প্রখ্যাত লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন , প্রতিবছর ২৮ লক্ষ মানুষ মৃত্যুবরণ করে স্থুল হওয়া বা শরীরে অতিরিক্ত ওজন হওয়ার জন্য। স্থুলতা অনেক ক্রনিক রোগ যেমন হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, যকৃতের রোগ, নানা ধরনের ক্যান্সারের কারণ।
ডা.সাঈদ এনাম লিখেছেন, স্যারের কাজ ও নোবেল জয়ের জন্যে তাঁকে কংগ্রাচুলেশনস জানিয়ে মেইল করি সেদিন। নোবেলজয়ী স্যার পিটার ক্লিফ আজ আমাকে পালটা কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ দিয়ে মেইল করলেন।
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন, সাস্টে পড়তো ছেলেটা। ৩১শে আগস্ট ২০১৮ তে ফেসবুকে লিখলো "ব্যস্তময় নির্মম বাস্তবতার ভীড়ে, জানি হারিয়ে যাবো একদিন চিরতরে। " ২৮ নভেম্বর ২০১৮ তে ফেসবুকে লিখলো বাঁচার জন্য যদি আমি একটি কারণ পাই,মৃত্যুর জন্য
৮ অক্টোবর ২০১৯ মঙ্গলবার রাতে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে সাক্ষাতকালে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন: আমি শুধু একজন সরকার প্রধান নই, একজন মা-ও। মা হিসেবে আবরার হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু ব
ডাঃ মোঃ ফজলুল কবির পাভেল লিখেছেন, প্রত্যেক চিকিৎসকই নিজের সুনাম বাড়াতে সচেষ্ট থাকেন সবসময়। সুতরাং এই ধরণের অসার উক্তি তিনিই করবেন যিনি তার পেশায় নানারকম দুই নম্বরি করে অভ্যস্ত। তিনি নিজের আয়নায় যা দেখবেন তাই তো বলবেন।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন মর্মস্পর্শী স্মৃতিচারণ: সে সময় আই এস সি পরীক্ষায় জগন্নাথ কলেজে একমাত্র আমি প্রথম বিভাগ পেয়েছিলাম আর সে দিন অঝোর বৃষ্টির দিনে বোর্ড অফিস থেকে টেবুলেসন শেষে হরি প্রসন্ন রায় রায় স্যার আমাকে বুক
তিনি একজন ফকির বা ভিক্ষুক। ভিক্ষা করেন একটি হাসপাতালের গেটে। হাসপাতালের সামনে ভিক্ষা করেই তিনি ব্যাঙ্কে জমিয়েছেন ৯ লাখ ডলার। বাংলাদেশ টাকায় যা ৭ কোটি ৬০ লাখের বেশি।ব্যাঙ্কের একাউন্টেই এই টাকা জমা আছে ।
সাইকিয়াট্রিস্ট ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, সাইকোলজিক্যাল ট্রু স্টোরি । ঘটনার প্রায় দুই দশক পরে প্রমাণিত হয় যে, ডয়ার নিরপরাধ ছিলেন। তিনি কোনরূপ ঘুষ নেননি বা দেননি। যদিও তার এক সহকর্মী নিজেকে বাঁচাতে ও তাকে ফাঁসাতে একটি মিথ্যা সাক্
স্নাতকোত্তর মেডিক্যাল পঠনপাঠনে সংরক্ষণের প্রশ্নে নয়া বিধান দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
স্ত্রীকে পাশে বসিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি অভিযোগ করেছেন, চুক্তি ভঙ্গ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে।
ডা. তারিক রেজা আলী লিখেছেন, পাশে এসে বসলেন এক লোক। আড় চোখে তার ব্যাগে পাকিস্তানের পতাকা দেখে তটস্থ হয়ে গেলাম। একটু পর তিনি আমাকে প্রশ্ন করলেন, আপনি কি ভারতীয়? ইংরেজীতেই করলেন। জবাব দিলাম, না, আমি বাংলাদেশের নাগরিক। পরের প্রশ্
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের রাসায়ন বিভাগের অধ্যাপক নাথালি টুফেঙ্কজি পরীক্ষা করে দেখেন, প্লাস্টিক উপাদান মিশ্রিত টি-ব্যাগগুলো গরম পানিতে ডুাবানো হলে, সেগুলো থেকে গরম চায়ের মধ্যে অসংখ্য প্লাস্টি
ডা. রেজাউল করীম লিখেছেন, সম্প্রতি একজন লিখেছেন যে "বাংলা ভাষায় জল কি করে যেন পানি হয়ে গেল"। আসলে পানি শব্দটি খাঁটি তৎসম শব্দ পানীয় থেকে এসেছে বলে শ্রী দীনেশ চন্দ্র সেন মহাশয় লিখেছেন। বাঙালি ভাষা নিয়ে ছুৎমার্গ না করলেও বাংলা শ
অধ্যক্ষ মাসুদ আলম বাবুল লিখেছেন বাবার লেখা চিঠির মর্মস্পর্শী স্মৃতিকথন। পড়লে চোখে জল আসতে বাধ্য।
জুয়াড়ি নাছির বাজি ধরেছিলো আরেক জুয়াড়ির কাছে, 'যদি বি চৌধুরী সাহেব তাকে দেখা মাত্রই ল্যাংটা হয়ে নাচানাচি না করে তাহলে তাকে নাছির বিশ লাখ টাকা দিবে'। কিভাবে তা বাস্তবায়ন হয়েছিল , সেই কাহিনি।
ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ লিখেছেন, এটা প্রমানিত সত্য যে, দূর্নীতির প্রাণশক্তি বা মাইটোকণ্ড্রিয়া হলো রাষ্ট্রক্ষমতা! একথাও বোধ করি কেউ অস্বীকার করবেন না যে, ক্ষমতাসীনদের আহ্লাদে প্রহ্লাদেই দূর্নীতি পূর্ণতা পায়!
ক্ষমতার বেপরোয়া রূপটি তার নেই। ক্ষমতার দাপটে মানুষকে অতিষ্ঠ করেন না তিনি। জেলার গডফাদারদের সঙ্গে সখ্যও নেই। তবে আছে আত্মবিশ্বাস , কর্ম ও পরিশ্রমের অহঙ্কার। তিনি একজন জেলা শাসক। বাংলাদেশে বলা হয় জেলা প্রশাসক। ভারতবর্ষে বলা হয়
গোরক্ষপুরের সরকারি হাসপাতালে শিশুমৃত্যুর দু’বছর পর ক্লিনচিট পেলেন অভিযুক্ত ডা. কাফিল খান। বিভাগীয় তদন্তের দায়িত্বে থাকা স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন দপ্তরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি হিমাংশু কুমার ১৫ পাতার একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছেন।
মৌলভীবাজার শহরতলীর শ্রীমঙ্গল রোডস্থ ইসলামবাগ এলাকার নিজ বাসভবনে তিনি দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর মৌলভীবাজারবাসীর চিকিৎসা সেবা করে গেছেন প্রয়াত ডাঃ শামছুদ্দিন আহমদ। যে সময় মৌলভীবাজারে কোন সার্জারী বিশেষজ্ঞ ছিলেন না, তখন তিনি এই এলাকার
সুলেখক ডা. রাজীব হোসাইন সরকার লিখেছেন, ইডেন মহিলা হোস্টেলের পাশের রাস্তায় ড্রেনের উপর উপুর হয়ে হড়হড় শব্দে বমি করছি। বমির তীব্রতা দেখে মনে হচ্ছে নাড়িভুঁড়ি বের হয়ে যাবে। পথচারীরা পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। পথের মানুষকে ঘরে নেওয়া যা