যদিও রাগ করেই বলেছিলাম, সত্যিই! কিন্তু পোস্টে বালিকাদের রেসপন্স দেখে 'রাগী ফানি' পোস্টটাকেই সিরিয়াসলি নিয়ে ফেললাম। জানাচ্ছেন ডা. নাসিমুন নাহার
একজন লোকসেবী ডাক্তারের জন্য মানুষের অসীম ভালবাসা। জন প্রতিবাদ।
আপনারা নিজের পিতা বা মাতাকে অন্তিম শয্যায় শায়িত রেখে সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে ক্যালকুলেশনে মত্ত থাকেন, এই লোভী কসাই ডাক্তাররা তখন তাদের মস্তিষ্কে আপনাদেরই জন্য সুস্বাস্থ্যের একটির পর একটি নিরন্তর ছক কষেন । জীবন থেক নেয়া গ
খবরটি এমন ভাবে পরিবেশিত হল যে চিকিৎসক আসলে মেডিকেল কলেজে বোধহয় খুন করার ট্রেনিং নিয়েছিলেন । লিখেছেন ডা. রেজাউল করীম
যে মানুষ নিজেকে ভালোবাসতে শেখে না সে কখনোই অন্য কাউকেও ভালোবাসা দিতে পারে না।লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
বার্ধক্যজনিত কারণেই নয়,রোগ -শোক, দারিদ্র্য -অবহেলা- অবজ্ঞা, সন্মান হারানোর বেদনা অনেক দীপ্যমান মানুষের দোরগোড়ায় মৃ্ত্যু কড়া নেড়েছে।লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
দাম কত সিগারেট টার? --১১টাকা। আমি অবাক হয়ে যাই,তার নির্বিকার উত্তরে । লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
আসুন মহৎ চিকিৎসা পেশা ধ্বংসের দেশি- বিদেশী চক্রান্তের বিরুদ্ধে সম্মিলিত ভাবে রুখে দাঁড়াই। অবশ্যই, শুরুটা হতে হবে চিকিৎসকদের মাঝখান থেকেই। সাধারণ চিকিৎসক, ড্যাব- স্বাচিপ, বিএমএ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, সর্বোপরি স্বাস্থ্য মন্ত্রণাল
আজ সদ্য পাস করা ডাক্তাররা অভিভাবক হারা! আমরা কি কোন দিনই আশার বানী শুনবো না? লিখেছেন ডা. মো: কামরুল হাসান
দুর্বৃত্তদের ধর্মঘট করার সুযোগ দিয়ে কার্ডিয়াক রিং বাজার থেকে উধাও করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করার অজুহাতে দীর্ঘদিন ধরে চলা এ দুর্নীতিগ্রস্ত বাণিজ্যিক সিন্ডিকেট পুনর্বহাল করতে পারে। লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
জরুরি ফোন করতে হবে, কিন্তু মুঠোফানের চার্জ শেষ। এদিকে গন্তব্যে পৌঁছাতেও অনেকটা সময় বাকি। চিন্তা নেই, মুঠোফানে চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। কোনো তথ্য বা নম্বর টুকে রাখার দরকার। অথচ সঙ্গে কাগজ-কলম নেই। ভাবনা নেই, আছে খাতা ও কলমের
আমি আজ এ মঞ্চে উঠেছি আপনাদের এক মহাকাব্যের ভাষ্য শোনাতে, ইতিহাসের সাক্ষ্য দিতে, জগৎ-বিখ্যাত বিপ্লবের ইশতিহার জানাতে। লিখেছেন মারুফ রায়হান খান
ওষুধ প্রশাসনের বেধে দেয়া দামে সারা দেশে হার্টের রিং পরানো শুরু
জামাই বৌ দুজনেই ডাক্তার।দশ বছরের বিবাহিত জীবন।তারও তিন বছর আগের থেকে প্রেম।দুটো ফুটফুটে সন্তান আছে তাদের । এক মর্মস্পর্শী জীবনের কাহিনি। লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
আদিতমারীর তালু দুলালী গ্রামের জহিরন বেওয়া নারী সেবার এক উদার সাদা মনের নারী। গ্রামের পর গ্রাম ছুটে সেবা দেন এ বৃদ্ধা। গ্রামের কোনো নারী অসুখে ভুগলে তাকে হাসপাতাল বা ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়াই তার একমাত্র কাজ।
ছিনেমা নায়িকার চোখের পানি থাকতে মমতা ময়ীর নির্মম পানির দরকার কি আছে? লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
নববর্ষ উদযাপনের রীতি সারা বিশ্ব জোড়া। বাংলাই বা কম যাবে কেন? শুরু হল বাংলা নববর্ষ উদযাপন। শাশ্বত বাংলার জনপ্রিয় খাবার মুড়ি,মুড়কি,,বাতাসা,কদমা, গজা এগুলি দিয়ে বছর শুরু হল। শত শত বছর এভাবেই নববর্ষ পালন করা হয়েছে। লিখেছেন মেজর ড
পহেলা বৈশাখে প্রথম বারের মত মেলায় যাওয়া - সেই দিনটি কি আসলেই আলাদা কোন বৈশিষ্ট্যমন্ডিত,নইলে আজ ও ভুলতে পারছি না কেন? লিখেছেন ডা. শিরীন সাবিহা তন্বী
অনেক কর্মস্থলে নানা ধরণের অভিজ্ঞতা, স্মৃতি চিকিৎসকের জীবনে মণি - মাণিক্যের মত। তেমনি এক স্মৃতি চারণ : তিফারিদি,তোমাকে বিদায় । লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
মামাতো বোন রানুর একদিনের আপ্যায়নে ছাত্র শহিদ বনে যায় চোর শহিদ। বিস্তারিত জানাচ্ছেন মোহাম্মদ মোহসিন, ওসি, বায়োজিদ বোস্তামি থানা, চট্টগ্রাম।