সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মানসিক রোগ বিভাগের উদ্যোগে এই রোগ নিরাময়ের জন্য এই অঞ্চলে প্রথম ওসিডি ক্লিনিক চালু হল। জানাচ্ছেন ডা. মাসুদ আলম
লো এই জবটি পেতে ঐ চিকিৎসককে তার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সার্টিফিকেট বন্ধক রাখতে হয়েছে, ১ বছর চাকরী পূর্ণ হলেই সার্টি
এই বেআইনী রোগী দেখা রুখে দিলেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন সদা সাহসী ডা.আজিজুর রহমান সিদ্দিকী ।
জায়েন খুন হয়েছে । এক জ্ঞানপাপীর হাতে খুন । আমরা সবাই জানি ডেঙ্গু জ্বরে প্যারাসিটামল ছাড়া আর কোন NSAID ব্যবহার নিষিদ্ধ -অনেকটা রোগীর বুকে ছুরি মারার মত । ডেঙ্গু কনফার্ম হওয়ার পরও জায়েনকে ডাই-ক্লোরোফেনাক দেয়া হচ্ছিল । কেন! লিখে
ডাক্তাররা কি রোবট? তারা কি মানুষ নয়? লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
আইনজীবী নবেন্দু বিশ্বাস লিখেছেন আর এন টেগোর হাসপাতালের অবস্থা।
"হাসপাতালে ভর্তি হওয়া থেকে শুরু হয় নানারকম অনিয়ম। ট্রলি ধরার জন্যে লোক আছে,সে বেতনও পায় কিন্তু টাকা ছাড়া কখনওই হুইল চেয়ার বা স্ট্রেচার নিয়ে যাবেনা।এমন কি আমি যখন নিজেই ডি এম সি তে ট্রেনিং করি,অসুস্থ হয়ে ভর্তি হতে গেলে,আমার হা
যেভাবে একজন দালাল রোগীকে ভজিয়ে অপচিকিৎসার মুখে নিয়ে সর্বসান্ত করে, সে কাহিনি লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
বাংলাদেশের বৃদ্ধ ও মুমূর্ষু রোগীরা হুমকির মধ্যে বিরাজ করছে, আতঙ্কগ্রস্ত চিকিৎসকরা এদের চিকিৎসার দায়ভার নিতে ভীতসন্ত্রস্ত।লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
চেম্বারে কি ভয়ঙ্কর নিরাপত্তাহীন ভাবে রোগী দেখেন একজন চিকিৎসক , তার বর্ণনা দিলেন একজন প্রথিতযশ সাংবাদিক। তিনি লিখেছেন সেই বিবরণ , যেখানে সিরিয়াল ব্রেক করে রোগী দেখতে অপারগ ডাক্তারকে নিম্মোক্ত ভাষায় গাল দিচ্ছিল এক সহিংস লোক :
তদন্ত রিপোর্টে কোথাও বলা হয় নি ভূল চিকিৎসা হয়েছে। উলটো বলা হয়েছে ভর্তি থেকে শুরু করে রোগ অনুসন্ধান ও ঔষধ প্রয়োগ যথাযথ ছিল। প্রকৃত সত্য সবাইকে জানাতে শেয়ার করার অনুরোধ চট্টগ্রামের চিকিৎসক সমাজের।
চট্রগ্রাম বেসরকারী ক্লিনিক মালিক সমিতির সিদ্ধান্ত :রোববার থেকে চট্রগ্রামের সমস্ত বেসরকারী চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
"আমার ভালোবাসা ছিলো আমার রোগীরা। আমার ভালোবাসা ছিলো আমার মেডিকেল সায়েন্সের নতুন নতুন জিনিস শেখা। একটা পেশেন্ট ভালো হয়ে যখন আমাকে বলতো, স্যার ভালো আছি, আপনি আমার কাছে দেবদূত। আমি সরল বিশ্বাসে সেটা মেনে নিতাম। " লিখেছেন ডা. মৃণ
"নিজের দায়বদ্ধতা থেকেই লিখলাম। সকল ডাক্তার এবং সাধারণ মানুষ সবারই নিজের ভালো বুঝতে হবে তা না হলে নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতো ভুল যে কেউই করতে পারেন। "লিখেছেন ডা. মৃণাল সাহা
ভূয়া ও লাইসেন্সবিহীন দুনম্বরী ক্লিনিক হাসপাতাল শনাক্ত ও বন্ধ করতে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এক বিসিএসে ৫০০০ চিকিৎসক নিয়োগ না দিয়ে প্রতি বিসিএসে ১০০০-১৫০০ চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া উচিৎ, তাহলে প্রতিবছর বা দুইবছর পরপর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সগুলো চিকিৎসক শূন্য হয়ে পড়বে না।প্রস্তাব দিলেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
" আমরা সবাই উন্নত বিশ্বের মানের চিকিৎসা চাই, কিন্তু নিজেরা রোগী হিসেবে, রোগীর লোক হিসেবে নিজেদের মানসিকতা উন্নত করতে মোটেও রাজি না। " লিখেছেন সৈয়দ শাওন; চিকিৎসক।
তৃতীয় কেস:মোটামুটি অবস্থাপন্ন ঘরের,শিক্ষিতই মনে হলো।মেয়েটা দুই চোখ ফুলে কালো হয়ে গেছে,মেয়েটা টলতেছে।মাথায় ব্যথা পেয়েছে।লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
"১০০+ রোগী দেখলে রোগীদের সময় দেয়া কি করে সম্ভব? রোগীদের কথা শুনা, রোগীদের সাথে কথা বলা কি করে সম্ভব? ফলাফল রোগীদের অসন্তুষ্টি।" লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
ঢাকার ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল লিমিটেডে একদিনে দুই মায়ের গর্ভে সাতটি নবজাতকের জন্ম হয়েছে।