প্রায় ১০০ রকম ক্যান্সারের চিকিৎসায় এই প্লাটিনাম - কুরকুমিন যৌগ কার্যকরী। মেলানোমা থেকে ব্রেস্ট বা স্তন ক্যানসারে এই কুরকুমিন যৌগ কার্যকারী। সাধারণ ভাবে এই যৌগ, STAT 3 র Phosphorylation বন্ধ করতে সক্ষম, এবং এই Signalling pathw
৬ বছরের বিবাহিত দম্পতি চেম্বারে এসেছে। এটি তাদের দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে।বউ এর বিয়ে ১ সপ্তাহের মধ্যে তার মা- বাবা ভেঙে দেন।স্বামী যাকে বিয়ে করে সে মহিলা তার প্রাক্তন প্রেমিকের কাছে চলে যাওয়াতে তিনি ডিভোর্স দেন।যদিও ঐ মহিলা পরে আ
শিক্ষার্থীদের ৯ দফা । লিখেছেন কবি ডা. মোশতাক অাহমদ।
"একজন অনুপ্রবেশকারী চিহ্নিত হয়েছে তাই তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। পর্দার আড়ালে এরকম আরো অসংখ্য অনুপ্রবেশকারী শকুনের মতো তোমাদের মাঝে ঢুকতে মুখিয়ে আছে! "লিখেছেন ডা.আতিকুজ্জামান ফিলিপ
"এই ছোট ছোট বাচ্চাদের বাবা মা'রা কিন্তু তাদের বাইরে যেতে বাধা দিচ্ছেন না,মানাও করছেন না এই প্রতিবাদ থেকে দূরে থাকতে।তারা জানতেন তাদের সন্তান স্কুলের পোশাকে বের হচ্ছে একটা মহান আন্দোলনের অংশ হতে,তবুও তারা বাধা দেন নাই।"লিখেছেন
একটি যৌক্তিক দাবীতে বাচ্চারা আন্দোলন করছে, কোটা আন্দোলনের দাবীর মতো তাদের দাবী উপেক্ষা করা, কঠোর হাতে দমন করার চেষ্টা করা হিতে বিপরীত হবে। লিখেছেন, ডা. কামরুল হাসান সোহেল
দেশের সব গণ পরিবহন ড্রাইভার আর হেল্পাররা সম্ভবত নিজেদের "ডেথ রেস" মুভির কেউ একজন মনে করে। লিখেছেন ডা. মোঃ বেলায়েত হোসেন
মধ্যরাতে প্রফেসরের শয়নকক্ষে এক পয়ত্রিশোর্ধ নারী বসে আছেন।অস্বাভাবিক দৃশ্য।ব্যাপারট চট করে চোখে পড়লে যেকোন সাহসী মানুষও বিভ্রান্ত হবে। প্রফেসর নিজেও বিভ্রান্ত হয়েছেন। তিনি খানিকক্ষণ যুক্তি দিয়ে ব্যাপারটা বিশ্লেষণ করার চেষ্টা ক
দ্বিজেন রায় ধার করে বলতে চাই- বাংলা শুধু হিন্দুর নয়, বাঙলা শুধু মুসলমানের নয়, মিলিত হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই বাংলা। এ যদি না বুঝতে পারি আমার সাজানো বাগান শুকিয়ে গেল বলে শুধু কাঁদতে হবে। লিখেছেন কলকাতার প্রখ্যাত
আফজাল খানের মত হৃদয় স্পর্শী মানুষেরা আছেন বলেই হয়তো লেখা হয়েছিল সেই আমোঘ বানীঃ “জীবে প্রেম করে যে জন সে জন সেবিছে ঈশ্বর”। বাংলাদেশের প্রানী চিকিৎসা নিয়ে লিখেছেন বিশিষ্ট সাংবাদিক সামিয়া কালাম
আসামের প্রায় শতাব্দীর রক্তাক্ত ইতিহাস ,নানা সমীকরণ নির্মোহ চিত্তে ইতিহাসবিদের অনন্য প্রজ্ঞায় লিখেছেন অধ্যাপক ডা.অনির্বাণ বিশ্বাস। প্রবল মনোকষ্টে বলেছেন, ইতিহাস সবার জানা দরকার।এত বিদ্বেষ নিয়ে বাঁচব কি করে ? তথ্যে কিছু ভুল থাক
অকৃত্রিম সত্য কাহিনি। অত:পর ধীরে ধীরে রহস্যের জট খুলতে লাগলো। নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও গোলাম আজম এই দুই দিন দেশের সেবা করেছে। ওনারা আউট হওয়া মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন বিক্রি করেছে। সেই চক্র নতুন চেহারায় ৩৯তম বিসিএস নিয়ে
"অবাক লাগে, আমি কি ছাইপাঁশ লিখি,সেইটুকুও যদি নিজের নামে চালান,এইটুকু সততা যদি জীবনে না দেখাতে পারেন, তাহলে বড় বড় সুযোগ আসলে কি করবে তারা?সামান্য একটা লেখার জন্যে তো নিজের কাছেই ছোট হয়ে অন্যের কাছে বাহবা পেয়ে লাভ কি আছে বুঝলাম
অনেকদিন ট্রেনে উঠিনা। এখন বড় হয়েছি, বিনা টিকিটে তো ট্রেনে উঠার প্রশ্নই উঠে না। এই সেদিন ঢাকা থেকে সপরিবারে ট্রেনে বাড়ী ফেরার পথে টিটি সাহেব দের সাথে বেশ কিছু বিনা টিকিটের যাত্রী দের বচসা, দর-দাম, দফা - রফা ইত্যাদি দেখে নষ্টাল
পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচন নিয়ে লিখেছেন ডা.রেজাউল করীম।
মেডিকেল কলেজ বানিজ্যের প্রসারের প্রলোভনে এক ধুরন্ধর নেপালী মন্ত্রী বাংলাদেশে আসা সে দেশীয় মেডিকেল ছাত্রীদের নিয়ে জঘন্য মিথ্যাচার করেছিল।
প্রয়াত হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে অনন্য লেখা । লিখেছেন ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
"চার বছর বয়স থেকে বাবা বলে জেনে আসা, ডেকে আসা, চিনে আসা লোকটি যখন চৌদ্দ বছরে বয়সে পৌঁছানো সৎ কন্যার শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গে হাত দেন তখন কি উচিত না এই পৃথিবীটার ধ্বংস হয়ে যাওয়া ? " সমাজগর্ভের নীরবতা ভাঙা লেখা। লিখেছেন ডা.নাসিম
এ বিষয়ে একটি বক্তব্য অামাদের দপ্তরে এসেছে।
একদল সাংবাদিকের হাতে আরেক সাংবাদিক মারপিটের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।