নিজের পকেটের টাকা খরচ করে অসংখ্য শিশুর প্রাণ বাঁচালেন যে ডাক্তার
সমাজে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকতা আর নোংরামির ফলে রুগী ডাক্তার সাংঘর্ষিক অবস্থায় দাঁড় করিয়ে সত্যিকারের ফায়দা লুটছে যারা।সত্যিকারের কসাই কারা?লিখেছেন ডা. সাঈদ সুজন
ইলেকট্রোলাইটের চার্জ ১৬০০ টাকা!!! টাউটদের ধরার কি কোন ব্যবস্থা আছে?
খাওয়াদাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তার মাথা মুড়োলেন বিশেষজ্ঞ ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
হাসপাতালটি একদিন বিশ্বের সেরা হাসপাতালে পরিণত হবে বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্সের তুলনায় আমাদের জরুরি চিকিৎসা ভাল না মন্দ !বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে লিখেছেন ডা. মামুনুর রশীদ সিকদার
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) ডাকে আজ রোববার সারা দেশে চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ থাকবে।
তোশক-বালিশ বিছিয়ে রোগীরা শুয়ে আছে। রোগীর সঙ্গে আছে স্বজনরা। পা ফেলার জায়গা নেই। লিখেছেন জাফর ওয়াজেদ
সংশ্লিষ্ট সকলে প্রস্তুত তো মুক্তির এই যুদ্ধে? লিখেছেন ডা. শিরীন সাবিহা তন্বী
স্বাস্থ্য পুলিশ গঠনের দাবি বিএমএর সকল ডাক্তারের মনের দাবি
আফিয়া জাহান চৈতির মৃত্যু,চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্রাকটিস বন্ধ এবং বিচারহীনতা।একটি ব্যাবচ্ছেদের ক্ষুদ্র প্রয়াস । লিখেছেন ডা. রাকিব উদ্দিন
আজ ২৩ মে ২৪ ঘন্টা সকল প্রকার প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ । ক্লিনিকে নুতন রোগী ভর্তি হবে না, পুরাতন ভর্তিকৃত রোগী ডিউটি ডাক্তাররা দেখাশোনা করবেন। জানিয়েছেন ডা. মো. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী
সব ধরনের প্রাইভেট প্র্যাকটিস থেকে বিরত থাকবেন। লিখেছেন ডা.শাব্বির হোসেন খান
দ্বীপে আসার প্রথমদিকে একদিন মসজিদ থেকে বের হতে গিয়ে তো আমি ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম। দেখি নাফিসা সাইকেল নিয়ে মসজিদের বাউন্ডারির সামনে দাঁড়ানো। লিখেছেন ডা. মোরশেদ হাসান
বলা হচ্ছে এরা ভারতবিখ্যাত ডাক্তার। বাস্তবে বেশীর ভাগই নভীস ডাক্তার। সে সব রাজ্যে ভাল পসার জমে নি বলে তাদেরকে ডাকলেই পাওয়া যায়। আর এখানেও কিছু প্রতিষ্ঠান এদেরকে নামকরা ডাক্তার ভাঙিয়ে রোগীদের ঠকাচ্ছে। যদি সত্যিকার অর্থে ডা. অধ
আপনারা একজন এক্সপার্ট আইনজীবীর ফি ২৫,০০০-৫০,০০০ টাকা দিতে কার্পণ্য করেন না, একজন ব্রিলিয়ান্ট ডক্টর এর ফি ১০০০ টাকা দিতে গিয়ে তোলপাড় শুরু করেন.....লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
কাছেই একটি গাড়ি দেখে তাতে খুশবুকে তুলে সোজা হাসপাতালে পৌঁছন ইয়াসিন।
বিষয়টি থানা পুলিশকে জানানোর কারণে এখন দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি করছে।
নার্সিংহোমের দাবি, তাঁরা চেয়েছিলেন ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার মতো। যার মধ্যে ৭০ হাজার টাকা নির্মল দিয়েছেন।
অথচ প্রকৃত সত্য হল, ওই কথিত চিকিৎসক ডাক্তারই নন। শিশু যথাসময়ে এমবিবিএস ডাক্তার দেখালে এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটত না।