অম্লান দেওয়ান লিখেছেন বাংলাদেশের ছবির কারিগর স্বপনকে নিয়ে। যিনি প্রয়াত হয়েছেন করোনায় সাত নদীর ওপারে বিদেশ বিভূঁইয়ে। না ফেরার দেশে ভালো থেকো বন্ধু।
ডা. রাজিয়া সুলতানা লিখেছেন, ধর্ষকামী জাফর আহমেদকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশকে অজস্র ধন্যবাদ। সে একজন নারীকে প্রকাশ্যে ধর্ষণের হুমকি দিয়েছিল। এসি ল্যান্ড সায়েমা হাসান বুদ্ধ মজুরদের অন্যায় শাস্তি দিয়ে , সে ছবি ফেসবুকে ও সরকারি অনল
মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ লিখেছেন, জী,আপনাকে বলছি,আপনি যিনি ক্ষমতায় উন্মত্ত হয়ে পিতৃপ্রতিম দুজন মানুষকে কান ধরে উঠবস করালেন।আপনাকে বলছি, যিনি 'এই হিরোয়িক কাজে ব্র্যান্ড এম্বাসাডর 'হবার কুৎসিত মনোবিকারে সেলফি তুললেন।জনগনের সেবকের
সেরীন ফেরদৌস লিখেছেন, করোনা ভাইরাস মানুষের ফুসফুসে গিয়ে বাসা বাঁধে ও খুব দ্রুত সংখ্যায় বাড়ে। আমাদের ফুসফুস ছোট ছোট বলের মতো আকৃতির বস্তু দিয়ে (অ্যালভিওলাই) তৈরি যেগুলো শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে বেলুনের মতো ফুলে ওঠে ও চুপসে যায়।
"আমরা এবার করোনা মহামারী-এর ৩য় ধাপে প্রায় পৌঁছে গিয়েছি। এটি সর্বাধিক আগামী ৬-১০ দিন অতিবাহিত করবে। এখন দরকার সর্বাধিক সতর্কতা ও কোয়ারেন্টিন। এরপর আর সাবধানতার কোনও সুযোগ নেই। এরপর আর সাবধান হয়েও কোনও লাভ নেই। এরপর আর সাবধ
ডা. অসিত মজুমদার লিখেছেন, একই কথা সামাজিক দূরত্ব, নিয়মমত হাত ধোয়া, ঘরে থাকাসহ সরকার নির্দেশিত নিয়ম ১০০% সবাই মেনে তবেই করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে গণসচেতনতা তৈরী করি। মনে রাখবেন ভাইরাস ধনী - গরীব, শিক্ষিত - অশিক্ষিত, নারী
প্রথমবারের মতো উপমহাদেশে তৈরি কোনো করোনা কিট শতভাগ নির্ভুল ফল পাওয়ার সাফল্য দেখিয়েছেন মিনাল। তার সাফল্য দেখাচ্ছে নতুন আলো। তিনি একজন ভাইরোলজিস্ট, ভাইরাস নিয়ে কাজ তাঁর।
করোনা ভাইরাসে নিউইয়র্কে জীবন দিলেন বাংলাদেশী আমিনা তৃষা। মৃত্যুর তিনদিন পর কবর দেয়া হল লং আইল্যান্ডে। অদ্ভুত উপায়ে সম্পূর্ণ যান্ত্রিক পদ্ধতিতে হলো দাফন-কাফন। ক্রেন দিয়ে কবরে নামানো হলো তরুণীর মরদেহ।
ডা: শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, আগ্রাসি ভাবে সন্ধান করা , বিচ্ছিন্ন করা , টেস্ট করা , চিকিৎসা করা ,হল প্রতিরোধের সর্ব শ্রেষ্ঠ উপায় । এভাবে রোধ করা যাবে লোক সমাজে ছড়িয়ে পড়া আর অর্থনৈতিক আর সামাজিক দুগতি রোধ করা ।
‘আমরা একটা ভয়ংকর দুঃসময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জিততে হবে। ডাক্তার, নার্স, প্রশাসন ও অন্যরা আমাদের সুরক্ষার জন্য এয়ারপোর্ট থেকে শুরু করে সবখানে তাঁদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের সুরক্ষার জন্য ২৪ ঘণ্
মূলত কুসংস্কার আর অন্ধত্ব এই অঞ্চলের মানুষের অস্থিমজ্জায় মিশে আছে। সংগত কারনেই আমরা কখনও থানকুনি পাতা, কখনও ঝারফুঁক, দোয়াকালাম আবার বাঁশের পানি, গোবর-গোমূত্র ইত্যাদি সেবনে মুক্তি খুঁজি। বারবার হাত ধুয়ে, সেনিটাইজ্ড থেকে, গনবিছ
মহামারী কালে কোয়ারেন্টাইন ও সামাজিক দূরত্বের পরামর্শ দিয়েছিলেন ইসলামের নবী হজরত মহম্মদও (দ)। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পেতে কোয়ারেন্টাইন ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। এটি যেকোনো উপায়ে মানতেই হবে। মার্কিন চিকিৎসা গবেষক ডা.
আনোয়ার হোসেন বাদল লিখেছেন হায় সেলুকাস! কী বিচিত্র এ জন্মভূমি! কী বিচিত্র মানুষের মন আর আচরণ! আজ বরং পত্রিকায় দেখলাম মজার এক কাহিনী। "সরকারি হুকুমে নবীগঞ্জে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা অষ্ট্রেলিয়া ফেরৎ এক প্রবাসীকে দেখতে উৎসুক জনতা
কোয়ারেন্টাইন শব্দটির সাথে প্রথম পরিচিত হয়েছিলাম ইন্টারমিডিয়েটের বছর। শ্রীকান্ত উপন্যাসের চারখণ্ড পড়ে জেনেছিলাম যে, তখন ভারতবর্ষে প্লেগ রোগটি মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। সঙ্গত কারনে শ্রীকান্ত যখন বর্মা মুলুকে যান তখন তাকে দশ দ
হাত ধোয়া, কখন , কিভাবে কেন: ১৩টি অত্যাবশ্যক পয়েন্ট বলছেন ডাঃ অসিত বর্দ্ধন,কানাডা থেকে
আগামী ১৫ দিনের কথা বলছি : শিরোনামে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা আবদুর রহীম জনসচেতনতার জন্য অনন্য একটি লেখা লিখেছেন। ডাক্তার ও সচেতন সেলিব্রেটিরা এরকম লেখা লিখলে প্রতিরোধ শক্তিশালী হবে। মুর্খ ধর্মান্ধ নানা অপপ্রচারে বিভ্রান্ত জনগনকে রক্
দিন গুনছিল পরিবার। অপেক্ষায় ছিল প্রায় গোটা ভারতবর্ষ। বছরের পর বছর ফাঁসির দাবিতে ধর্ণা দিয়েছেন নির্ভয়ার মা। চলেছে আইনি জটিলতা, দীর্ঘসূত্রতা; টাল বাহানা। স্পর্ধা দেখিয়েছে ধর্ষকরা ও তাদের আইনজীবিরা। বলেছে, ফাঁসি রুখে তারা জেল থ
করোনায় বাংলাদেশে মারা যাওয়া প্রথম রোগীর লাশ যেভাবে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন হল নি:সঙ্গ নির্জনে; সেই মর্মান্তিক বিবরণ জানা গেলো সাংবাদিক মহিবুল্লাহ মুহিবের বিবরণে ও ছবিতে।
ডা. অসিত মজুমদার লিখেছেন, আমাদের মনে রাখতে হবে চিকিৎসা বা রোগ নির্ণয় নিয়ে আমরা যত বেশি চিন্তা করি তারচেয়ে বেশী ভাবা প্রয়োজন রোগ না হওয়া নিয়ে। এজন্যই আক্রমণ ছড়ানো ঠেকানোটাই খুব বেশী জরুরী হয়ে পড়েছে।
যখন বিলাতফেরত প্রবাসীরা কোয়ারেন্টাইন পিরিয়ডে অবাধে সর্বত্র ঘুরছে; বাংলাদেশ সরকার তাদের নিয়ন্ত্রণে হিমশিম; করোনা ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে স্বাস্থ্য দপ্তর আশঙ্কায় তখন বাংলাদেশেরই একজন সমাজ সচেতন লোকসেবী চিকিৎসক স্থাপন করলেন অনন্য নজ