এই বারের অর্থাৎ ২০২২ সালের সমাবর্তনে গোল্ড মেডেলের ছড়াছড়ি দেখলাম। যেমন ধরেনঃ - ফ্যাকাল্টি অব আর্টস থেকে ৩৮ জন
হুমায়ুন আহমেদ লিখিত শতাধিক বই আমি পড়েছি। এক সময় সত্যি গোগ্রাসে গিলেছি তাঁর লেখা বই। অপেক্ষায় থাকতাম কবে হুমায়ূনের নতুন বই আসবে। তখন তিনি লিখতেন রহস্য পত্রিকায়।
পাব্লিক নুইসেন্স বলে একটি জিনিষ নানা দেশে খুব কড়া নজরদারিতে থাকে ।
প্রতিটি হাসপাতালে বরাদ্দ শয্যা সংখ্যা অনুযায়ী চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য সহযোগী স্টাফ নিয়োগ দেয়া হয়। শয্যা সংখ্যার আনুপাতিক হারে খাদ্য সরবরাহ, ঔষধ এবং পথ্য সরবরাহের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়।
৩ ফুট উচ্চতার শরীর নিয়ে National Eligibility Test এ ৯৯.৩১ শতাংশ নম্বর পেলেন পিয়াসা
স্ট্রোকের লক্ষণ চিনুন, স্ট্রোক সম্বন্ধে জানুন। আর লক্ষণ চিনে স্ট্রোক মনে হলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। কারণ মুহূর্তের তৎপরতা বাঁচাতে পারে জীবন।
অভিযোজন অনু্যায়ী, আমাদের পূর্বজ দের কাছে খাদ্য এত সহজলভ্য ছিল না। প্রতিদিন প্রায় তাঁদের খাদ্য অন্বেষণে যেতে হতো। তখন জীবন আরো বিপদসঙ্কুল ছিল, কয়েকশ রকমের বন্য প্রাণী বা উদ্ভিদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে খাদ্য আহরণে যেতে হতো,
সুনাকের বাবা ডা. যশবীর ও মা ঊষা : প্রথম জন ডাক্তার। দ্বিতীয় জন ফার্মাসিস্ট । – দুজনেরই জন্ম ভারতের পাঞ্জাবে, ভালো কাজের সুযোগে ও পড়াশুনোর জন্য তারা বিদেশে পাড়ি দিয়েছিলেন।
"তথ্য অধিকার আইনের প্রসিডিওর না মেনে কেউ ক্যামেরা বাগিয়ে প্রশ্ন করলেই জবাব দিতে বাধ্য নন"
মাতৃদুগ্ধেও মিলল প্লাস্টিক: বিজ্ঞানীদের গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
এককালে আমাদের সমাজে মানসিক সমস্যাটি গ্রহণযোগ্য ছিল না। মানসিক রোগীদেরকে অচ্ছ্যুৎ হিসেবে, জ্বীন-ভুতে ধরা আজব কিছু ভাবা হতো। চিকিৎসা ও তেমন ছিলনা। ছিল জ্বীন-ভূত তাড়ানোর নামে হুজুর- পুরোহিতদের অকথ্য দৈহিক অত্যাচার। শারীরিক অসুখ
বিএসএমএমইউ উপাচার্যের মায়ের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল
কানাডায় হেলথ কেয়ার ফ্রি:ওয়েটিং টাইম ৮-১০ ঘন্টা,আর এপয়েন্টমেন্ট পেতে কয়েক মাস
অক্টোবর স্তন ক্যানসার সচেতনতার মাস,কিন্তু সচেতন থাকতে হবে প্রতিদিন।
মানুষের সবচেয়ে কাছের আত্মীয় কারা ছিলেন, এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই বলবেন নিয়ানডার্থালরা। সেই ধারনা ভেঙে দিল নতুন গবেষণা।
ইরানে চুল খোলার অপরাধে তরুণীকে পেট ঘাড় হৃদপিণ্ড ও হাতে গুলি করে হত্যা
রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মের বৈদ্যুতিক আলোয় কোচিং করে আইএএস, আইপিএস হচ্ছেন তারা
সমগ্র জীবনই যার কেটেছে লড়াই সংগ্রামে। সাধারণ আর দশটা মানুষের মতো তিনি পাননি পরিবারের সান্নিধ্য, ছিলো না জীবনের স্বাভাবিক গতিধারাও। সব হারিয়েও যিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সাফল্যের সর্বোচ্চ চূড়ায়।
কী সুন্দর! কী অপূর্ব! কী পবিত্র! হঠাৎ মনে হলো মাটি থেকে আকাশে উঠে বসে আছে আলোময় এক হিমালয় চূড়া। তার ওপর বসে আছেন অদৃশ্য এক আলো-মানব!
অনুপ। বয়স ৩০ বছর। পেশায় তিনি একজন অটোরিকশাচালক। স্ত্রী–সন্তান নিয়ে অভাবের সংসার অনুপের। তাই তো কাজের খোঁজে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। ছেলের জমানো অর্থে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার বন্দোবস্তও হয়। এ মাসের শুরুতেই মালয়েশিয়ায় যা