সংশ্লিষ্ট সকলে প্রস্তুত তো মুক্তির এই যুদ্ধে? লিখেছেন ডা. শিরীন সাবিহা তন্বী
স্বাস্থ্য পুলিশ গঠনের দাবি বিএমএর সকল ডাক্তারের মনের দাবি
আফিয়া জাহান চৈতির মৃত্যু,চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্রাকটিস বন্ধ এবং বিচারহীনতা।একটি ব্যাবচ্ছেদের ক্ষুদ্র প্রয়াস । লিখেছেন ডা. রাকিব উদ্দিন
আজ ২৩ মে ২৪ ঘন্টা সকল প্রকার প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ । ক্লিনিকে নুতন রোগী ভর্তি হবে না, পুরাতন ভর্তিকৃত রোগী ডিউটি ডাক্তাররা দেখাশোনা করবেন। জানিয়েছেন ডা. মো. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী
সব ধরনের প্রাইভেট প্র্যাকটিস থেকে বিরত থাকবেন। লিখেছেন ডা.শাব্বির হোসেন খান
দ্বীপে আসার প্রথমদিকে একদিন মসজিদ থেকে বের হতে গিয়ে তো আমি ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম। দেখি নাফিসা সাইকেল নিয়ে মসজিদের বাউন্ডারির সামনে দাঁড়ানো। লিখেছেন ডা. মোরশেদ হাসান
বলা হচ্ছে এরা ভারতবিখ্যাত ডাক্তার। বাস্তবে বেশীর ভাগই নভীস ডাক্তার। সে সব রাজ্যে ভাল পসার জমে নি বলে তাদেরকে ডাকলেই পাওয়া যায়। আর এখানেও কিছু প্রতিষ্ঠান এদেরকে নামকরা ডাক্তার ভাঙিয়ে রোগীদের ঠকাচ্ছে। যদি সত্যিকার অর্থে ডা. অধ
আপনারা একজন এক্সপার্ট আইনজীবীর ফি ২৫,০০০-৫০,০০০ টাকা দিতে কার্পণ্য করেন না, একজন ব্রিলিয়ান্ট ডক্টর এর ফি ১০০০ টাকা দিতে গিয়ে তোলপাড় শুরু করেন.....লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
কাছেই একটি গাড়ি দেখে তাতে খুশবুকে তুলে সোজা হাসপাতালে পৌঁছন ইয়াসিন।
বিষয়টি থানা পুলিশকে জানানোর কারণে এখন দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি করছে।
নার্সিংহোমের দাবি, তাঁরা চেয়েছিলেন ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার মতো। যার মধ্যে ৭০ হাজার টাকা নির্মল দিয়েছেন।
অথচ প্রকৃত সত্য হল, ওই কথিত চিকিৎসক ডাক্তারই নন। শিশু যথাসময়ে এমবিবিএস ডাক্তার দেখালে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটত না।
সভায় উপস্থিত অতিথি বৃন্দ বীকন পয়েন্ট এর চিকিৎসা পদ্ধতি, সেবার মান ও সাফল্যগাঁথার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
রাষ্ট্র যদি যত্নসহকারে এই বিভাগের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো খেয়াল না করে- এক সময় মেধাবীরা এ পেশায় আসবে না। তখন সবাইকে আফসোস করতে হবে। লিখেছেন ডা. আহসান হাবীব
রোগীর নাক দিয়ে রক্ত পড়ছে যা জরুরী হার্টের ডাক্তারের কাজ। তাই তিনি ঝুকি না নিয়ে হার্টের ডাক্তার দেখাতে পরামর্শ দেন। ঘণ্টা খানেক পর কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে হাসপাতালে এসে চিকিৎসক শেখ মো. মুনির উদ্দীনের ওপর হামলা চালান এই বলে যে, "কেন
পাঁচ মাস আগে এক রোগিণীর মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে নতুন করে প্রশ্নের মুখে পড়ল অ্যাপোলো হাসপাতাল।
অসুস্থ বাবাকে চিকিৎসা করাতে বাংলাদেশ থেকে ভারতে নিয়ে গিয়েছিলেন এক ব্যবসায়ী।
বিনা কারণে রোগীকে ভর্তি করিয়ে নেওয়া, যে ডাক্তার দেখেনই নি, তার ভিজিটের জন্য টাকা নেওয়া, একই ওষুধের জন্য একাধিকবার টাকা নেওয়া। লিখেছেন অমিতাভ ভট্টশালী
বিশ্বাস করুন ভাই, একথাগুলো আমার প্রায় ১৫ বছরের প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা থেকে লিখলাম আজ।বলছেন মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা তাপস
বগুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবীন চিকিৎসকরা বোনের সম্ভ্রম রক্ষায় সঠিক কাজটিই করেছে।লিখেছেনডা. আশীষ দেবনাথ