ঘন নীল আকাশের পটভূমিকায় ভেসে থাকা সাদা মেঘের টুকরো, সোনালি, হলুদ, বাদামি রঙের পর্বতের সারি।
ঐতিহাসিক ঘটনা। ১১০০ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে বাসে সরাসরিই যাওয়া যাবে ঢাকা থেকে নেপালের কাঠমান্ডুতে । বাস চলাচলের পরীক্ষামূলক সার্ভিস চালু হয়েছে।
২০২১ সালের শেষ দিকেই শেষ হবে ৩৫x১৪ ফুটের অরোরা স্পেস স্টেশনের নির্মাণ। পরের বছরই সেখানে থাকতে শুরু করতে পারবেন অতিথিরা।
যখন সেখানে গেলাম, মনে হল সেই কবিতা :" কোথায় স্বর্গ , কোথায় নরক "; অামাদের এই মাটির পৃথিবীতেই স্বর্গ আছে; দূরে কোথাও নয়।লিখেছেন ডা. সোহানা
"১৩ বছর আগে আরেকবার এসেছিলাম বটে কোডাইকানাল, তারপর কত দিন পেরিয়ে গেছে, সে কি আর খুঁজে পাওয়া যাবে? যেদিন গেছে সেদিন কি আর ফিরিয়ে আনা যায়? তিনি নাছোড়বান্দা। অগত্যা কি করা।" লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
১০০ একর জুড়ে করা বাহুবলী সাম্রাজ্যে পর্যটকদের ভীড়
কদিন আগে চীন এর রাজধানী বেজিং গিয়ে যে অনুভুতি হোল , তার সঙ্গে আর কিছুর ই তুলনা চলে না। লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
স্বরূপকাঠি। এ যেন বাংলার কেরালা । সেই ব্যাক ওয়াটার। সেই নদী ও খালের সঙ্গম। থাইল্যান্ডে যেমন ভাসমান বাজার, তেমনি মনো্রম নদী ও খালের বাজার রয়েছে এখানেও। ঘুরে আসতে পারেন অতি অল্প খরচে। তাহলে দেরী কেন ! স্বরূপকাঠির মানুষ হিসেবে
ক্যানারী দ্বীপে চিরবসন্ত বিরাজমান। তীব্র তুষারপাতে মস্কোর জনজীবন যখন অচল তখন হালকা পোষাকে আমি দিব্যি সময় পার করে দিলাম। সাগর থেকে জীবন্ত মাছ ধরে আগুনে ঝলসে বিক্রি হয়। রসনা তৃপ্ত করতে ভুল হল না।লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
বাঙ্গালীর রোম বিজয়ের আনন্দে গর্বিত হয়ে যখন হোটেল 'একুইডট্ট 'এ ঘুমানোর আয়োজন করছিলাম তখন ঘড়ির কাঁটা মধ্যরাত ছুঁয়ে গেছে ।লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
আনন্দের শহর থাইল্যান্ডের পাতায়া । । সম্প্রতি এই শহরটি নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য মিরর। সেই রিপোর্ট ভাষান্তর করেছেন ডা. সালাউদ্দিন সুমন।
আমার প্রথম মায়াপুর দর্শন।লিখেছেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
কষ্ট করে যাওয়ার কি দরকার : জাপান নিজেই এলো বাংলাতেই
মনে রাখবেন, মাওলিননং সেই পৃথিবীসেরা সুন্দরতম গ্রাম, যেখানে কেউ ঠকায় না। কেউ ঠকেও না।
ঐতিহ্যবাহী জমিদারি বাড়ি। আর সেখানে থেকে খেয়ে একরাত কাটানোর সুবন্দোবস্তও রয়েছে।
মনে আছে মোহনীয় সেই লেখা। ডাক্তার প্রতিদিনে ধারা বাহিক প্রকাশ হয়েছিল। মোহিনী মালদ্বীপ এখন ঢাকা বইমেলায়। বেস্ট সেলার তালিকায় আছে বইটি । সবার জন্যে মোহিনী মালদ্বীপের মোহনীয় অংশ নিয়ে লিখেছেন স্বয়ং লেখক ডা. মোরশেদ হাসান ।
একবেলায় কত টাকার ভাত খেলাম সেটা চিন্তা করে আতংকিত হয়ে পরি। মোটা চাল, রুক্ষ। পেটে গ্যাসজনিত সমস্যা দেখা দিল। তারপরেও ভাত তো! লিখেছেন বিশ্বশান্তিসেবী মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
শীতে হি হি করে কাঁপছে সিমলা। বরফের দিন যাদের কাছে স্বপ্নের মত ; তাদের জন্য একদম হাতের কাছেই সিমলা। লিখেছেন ডা. সৌগত রায়
আরে কুবলাই খান আর বানরের মিশ্র বংশধর .. সন্দেহ করার আর মানুষ পাইলি না ? কতজন এসে বোমা মেরে গেল তোদের ..তাদের ধরতে পারলি না ..আর এই অবলাদের নিয়ে অযথা এত রাতে অনাচার ।ডা. নুরুল হাসান বাবু র লেখায় সরস ইন্দোনেশিয়া ।
কলম্বাসের বাড়ি ঘুরে এসে তার আমেরিকা বিজয় নিয়ে লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ