আর ধুমপান নয়। আর মৃত্যুকে আলিঙ্গন নয়। ধুমপানে বিষপান। এই মনোজ্ঞ ও দরকারি মেসেজকে সামনে রেখে বীকন বিশাল প্রচারণা সাইকেল শোভাযাত্রা করেছে ঢাকায়।
বাড়িঘর নিয়ে অনেকেরই আগ্রহ , সাধ্য ও দুশ্চিন্তা কম নয়। যারা ভাবছেন , তাদের জন্য বর্ণা ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রস্তাবনা।
এটা অনস্বীকার্য যে আমাদের শৈশবের ফিনাইলবুটাজোন, অক্সিফেনবুটাজোন, রেসের্পিন, বড় শিশির নানা উজ্জ্বল রঙা টনিক, বি কম্পলেক্স ভিটামিন ক্যাপসুলের বাড়াবাড়ি এখন যেমন প্রায় ইতিহাস হয়েছে আজ,স্টাটিনের কপালেও তাই ই নাচছে, সময় টা শুধু আজ
সংসারের সবচেয়ে দুঃখী মানুষটার নাম "মা" পৃথিবীর বুকে আসার আগেই যাকে কষ্ট দিতে থাকি। লিখেছেন আবু বকর সিদ্দিকী
গান যে জীবনেরই স্পন্দন। গান জীবনের অনুরণন। সেই অমর সত্যটি প্রমাণ করল জাহাঙ্গীরনগরের অমৃত কন্ঠ বাপ্পা সরকার।
২০২০ সালের মধ্যে কর্মস্থলে সকলের টিকে থাকার জন্য ১০ গুণাবলি অর্জন বাধ্যতামূলক ভাবে জরুরী। লিখেছেন অাকমল মামুন
ঔষধ কোম্পানির বিজ্ঞাপন দাতা ডাক্তার। সেটা মেনে নিতে আপনাদের এত সমস্যা কেন? ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
একদল ফেসবুকার রীতিমত পেজ খুলে গালাগালির অাসর বসিয়েছে। স্বাস্থ্যসহযোগী পেশার অনেকে নকল আইডি খুলে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ঘৃনা, বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে।
দামের কারণে বাংলাদেশি ওষুধ কিনে ব্রিটিশ নারীর রোগমুক্তি। বিবিসি
স্রেফ নাম কামাতে এটা স্ট্যান্টবাজি ছাড়া কিছু নয়। রাস্তার গুন্ডামি থেকে পলিটিক্সে ঢুকে পুরানা মাস্তানি অার যায় না।
শুধু তাই নয়, কোন হাসপাতালের রোগী কখন, কোথায় রেফার হবেন, রোগীর পরিবারের পকেটের জোর কেমন, সব খবরই দুরন্ত নেটওয়ার্কের সৌজন্যে পৌঁছে যায় অ্যাম্বুল্যান্স চালকদের কাছে।
হাসপাতাল চত্বরে রোগীর পরিবারের সুবিধার জন্য টাকার বিনিময়ে এমন ব্যবস্থা করা যেতেই পারে।দাবি কর্তৃপক্ষের ।
বিল মেটাতে না পারায় রোগীর পরিবারের ফিক্সড ডিপোজিট, এলআইসি, ব্যাঙ্কের চেক বই জমা রাখার মতো গুরুতর অভিযোগ উঠল এই বেসরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী আপনি কই এখন ? সাংবাদিক ভ্রাতাদের ক্যামেরা কই ?লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
কোনও একটা দূরত্ব আপনি ট্যাক্সিতে যাবেন না মার্সিডিজে যাবেন, তার ওপর খরচ নির্ভর করে।টাটার কৈফিয়ত । লিখেছেন মুম্বই থেকে সোমা মুখোপাধ্যায়
পণ্যের বিজ্ঞাপনে ২০-৩০% খরচ করা হয়।তাই এখান থেকে কিছু হাতাতেই হবে।আর মিডিয়া হল ফুলবাবুদের জায়গা । লিখেছেন ডা. সাজ্জাদ জালাল
এটার জেনেরিক লিখতে এক পাতা প্রেসক্রিপশনে হবে না। তিনটি পাতা লাগবে অবশ্যই। লিখতে হবে হাজারের বেশী অক্ষর ।
ফাইভ পাশ করা পাবলিক কেন টিনের চালার তলায় ফার্মেসি দিয়েছে? ইচ্ছামত জনগণকে ওষুধ খাওয়াচ্ছে, এই নিয়েও মাথা ব্যথা নাই।লিখেছেন ডা. তরফদার জুয়েল
প্রতিটি কোম্পানীর রিপ্রেজেনটিভ এক একটি ঔষধের দোকান দিয়ে বসবে এবং প্রেসক্রিপশন ধরে ইচ্ছে মতো ঔষধ দেবে।আমাদের সাধারণ রুগীগন তা হাসিমুখে কিনবে।খুব শীঘ্রই এর খারাপ ইফেক্ট আমরা দেখতে পাব।লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
বাপ্পা মজুমদারের গান অনেক আমরা শুনেছি। কিন্তু বাপ্পা সরকার !! শুনেছেন কি কখনও তার গান বা সুরের কম্পোজিশন।