হাসপাতালের কান্না ; হৃদয়ে রক্তক্ষরণ । লিখেছেন কথাসাহিত্যিক শামীমুল হক
শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল অব্যবস্থাপনার প্রতিভূ। লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
পেশায় সে মসজিদের ঈমাম হলেও পরকীয়ায় ছিল লিপ্ত। সে কাজে স্ত্রী ফতেমা বাধা দেয়ায় বদরুলের নিষ্ঠুরভাবে কুপিয়েছে বউকে।
নিজ দায়িত্বে সঠিক জায়গায় যান, দেখবেন ঠকবেন না। লিখেছেন ডা. উজ্জ্বল হোসেন
সবার মাঝে মানবিকতার উদ্বোধন ও অন্যায়ের প্রতি প্রতিবাদে আমরা এই স্টোরি দিচ্ছি। ডাক্তার প্রতিদিন
এই শীতে ব্যথামুক্ত থাকতে চাইলে আশা করি নীচের উপদেশ গুলো কাজে দিবে।লিখেছেন ডাঃ এ. হাসনাত শাহীন
তাকে কি ঠাণ্ডা মাথায় ছক করে সরিয়ে দেয়া হল - চিন্তা রয়ে গেল : শেখর রায়
কৈশোরের বেপরোয়া বখাটেপনার পরিণাম কী হতে পারে, তা শনিবার এই এক ঘটনায় সামনে এল । এরকম ঘটনা দু বাংলাতেই ঘটছে।
জানতে চাই লাইগেশন করবে কিনা। মহিলা আমার দিকে করুণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো। লিখেছেন ডা. আশীষ দেবনাথ
দুপুরে ঢাকায় এক রেস্তোরায় খাবার খাওয়ার সময় তিনি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হন। আর ফেরানো যায় নি।
জীন সঙ্ক্রান্ত অসুখ । আদৌ ছোঁয়াচে নয় । লিখেছেন বিশেষজ্ঞ ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় ।
রোগীদের অ্যাটেনডেন্সদের জন্য ১৬ টি দরকারি আচরণের কথা লিখেছেন নবীন ডা. রাজীব হোসাইন সরকার
জাকির মোল্লা । তার সুস্থ নাতিকে মরা বাচ্চা বলে চালিয়ে দিয়ে গোপণে বিক্রি করল ক্লিনিক। বলছেন নিজেই।
খাদিজাকে সুস্থ করে তুললেন মেধাবী চিকিৎসকরাই। কই সেই কাজের স্বীকৃতি। লিখেছেন, ডা নাসিমুন নাহার
তা সাংবাদিক সাহেব কি বলে দিবেন- যে বাচ্চাটা মারা গেছে, তাকে কি মেডিসিন দিলে সঠিক হতো? লিখেছেন, ডা. সাঈদ সুজন
রবিবার রাত ১০ টায় হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পথে সন্ত্রাসীদের আক্রমনের শিকার হন।
‘মার খাওয়া’ নীরব চিকিৎসকদের ঘা মেরে জাগ্রত করার কাজটি ত্বরিত শুরু করা প্রয়োজন। লিখেছেন, চিকিৎসক নেতা ডা. বাহারুল আলম ।
ডা. তরফদার জুয়েল : কোনও ব্যাখ্যা দেবার আগেই আপনি মাইরের চোটে তক্তা।
গভীর রাতে হাসপাতালের প্রায় অর্ধ শতাধিক কক্ষের তালা ভেঙ্গে গাইনী সার্জন এনেসথেসিয়া চিকিৎসক আটক।
হাজার হাজার ভূয়া ডাক্তার রীতিমত বিরাট বিশেষজ্ঞ সেজে দেশের আনাচে কানাচে প্রাকটিস করে যাচ্ছে।