"পালিয়ে গিয়ে আবুল মিয়া যখন চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে সরগরম বক্তৃতা দিচ্ছেন তখন ডা. সামন্তলাল সেন স্যারের উক্তি ছিলোঃ “This is what we got in return after we treated him over the past two years.” লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্
জয়তু বিজ্ঞান ! জয়তু মানব উদ্ভাবনী
ডাক্তারের কথা না শুনে শুনলেন কোয়াকের কথা । সেই কাহিনি।
২৯ শে মে বাংলাদেশ শান্তিরক্ষী প্রেরণের গৌরবের ৩০ বছর অতিক্রম করল।লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
"এই সব আকাশ থেকে প্রাপ্ত বাণী দিচ্ছেন আমাদের দেশের মাত্রা ছাড়ানো শিক্ষিত জন্ডিস রঙা সাংবাদিক ভাইয়েরা এবং বোনেরা।" লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার মিম্ মি
"টিভিতে এমন নিউজের স্ক্রলিং দেখে জনগনের মাথা নষ্ট হওয়ার যোগার। কী অবস্থা দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার। হায় হায় সব গেলো গেলো। চল পালাই বিদেশ যাই, এই দেশত চিকিৎসা নাই।"লিখেছেন ডা. ছাবিকুন নাহার
"হে প্রজন্ম, তোমরা যখন মুমূর্ষু রোগীর পাশে দাঁড়িয়ে সেল্ফি খিঁচে সোশাল মিডিয়ায় মানবতার ঝড় তোলো, আমরা চিকিৎসকরা তখন মানবতা দেখাই রোগীর চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে গিয়ে।" মর্মস্পর্শী বিবেক জাগানিয়া লেখা লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্
মিথ-১:সিজোফ্রেনিয়া রোগীকে সারাজীবন চিকিৎসা নিতে হবে; মিথ-২: সিজোফ্রেনিয়া রোগীকে বিয়ে করা যাবে না এবং অন্য সব মিথ নিয়ে প্রথা ভাঙা লেখা লিখেছেন প্রফেসর ডা.তাজুল ইসলাম
কর্মবীর মালেক প্রফেসর । যিনি নিজেকে ছ'আনার মালেক বলতেন। একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে একসময় নি:স্ব, সর্ব সান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন । যার স্বপ্ন ছিল এক টি মেডিকেল কলেজও প্রতিষ্ঠা। অসামান্য মানুষের অসামান্য কাহিনি। তাঁর কথা লি
ব্রেস্ট লাম্প বা ব্রেস্টে চাকা অনুভুত হওয়া মেয়েদের জন্য একটি বড় শঙ্কার বিষয়।তবে ব্রেস্ট লাম্প মানেই ক্যান্সার নয়।ক্যান্সার ছাড়াও ব্রেস্টে বিভিন্ন কারনে চাকা হতে পারে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন সহযোগী অধ্যাপক ডা. নুসরাতজাহান
গরীবের জন্য হাসপাতাল করেছিলেন আরেক গরীব সব্জী বিক্রেতা সুবাসিনী মিস্ত্রী (বুড়িমা) । অসাধারণ এই কর্মের জন্য তিনি এখন উপমহাদেশের সেবাপ্রাণ মাতায় পরিনত হয়েছেন।
লেখাটি কোনো আতংক ছড়ানোর জন্য লেখা না তবে সতর্ক থাকার জন্য । লিখেছেন আজিজুল শাহজী, কলকাতা
"রাফার মতো করেই বললাম----শুধুমাত্র টাকার অভাবে বিনা চিকিৎসায় যদি রাফা আমাদের ছেড়ে যায়; তার দায়ভার আমার, আপনার, এই দেশের প্রতিটি ডাক্তারের।" লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার মিম্ মি
রাফার লেখা পোস্টগুলো সবার চোখে পানি এনে দেয়। লিখেছেন ডা. আসিয়া চৌধুরী
"স্বামীর চোখে চোখ রেখে শান্ত গলায় জবাব দিল চন্দনা, মোটর বাইকে চড়লে একটু তো জড়িয়ে ধরতেই হবে, তাই না?" জীবন থেকে নেয়া কাহিনি। লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
মঙ্গলবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির এইমসে (অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স) গিয়ে মরণোত্তর দেহদানের অঙ্গীকারপত্রে সই করে এসেছেন তিনি। তসলিমা টুইট বার্তায় বলেন, ‘এইমসের গবেষণা ও শিক্ষার জন্য আমি মরণোত্তর দেহদানের সিদ
অরণ্যে রোদন । লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
জারিন তাসনিম রাফা । সেই লড়াকু মেডিকেল স্টুডেন্ট। তার এই মানবিক পত্রটি আমাদের বিএমএ কি পারে না প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনতে।
সবাই বেতন বাড়ায়। ফোনভাতা; গাড়িভাতা, বাবুর্চিভাতা কত কিছু বাগিয়ে নেয়। কিন্তু বিশ্বের জনপ্রিয় ডাক্তার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ঠিক উল্টো পথে হাঁটলেন। দুর্নীতির রাস্তা থেকে মালয়েশিয়াকে টেনে নামাতে তিনি ফালতু সব সুযোগ ছাটাই
মাত্র চল্লিশ বছরে তাজিনের চলে যাওয়া আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখবার জন্য আরেকবার সতর্ক বার্তা দিয়ে গেল। লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ