ডাক্তার রুগীর কথা শোনে না । সেই চিরাচরিত ভাঙা রেকর্ড। আসল রহস্য কি! নিয়ে লিখেছেন ডা. আসিয়া চৌধুরী
১৮ কিলোমিটারের গ্রিন করিডর, হার্ট নিয়ে ছুটল অ্যাম্বুল্যান্স, প্রতিস্থাপিত হল সফল ভাবে । অসামান্য সাফল্যের নজির হল।
একজন সিভিল সার্জন ডাঃ মুজিবুর রহমান; কুমিল্লা জেলার স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নের প্রাণ পুরুষ:লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"সুপ্রিয় বন্ধু দম্পতি রাজীব- রুনা ঠিক করেছে শান্তিনিকেতনে একটি বাড়ী বানাবে। আমি সেখানে আগাম একটা কামরা বুকিং দিয়েছি। "লিখেছেন ডা. ফরিদা ইয়াসমিন, ঢাকা।
বেঁচে থেকে লড়াই করতে পারতে তোমার সাথে করা অন্যায়ের বিরুদ্ধে,লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারতে, যা তোমার প্রাপ্য ছিল। লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
আসুন, আমার আমি আমাকে জানি।লিখেছেন ডা.ছাবিকুন নাহার
"স্যাটেলাইট তথ্যের মাধ্যমে রোগের গতি প্রকৃতি জানা যায়, জানা যায় কখন একটি রোগের আক্রমণ বেড়ে যেতে পারে, কিংবা কখন রোগটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। " জানাচ্ছেন অধ্যাপক ডা. অমল মিত্র
সে আমাদেরই এক ছোট বোন যার একজন ডাক্তার হবার কথা ছিল সে জীবনের সাথে লড়ছে আজ। হাজারো কন্ঠের সঙ্গে মিলে আহবান জানাচ্ছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"যখন ছোটবেলায় পড়ে যেয়ে কাঁদতাম অথবা প্রচন্ড পিপাসায় ব্যাকুল হয়ে যেতাম তখন তুমি হন্যে হয়ে ছুটে আসতে,ঐ সময় ছিলে তুমি আমার সব।" লিখেছেন ডা. আসিয়া চৌধুরী
সব ধরণের তামাকপণ্যের উপর কর বাড়ানোর সুপারিশ করেছেন জাতীয় অধ্যাপক ডা. ব্রিগেডিয়ার (অব:) আব্দুল মালিক ।
"বাংলাদেশের কিশোর কিশোরীরা বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার - মানুষের টেকনোলজিক্যাল সামর্থ্যের একেবারে সর্বোচ্চ সীমার একটা উদাহরণ দেখলো | হয়তোবা কোন একদিন স্পেস এক্স বা ব্লু অরিজিনের কন্ট্রোল রুমে ওরাও থাকবে এবং নিজের এচিভমেন্ট উদযাপন ক
‘গ্যাং কালচার’-এর শেকড় সন্ধানে লিখেছেন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল ।
" আমরা পথ দেখিয়ে দিতে পারি মাত্র গন্তব্যে তাঁদেরই পৌঁছুতে হবে। মনন হোক আলকিত ,অনুপ্রাণিত হোক উন্নত নৈতিক চরিত্রের দীপশিখায় ।শুধু ভারবাহী পশুর মত টেনে নেয়া জীবনই নয়,চাই সৃষ্টিশীল ,আনন্দিত, সমাজ -দেশের কাছে দায়বদ্ধ হোক তাদের জী
থ্যালাসেমিয়া জানুন; বংশ নিরাপদ রাখুন।লিখেছেন ডা. হৃদয় রঞ্জন রায়
"আমার স্টেশন রোড ভালো লাগে, হাসপাতাল রোড নয়। তা হাসপাতাল কে ভালোবাসে? সে হাসপাতাল যত সুন্দরই হোক না কেন। " হাসপাতাল নিয়ে এক প্রথিতযশ কবির লেখা । কবি কামরুল হাসান। পেশায় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক।
"কি ভয়ঙ্কর রকমের অসুস্থ এই লোকজন! নাকি আমিই অসুস্থ! মৃত্যু এদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ না, মৃত স্বত্বাটি ছেলে না মেয়ে-সেটা এদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু বাচ্চাটি মেয়ে কাজেই এই মৃত্যুটা তাদের কাছে অনেকটাই জাস্টিফায়েড...। লিখেছেন ড
"প্রতিটি মা- বাবাকে তার সন্তানের বখাটেপনা, অপরাধের জন্য দায় নিতে হবে, সমাজ ও আইনের কাছে জবাবদিহিতা করতে হবে। " লিখেছেন প্রফেসর ডা.তাজুল ইসলাম
" তামান্না চোখের সামনে এমন জ্বলজ্বল করছিলো যে, ওকে নিয়ে লিখলাম। ওর সন্তানের চোখে নিজের সন্তানকে দেখছিলাম। চোখ ফেঁটে জল আসছে। নাহ্ আর লিখতে পারছি না...। " লিখেছেন ডা.ছাবিকুন নাহার
"ছেলেদের অভিভাবকদের আরো বেশি সতর্ক থাকা উচিৎ। ছেলে কার সাথে মিশে,কি করে তার খোঁজখবর রাখা উচিৎ। " লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
বন্ধ্যত্বের চিকিৎসার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের আশাবাদ। আসছে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব সাফল্য।