটা বিএমএরও দাবি হোক লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
কর্তব্যকে সত্য জেনে তাঁরা ছুটে যান ঘটনাস্থলে। সেখানে তাঁরা পাহাড় চাপা পরে মৃত্যুর হলাহল পান করেন। লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
দোহাই লাগে ফোনে চিকিৎসা দেবেন না । কেন !! কিছু বাস্তব কাহিনির কথা বলছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
চিকুনগুনিয়া নির্মূল ও মশা নিধনে ১০ হাজার মেডিকেল শিক্ষার্থীর মহাযুদ্ধ
মা বলত- যারা নবীর নাতীর বুকে চেপে তাঁকে জবাই করতে পারে, তারা সব পারে। মিথ্যা হাদিস বানাতে পারে, মানুষকে খুন করতে পারে, ধর্মের নামে সব সব খারাপ কাজ করতে পারে! লিখেছেন ডা. রেজাউল করীম
সারাটা দুনিয়াময় ডাঃ দের আর সকলের মত দু দিন ছুটি। সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কাজ। এর বেশি হলে আনুপাতিক হারে সন্মানি। এই বাংলাদেশেই এটাই নিয়ম অন্য সব চাকরিতে। ক্লান্তিকর ৫ দিন পর আবার আনন্দ, উৎসাহে কাজের মান ভাল হয়। শুধু ডাঃ রা বাদ।তাদে
মহানগরীর প্রতিটি কোনায় কোনায় নগরবাসীর চোখে দৃশ্যমান হবে শুভ্র এপ্রোন পরিহিত শুদ্ধ মনের হাজার হাজার তরুন চিকিৎসা শিক্ষার্থীর সমাজহিতকর এ অবিস্মরণীয় এবং বিশাল কর্মযজ্ঞ। লিখেছেন অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, মহাপরিচালক, স্বাস্থ্
রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক সেবন বন্ধ রাখুন, নবজাতকের জন্য একটি বাসযোগ্য সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলুন....লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
আগামীকাল হয়তো পত্রিকার শিরোনাম হয়ে যেতাম আমি--- 'কর্তব্যরত অবস্থায় রোগীর লোক কর্তৃক নারী চিকিৎসক প্রহৃত/আহত/নিহত।' লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার