প্রতিভার কোন সীমারেখা হয় না। প্রতিভাকে লুকিয়ে রাখাও যায় না। হরিয়ানার মেওয়াটের বিদ্যুৎহীন , রাস্তাঘাটহীন অন্ধকার গ্রামের সঙ্গীত সাধক পরিবারের ছেলে সালমান সেই নিসীম অন্ধকার কাটিয়ে মুম্বাইয়ের আলো ঝলমলে টিনসেল টাউনে ঠিকই তার অবস্
২০১৫ সালে অসুস্থ মডি বাংলাদেশে এসেছিলেন আমন্ত্রিত হয়ে, বিটিভির সূবর্ণ জয়ন্তী উৎসবে৷ তাঁকে বিটিভি কর্তৃপক্ষ ভোলেননি এটাই অনেক স্বস্তির। মডিও ভোলেন নি বাংলাদেশের কথা, রাজশাহীর কথা। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে তার বাংলা প্রীতি কেবল আবেগ
হিংস্রতার বিরুদ্ধে সুরের জয় হোক, ধ্বংসের বিরুদ্ধে সংগীতের জয় হোক।আমাদের বিশুষ্ক জীবনে অন্তত একজন ভালবাসুক ,আর নয়ন দুটি জলে ভিজে খরার মত সব কষ্ট ভালোবাসার তীব্র মোহন শক্তিতে ধুয়ে - মুছে যাক। আর এই মনুষ্য জীবন কিছু না কিছু তো প
একটি অন্যরকম অনন্য লেখা। মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয় এরকম ভিন্নধর্মী নানা লেখায় তার অনন্যতার স্বাক্ষর রাখছেন।
"মেধা যাচাই এর দৈন্যতা কাটুক। " কাটুক প্রতিযোগীর , কাটুক বিচারকেরও । সেসব নিয়ে লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মো. তাজুল ইসলাম
"কলকাতার ছেলেমেয়েরা দুদিন আগের শিল্পী 'অরিজিৎ সিং' কে স্যার স্যার বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। আর এ গানের গীতিকার, সুরকার ও কম্পোজার যে একজন বিখ্যাত মানুষ তার নাম উল্লেখেরও কোনো বালাই নেই।" লিখেছেন ডা. মোশাররফ হোসেন পলাশ
নাট্যাচার্য শম্ভু মিত্র : জন্মতিথির শ্রদ্ধাঞ্জলি। লিখেছেন দীপংকর গৌতম
"কেন যেন অঞ্জু ঘোষকে আমার আজ খুব বড় শিল্পী মনে হলো৷ আগে হয়নি। সেই সাথে ইলিয়াস কাঞ্চনকেও।লিখেছেন " ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
"ফারুকীর ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্র ছাড়া আর কেউ তেমন অভিনয় পারেনা। তিনি এমেচারদের দিয়ে অভিনয় করান ৷ যথারীতি এখানেও তাই হয়েছে। এসব কাঁচা অভিনয় নাটক/ ছবি দেখার মুডটাই নষ্ট করে দেয়।" লিখেছেন ডা.গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
তার কোন মেডিকেল ডিগ্রি নেই। অথচ তিনিই নাকি বিশ্ব সেরা। জানাচ্ছেন ডা. আবদুস সোবহান
"এসব চ্যানেলের কাহিনী আদতে নারীবাদী ভাবনার ভিস্যুয়াল প্রকাশ। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রেক্ষাপটে ভাবলে এটা তাদের মানসিক নির্ভরতার জায়গা। তাদের মনস্তাত্বিক আন্দোলনের মিছিল বটে। " ডাক্তার লেখকরা সমাজের প্রতিটি বিষয় নির্মোহ নজরে দ
ডা সুরেশ তুলসান লিখেছেন বাংলাদেশের সিনেমার নিহতপ্রায় অবস্থার কথা। তার অনন্য দক্ষতায়। তিনি বলেছেন, এখন সময় এসেছে , আমাদের উচিৎ সিনেমা শিল্পের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তুতি নেয়ার।
ইতোমধ্যেই গানটি ইউটিউব ও ফেসবুক শেয়ার মিলিয়ে লাখো শ্রোতা দর্শকের মন ভরিয়ে দিয়েছে বাবার প্রতি ভালবাসায়।
থাই, চীনা, সাউথ ইন্ডিয়া; কলকাতা, মুম্বাই ; সব জায়গার পোষাক এখন সারা বাংলা জুড়ে সুলভ।
"মাত্র কয়েকমাস হল আমি এই রোহিঙ্গাদের জন্য কাজ করছি। এর মধ্যেই এই সুবর্ণ সুযোগ। প্রিয়াঙ্কা এখানে এলেন ; দেখলেন। সবাইকে জয় করলেন। সামান্য কিছু সময় সামনা সামনি দেখার সুযোগ তাকে । "লিখেছেন ডা. শিবলী সোহায়েল আবদুল্লাহ সুমন, কক্স
আজ অনেকগুলো নাম শোকের কালো মলাটে উঠে গেছে। সিডনি, জাকারিয়া, নাজমা আনোয়ার, ডলি ইব্রাহিম, হুমায়ুন ফরীদি। লিখেছেন ডা. মোরশেদ হাসান
ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে?'এই প্রশ্নের উত্তর একটিই -সে আমদেরই লোক কমলিনী। লিখলেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
লাকী আখন্দ । গত বছর ২১ শে এপ্রিল তিনি অমৃতলোকে যাত্রা করেন !কত দ্রুতই না এক বছর চলে গেলো! লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ ।
সুরের ধারা উৎসবে গাইলেন শ্রীকান্ত আচার্য।তাঁর ভরাট কন্ঠ, অপরুপ গায়কী, প্রমিত উচ্চারণ, সুর ও বানী নিয়ে খেলা করবার অমিয় শক্তি দর্শকরা মুগ্ধ হয়ে শুনলেন। জানাচ্ছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ