"আর এমনও তো হতে পারে,ভাইয়াটি আপুটিকে নিয়ে আজ একটু বেশি খাওয়াদাওয়া করে ফেলেছিলেন,অতিরিক্ত ক্যালরি পোড়ানোর জন্যই তারা এই কাজটি করেছেন।হতে পারে না?"লিখেছেন ডা. মোঃ বেলায়েত হোসেন
ডাক্তারদের আসলে মোবাইল ব্যবহার করা উচিৎ না। ব্যবহার করলেও সবাইকে নাম্বার দেয়া উচিৎ না। তারপরও কিভাবে যেন নাম্বারটা পেয়ে যায়। তাই মাঝে মাঝে নাম্বারটা বদলানো উচিৎ।কেন ,জানাচ্ছেন ডা সুরেশ তুলসান
মেডিকেল শিক্ষকরা তো সবসময় রোগী সেবা কার্যক্রম চালিয়েই যাচ্ছেন । এ নিয়ে নতুন করে উটকো ফরমান জারি করে লোক হাসানোর কি দরকার ছিল।
মেডিকেল কলেজের শিক্ষকরা ক্লাস নেওয়ার পাশাপাশি রুগিও দেখেন অনেক আগে থেকেই, সেই শুরু থেকেই। এটা নতুন কিছু নয়! বুঝলাম না এখানে নতুন করে নির্দেশনা দেওয়ার কি হলো! লিখেছেন ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ
"আপনি যদি এখানেই থেমে যান তাহলে সত্যিই আপনার জীবন শেষ।যদি তা না করে আপনি 'মুভ অন' করেন, ব্যর্থতা ভুলে গিয়ে নব উদ্যমে শুরু করেন তাহলে আপনি শুধু সফলই হবেন না, শীর্ষস্থান ও হয়তো দখল করতে পারবেন।" লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
আবিদ স্যার এর চেম্বারে । শীর্ষক লেখায় বাংলাদেশের ,প্রথিতযশ বেতার সাংবাদিক সামিয়া কালাম জানিয়েছেন চিকিৎসকের প্রতি অনন্য কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধার কথা।
"আতাহার সকাল থেকে কিছু খায়নি। বাসার চুলো বন্ধ। মা নেই। একুশদিন থেকে হাসপাতালে। ক্যান্সারের টার্মিনাল স্টেজ চলছে। অগ্ন্যাশয়ে ক্যান্সার। দিনে তিনবার বালিশে বুক চেপে যন্ত্রণায় চেঁচামেচি করে।" ডা. রাজীব হোসাইন সরকার-এর গল্প।
এই প্রযুক্তি চীনে এখন বহুল ব্যবহৃত হচ্ছে। আরো অনেক দেশেও এই প্রযুক্তির বাড়িতে মানুষ বসবাস করছে। কয়েক তলার আস্ত বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে থ্রিডি প্রিন্টার ব্যবহার করে। যে বাড়ি তৈরী করতে সময় লাগে মাসের পর মাস তা তৈরী হয়ে যায় একদি
মিডিয়ার অসুস্থ কান্ড এপার বাংলা ওপার বাংলায় সমানেই চলছে। মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন প্রিন্সিপালকে নিয়ে কলকাতার মিডিয়ায় ঘরে বসে বানানো ও সর্বৈব মিথ্যা খবর ছাপা হয়েছে। চিকিৎসক সম্প্রদায় সর্বত্রই মিডিয়ার অসত্য জন্ডিস প্রোপাগান্ডার
যাইহোক শেষ পর্যন্ত কারো না কারো টনক নড়েছে! পতনের রাশ টানা গেছে। গড্ডালিকা প্রবাহের ছন্দে পতন ঘটিয়ে জাতির পতন ঠেকানো গিয়েছে!! এইচএসসি'র ফল নিয়ে মূল্যায়ণ লিখেছেন ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ
এটি চলতি সপ্তাহের শীর্ষ ভাইরাল খবর।
লেখাটি বিবিসিবাংলার সৌজন্যে প্রকাশ হল ।
"ভর্তি পরীক্ষায় প্রত্যাশিত সাফল্য না আসলে ‘জীবনের সকল স্বপ্নের মৃত্যু ‘এই ভয়াল উপলব্ধি কখনই যেন তাদের মধ্যে ঢুকে না যায় ।প্রত্যাশিত সাফল্য না পেয়ে অভিভাবকের তিরস্কারে কিছু হৃদয় বিদারক গল্প আমাদের অনেকেরই জানা ।" লিখেছেন মেজর
কেউ চাইলে নিচের লিংকে গিয়ে ২০ টা প্রশ্নের রিপ্লাই দিয়ে নিজের আইকিউ পরিমাপ করতে পারেন। লিখেছেন ডা.রাজীব হোসাইন সরকার
"- এ্যাই আব্দুলালের ঘরে নাকি ব্যাঙ অইসে? - ঘরে তো ব্যাঙ আইতেই পারে, অবাক হওনের কী আছে? - আরে হেইডা না। ওর বউ পোয়াতি আছিল না? কালকা রাইতে ব্যাতা ওঠল। বাচ্চা নাকি অইসে এক্কেরে ব্যাঙের লাহান!" মিথ এবং মেডিকেল সাইন্স এর প্রকৃত
"হরলালীয় আদর্শে ডাক্তারি পাশ করার পর কোনো উচ্চশিক্ষার দরকার নেই, পিঠ দিয়ে পড়ে থাকো গ্রামে ( Back to the village- এর আক্ষরিক অনুবাদ)। তুমি কি খাইয়া বাঁচিবে, কি পরিয়া লজ্জা নিবারণ করিবে, তাহা হরলালবাবু ভাবেন নাই। সেবা, সেবা আর
ডাক্তার প্রতিদিনে এই বিস্ময়কর খবর দেখে একজন ডাক্তার হিসেবে বিশ্বাস করতে পারি নি। পরে সেখানে দেয়া হেলথক্যাম্পের আয়োজকদের অন্যতম সাইফুলের ফোনে ঘটনার সত্যতা জানতে চাইলাম। লিখেছেন ডা. সাদিকুল আলম
কলকাতার সর্বশ্রদ্ধেয় ব্যাক্তিত্ব অধ্যাপক ডা. রেজাউল করীম-এর এই লেখাটি ওপার বাংলায় বিপুল আলোচিত ।
সিলেট মেডিকেলে এক ইনটার্ন ডাক্তার কর্তৃক ধর্ষণের অভিযোগ নিয়ে অাবারও হলুদজন্ডিস মিডিয়া ডাক্তার বিরোধী বিষবাষ্প তৈরীতে তৎপরতা শুরু করেছে। লিখেছেন ডা. রাজিয়া সুলতানা রুবী
বিপরীতদিকে অচিকৎসক বন্ধুদের প্রতিও আহ্বান তারা যেন এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার দায় সমস্ত চিকিৎসকের উপর এবং চিকিৎসা পেশার উপর চাপানোর চেষ্টা না করেন।লিখেছেন ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ