চট্টগ্রাম বিএমএর সাধারণ সম্পাদক অনলবর্ষী বক্তা ডা.ফয়সল ইকবাল চৌধুরী আবারও সাফ জানিয়ে দিলেন চট্টগ্রামের চিকিৎসক সমাজের সঠিক নৈতিক অবস্থান।
"সকালে উঠেই একজন জনৈক শিক্ষক দেখলাম মেডিক্যাল কলেজের না খেয়ে লড়ে যাওয়া ছেলে গুলোর ভবিষ্যৎ নিয়ে একটা লম্বা চওড়া লেখা লিখেছেন। অনেক লাইক, কমেন্ট, শেয়ারও হয়েছে দেখছি। উনি বলেছেন এরাই নাকি পরবর্তীকালে টাকার জন্য হিংস্র হয়না হয়ে উ
বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন চট্টগ্রাম শাখার উদ্বেগ প্রকাশ। বিভিন্ন প্রকার আন্দোলন ও অযাচিত দাবির মুখে বিএমডিসি-এর তদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে মামলা গ্রহণ আইনের স্বাভাবিক গতিকে ব্যাহত করবে যা সামাজিক অস্থিরতার কারন হয়ে দাড়াতে পা
"মেডিকেল কলেজের এই সব দামাল ছাত্রছাত্রীরা যে অসামান্য দৃঢ়তায় লড়াই করছে তা অভূতপূর্ব। চারিদিকে যখন ক্ষুদ্র, লক্ষ্যহীন ঘৃণার রাজনীতির কুৎসিত বহিঃপ্রকাশ, তখন আত্মসংযমের যে নজির তারা সৃষ্টি করেছে তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। " লিখেছেন ড
পারিবারিক শিক্ষা এমন এক জিনিস চাইলেও বেয়াদবি করা যায় না,সে প্রসিডেন্টের ছেলেই হোক না কেন? লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
আন্দোলনকারী ছাত্র -ছাত্রীদের প্রতি প্রফেসর ডা অনির্বাণ বিশ্বাস লিখেছেন--" বলেছিলাম, বজ্র-ভরা দিনগুলো আবার ফিরে আসছে, আসবে ... এইতো আমি...আমরা স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে আছি...তোমাদের চারপাশে হাতে হাত ...এক আগুন বলয়ে ।"
হোস্টেলের দাবিতে গত ১০ জুলাই থেকে আমরণ অনশন শুরু করেছেন ৫ ছাত্র। পরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬ জনে। বুধবার রাত থেকে অনশন আন্দোলনে সামিল হন আরও ১১ জন।মঙ্গলবার অনশনরত ছাত্রদের পাশে দাঁড়ায় চিকিত্সকদের ৩ টি সংগঠন।
মেডিকেল শিক্ষার্থীরা তাদের স্বজন ডা. প্রকাশ হত্যার বিচার দাবি করেছে কিছু সময়ের শ্লোগানমুখর বিক্ষোভে।জানাচ্ছেন ডা.সুজন সাহা রায়
"ডা.ফয়সল ইকবাল চৌধুরী আমাদের যেভাবে আগলে রেখেছেন প্রয়োজনে নিজেদের সবকিছু দিয়ে ওনার বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিব"! লিখেছেন ডা. রাকিব উদ্দিন
"প্রশ্ন হল চিকিৎসক কি আইনের উর্ধ্বে? অবশ্যই না। তবে আইনি কাঠামোর ভেতর থেকে একজন চিকিৎসককে দায়িত্ব পালনের সময় অবশ্যই গ্রেপ্তার করা যায় না।যায় না।যায় না। " লিখেছেন ডা. নাজমুল হাসনাইন নওশাদ
"এক ছোট সোনামণির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে একটি মহল ডা.ফয়সল ইকবাল চৌধুরীর বিরূদ্ধে ঘৃণ্য অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। তারা যাচ্ছেতাই ভাষায় গালি দিচ্ছে ডাক্তার সমাজকে। " লিখেছেন ডা. রাকিবউদ্দিন
মেডিক্যাল কলেজগুলোতে সুইসাইডের হার আশংকাজনক ভাবে বেড়ে গেছে। মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষের এই ব্যাপারে নজর দিতে হবে, শিক্ষকদের দায়িত্ব ও অনেক এইক্ষেত্রে। লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"যারা সদ্য এমবিবিএস পাশ করে " আলহামদুলিল্লাহ ডাক্তার হইলাম " বলে স্ট্যটাস দিতেছে তাদের জন্য একরাশ করুণা। কারণ দুইদিন আগেই তারা স্ট্যাটাস দিছে " ক্যান আসছিলাম মরার মেডিকেলে পড়তে?" এবং দুইদিন পরে স্ট্যাটাস দিবে "ক্যান এই দেশে
"মিথ্যা বিকৃত অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ডাক্তারদের সম্পর্কে ইচ্ছাকৃত নেতিবাচক প্রচারণা চালালে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে। " লিখেছেন ডা. হৃদয় রঞ্জন রায়
জীবন হারার কাহিনি নয় , জীবনজয়ের কাহিনি লিখেছেন ডা. মোঃ বেলায়েত হোসেন
এক মাসের মধ্যে কলেজের ৯টি বিভাগেই আইডিয়াল ক্লাসরুম চালু হচ্ছে।
কয়েক যুগ ধরে এই মনোরোগ আরোগ্যালয় লাখো রোগীকে সেবা দিয়ে এসেছে। দেশের রোগীসেবা সেক্টরে একটি মহান প্রতিষ্ঠান হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।
কিভাবে এই নিরাপত্তাহীন পরিবেশে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। তাই বাধ্য হয়ে নিজেদের রক্ষা করতে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল তালাবদ্ধ করেন চিকিৎসকরা।
১১ ডাক্তার ও মেডিকেল শিক্ষার্থী: কেন এসব মৃত্যু। ঘটনার গভীরে অন্তর্তদন্ত করেছেন সুলেখক ডা. শরীফুল আলম রুবেল।
অতিপরিশ্রম তো বটেই। বিদেশে চিকিৎসকদের কর্মঘন্টা আছে, রোগী সংখ্যার লিমিট আছে। আমাদের দেশে এ সব 'রূপকথা'র মতো শোনায়। লিখেছেন ডা রাজীব দে সরকার