কেমন করে একজন মানুষ হয় । কত মানুষের ত্যাগে ; কত সদুপদেশে । লিখেছেন ডা ডা. রেজাউল করীম
"আমি এখন প্রার্থনা করি,আমার জন্য নয়, ডাক্তারবাবুদের জন্য।" ( আজ মেল এ আমার এক রুগী যিনি,একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক,পাঠিয়েছেন।) লিখেছেন অধ্যাপক ডা. অনির্বাণ বিশ্বাস
ধন্বন্তরি যখন দেশান্তরি । তারপর কি হল !!লিখেছেন ডা. অসিত বর্দ্ধন
আমাদের হাসপাতাল গুলো সারাদিন ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে। বছরে ৩৬৫ দিন। স্বাস্থ্যবিভাগের মানুষেরা দুর্যোগে কিংবা উৎসবেও সেবাকার্যক্রমকে অব্যাহত রাখেন তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম, সেবা আর আত্নত্যাগ দিয়ে। অথচ এর পরেও অভিযোগের তীর আমাদের দি
"অবৈধ উপায়ে গর্ভপাত করাতে জরায়ুতে গাছের ডালাপালা সহ গোটা ছোট গাছও দেখেছি । পুংদন্ড খাড়া রাখতে যেয়ে গোড়ায় আংটি পরার ফলে তাকে কেটে বের করতে হয়েছে ।" শরীরবিজ্ঞান নিয়ে নিষ্ঠুর প্রতারণার বিরুদ্ধে হুশিয়ারী ডা. রূপন রহমান-এর লেখ
আমার বিশ্বাস, নাহিদ যে আলোর "আফরিন" শিখা জ্বালিয়েছে, একদিন তার আলো দেশের কোনে কোনে ছডিয়ে পডবে। লিখেছেন ডা. রেজাউল করীম
এই ঢাহা মিথ্যে পোস্ট গুলো সত্যি ভেবে হঠাৎ করে লোকজন এধরণের পোস্ট কেন শেয়ার করছেন বুঝতে পারছি না। জন স্বাস্থ্য এর স্বার্থে সঠিক তথ্য শেয়ার করার তাগিদ অনুভব করছি। লিখেছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. সামিনা চৌধুরী ·
মায়ের চেহারার সাথে ছেলের চেহারার ভীষন তফাত। ভাবলাম হয়তবা বাপের চেহারা পেয়েছে। নাম জানতে চাইলাম। এবং বিষম খেলাম শুনে। লেখাটি মনশুশ্রূষার নিদানও বটে। লিখেছেন দেবযানী ভট্টাচার্য
"যাহোক অতিরিক্ত গ্লুকোজ যেমন শরীরে ডায়াবেটিস তৈরি করে; ঠিক তেমনি অতিরিক্ত, অপ্রত্যাশিত, অ জায়গা থেকে আসা "গুপুন প্রেম"ও শরীর মনের উপর অত্যাচার করে।" লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
মানুষের মুখে হাসি ফোটানো যে কত আনন্দের তা আমরা প্রতিটা সন্ধানিয়ান,অন্তর দিয়ে অনুধাবন করি । লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
তখন রাত আনুমানিক ২:৩০ মিনিট !!! আমার নাইট শিফটে ডিউটি । এমন সময় একজন লোক এসে বললো স্যার আমার রোগীটিকে বাঁচান !লিখেছেন রাহাত আহমেদ , ইন্টার্ন চিকিৎসক , রামেক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার মো. মাহমুদুল হাসানের স্ত্রী ডা. সাবরিনা নুসরাতের চিকিৎসার জন্য এক কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন। এর আগে নুসরাতের চিকিৎসার জন্
ডা. মুনীর যার প্রাণরক্ষায় নিলেন সঠিক পদক্ষেপ ; তাকেই কিনা দেয়া হল মার। স্বত:প্রণোদিত হয়ে লিখেছেন মিলান ফারাবী
কোমর থেকে পা পুরোপুরি অসাড়। বিছানাই আশ্রয়। এ হেন রোগীকে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনেন এক জন নিউরোমেডিসিনের ডাক্তারই। এক জনের ভুল চিকিৎসায় পঙ্গুত্বপ্রাপ্তি, অন্য জনের সুচিকিৎসায় সুস্থ জীবনে ফিরে আসা। লিখেছেন নন্দিতা পাল
পরিষ্কার হয়ে নতুন লেভেল পরে ভেজাল প্রসাধনী পেটে পুরে এরা আবার চলে আসে বাজারে।লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
আর খুব একটা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় কাটাতে হবে না আমাদের। ভিনগ্রহে প্রাণ খুঁজছেন যে বিজ্ঞানীরা, তাঁদের আর কটাক্ষও শুনতে হবে না- ‘ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াচ্ছেন! আর অর্থের শ্রাদ্ধ করছেন!’
জীবন বাঁচাতে প্রাণপণ লড়েন এই ডাক্তাররা
মুশতারী মমতাজ মিমি । নারীর কথা , মানুষের জীবনের গল্প বয়ানে অনবদ্য এই মেডিকেল শিক্ষার্থীর কথামালা।
ডা. তারিক রেজা আলীর লেখা মনের জানালাকে খুলে দেয়। তিনি লিখেছেন পিয়ারীর কথা। প্রার্থনা করেছেন , পিয়ারীর দু' মেয়েই যেন ভাল থাকে আজীবন, মায়ের যন্ত্রণা-গন্জনার জীবন যেন তাদের পোহাতে না হয়।
কিছু কিছু কাজ সত্যিই অনুপ্রেরনার। এসব কাজ জাগায় সমাজের আরও দশজনকে। এমন একটি অনুপ্রেরণাময় দৃশ্য নিয়ে লিখেছেন মোস্তাক আহমেদ । ঢকিা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি গুলশান। সমাজ বদলের অনুপ্রেরণার গল্প নিয়মিত প্রকাশ করে ডাক্তার প্রতিদি