দু’জনেরই কর্মব্যস্ত জীবন। তবু তারই মধ্যে কথা দেওয়া ছিল, ভালবাসার দিন ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে বিয়ে করবেন। কিন্তু বিধি বাম। কাজের ফাঁকে ছুটি পাওয়ার জো নেই যে! কারণ পাত্র পাত্রী উভয়েই মস্ত অফিসার । তাই কাজের জায়গাতেই বিবাহবন্ধনে আব
পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, ডা. কাফিলের বিরুদ্ধে এনএসএ জারি হয়েছে, তিনি এখন জেলে থাকবেন। জামিন তিনি পেয়েছেন ঠিকই কিন্তু তাঁকে ছাড়া যাবে না।
সেদিন ব্যক্তিগত মেসেঞ্জারে একটি মেসেজ দেখে চমকে উঠে অতনু। " I am Bakul. Have you recognized me?" বকুলের এমন মেসেজে অবাক হয় অতনু। এতদিন পর বকুলের মেসেজ কেন? অতনুর সরল উত্তর, I know only a one Bakul in this world ! " মানুষ কি ত
মজুন যখন পাগল হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছিলো লাইলীর বিরহে, তখন রাস্তায় একদিন দেখা পায় লাইলীর কুকুরের সাথে। মজনু সেই কুকুর কে জড়িয়ে কুকুরের পায়ে সেদিন চুমু খেয়েছিলো। মজনুর ব্যাখ্যা ছিলো এটা লাইলীর কুকুর। এর গায়ে লাইলীর স্পর্শ আছে
পয়লা বসন্তের মতো দিনটি যেখানে প্রতিবছর তেরোই ফেব্রুয়ারিতে পালন করা হতো ২০২০ সাল থেকে বাংলা ফাল্গুন মাসের প্রথম সেই দিনটি চলে যাচ্ছে ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে। কী পরিবর্তন? বাংলাদেশে নতুন বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী এখন থেকে বাংলা বছরের প্
নিজের ভালোবাসার মানুষটির কথা স্মরণ করেছেন রতন টাটা। বলেছেন, লস অ্যাঞ্জেলসে প্রেমে পড়েছিলাম। বিবাহ প্রায় হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু তখনই অসুস্থ ঠাকুমার জন্য সাময়িকভাবে ফিরে আসতে বাধ্য হলাম। ভেবেছিলাম, যাঁকে ভালোবাসি তিনি ভারতে আসবে
আমার একজন এক্স ছিল। যদিও এ বছর সে অন্য একজনের ভ্যালেন্টাইন।কিন্তু আমি আজও সিঙ্গেল। তবে মজার কথা হলো--সিঙ্গেল বলে যতখানি মন খারাপ আমার হবার কথা ঠিক ততখানি মন খারাপ কেন যেন আমার হচ্ছে না একদমই। বরং বেশ রিলাক্স ফিলিংস হচ্ছে। লিখ
ডাক্তারবাবু, আসব? আসুন। তাকিয়ে চমকে গেলাম। আর, খুব বিরক্তও হলাম। এ তো সেই মহা ছ্যাঁচড়া বুড়োটা। এখানেও এসে জুটেছে! বুড়োও বুঝেছে যে কিছু একটা গন্ডগোল আছে, তাই আমতা আমতা করে বলল- আপনি কি আমাকে চেনেন? আমি তাচ্ছিল্য মেশান হ
ডা. রুমী আহমেদ লিখেছেন, আজহারীর আমেরিকান ভার্সন কেনেথ কোপল্যান্ড এর কথা বলি! এদের ইনকাম যেহেতু ট্যাক্স একজেম্প্ট, এদের সঠিক উপার্জন ধারণা করা কঠিন! তবে জ্ঞাত সম্পদের হিসেবে কেনেথ কোপল্যান্ডের সম্পদের পরিমান ৭০০ মিলিয়ন ডলারের
কবির মেয়ে মৃত্তিকা গুণ বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই বাবার ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা রয়েছে। এরই মধ্যে তিনি বইমেলা গিয়েছিলেন, সেখানে ধুলাবালিতে সমস্যা সৃষ্টি হয়। গত ৩ দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন তিনি, এবং ঠিক মতো খাওয়া-দাওয়া করতে পারছিলেন না।
ডা. তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি, যোগব্যায়াম ইত্যাদির মন্ত্রণালয়। এরকম মন্ত্রণালয় যে কোনও সভ্য দেশে থাকতে পারে, তা আমার জানা ছিল না। আয়ুর্বেদ, ইউনানি, হোমিয়োপ্যাথি ইত্যাদিকে বিজ্ঞানের মতো মনে হলেও আসল
শিশুদের সংক্রামক রোগ চিহ্নিতকরণ ও বিশ্বব্যাপী এর বিস্তার রোধে প্রাথমিক চিকিৎসা কার্যক্রম এবং টিকাদান কর্মসূচি জোরদারে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ‘লরিয়েল-ইউনেস্কো উইমেন ইন সায়েন্স অ্যাওয়ার্ড’ (এশিয়া-প্যাসিফ
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, আমার প্রশ্ন এসব নোংরা ধস্তাধস্তি বা নাচানাচিতে নয়। এ প্রশ্নে লাভ হবেনা৷ প্রশ্ন হলো আবহমানকাল ধরে সাপে কাটা রোগীর দেহ থেকে বিষ নামানোর এই উদ্ভট পদ্ধতি। এভাবে দেখানো ঠিক হলো? সাপে কাটার এ ভুল চিকিৎসা দেখ
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য সম্ভবত পৃথিবীর সব দেশে এই বিষয় প্রধান নজর হয়ে দাঁড়াবে । জলবায়ু পরিবর্তন কিছু উপাদানের উপর প্রভাব ফেলবে যা মানব স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত।
জীবন চৈতন্যের ব্যবচ্ছেদের কবি মোশতাক আহমদের গল্প সংগ্রহ ‘স্বপ্ন মায়া কিংবা মতিভ্রমের গল্প’। লেখক একজন চিকিৎসক। তার লেখা যেন জীবনকে মমতায় স্পর্শের অনুভব।
বইমেলার পাঠকপ্রিয় লেখক দেবব্রত তরফদার। তার লেখা "পুরোনো ক্যানভাস" পাঠক মনকে যেমন মধুরতায় ভরিয়ে দিয়েছে। তেমনি দিয়েছে লেখকের জীবনাভিজ্ঞতার আয়নায় পাঠকদের নিজ জীবন দেখার অনন্য সুযোগ।
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন সরস রচনা: তার ভাষায় , সবচেয়ে মজাদার ব্যাপার, এক ভাবী আরেক ভাবীকে দেখলে হাসি মুখে কথা বলেন, জড়িয়ে ধরেন কিন্ত যাকে জড়িয়ে ধরলেন, তিনি উঠে গেলেই তাকে ব্যবচ্ছেদ করেন নোংরা ভাবে। সামনে বলেন, ভাবী আপনাকে কি
গোয়েন্দা যেমন খুনী বের করে: তেমনি ডিজিজ ডায়াগনোসিস করার রহস্যময় ও অপার আনন্দ
প্রথম এশিয় হিসেবে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছিলেন। ব্যাপারটি কি উল্টো মনে হল? একজন আমলা হয়ে গেলেন পদার্থবিজ্ঞানী? ব্যাপারটি মোটেও তা নয়। তিনি ছিলেন আসলে বিজ্ঞানী, আমলার চাকরি করতেন মাত্র। পাশাপাশি বিজ্ঞানের গবেষ
ভদ্রলোকের নাম ডঃ ফয়জুর রহমান আল সিদ্দিকী, উনি একজন স্কলার এবং অবসরপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিউক্লিয়ার কেমিস্ট্রি বিভাগে ১৯৬৫ সালে পি.এইচ.ডি ডিগ্রি লাভ করেন। কেমব্রিজে উনার রেজাল্ট এবং গবেষণার মান এতোটাই উ