ডা. সৌমেন চৌধুরীর লেখা - তিনি লিখেছেন, অপরিচিত হানাদার। অনেক কিছুই এখনো অজানা। তবু সেই বহু পুরনো আপ্তবাক্য ভুললে চলবে না। Prevention is better than cure. প্রতিরোধ করুন। প্রতিকার পরের কথা। সতর্ক থাকুন। আতঙ্কে নয়।
বাংলাদেশে , পশ্চিম বাংলায় তথা গোটা ভারতবর্ষে একটাই প্রশ্ন: সামনের দুতিন সপ্তাহ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এতটা জরুরি কেন? সে বিষয়টি সুললিত ভাষায় ব্যাখ্যা করেছেন প্রখ্যাত লেখক চিকিৎসক সুমিত চট্টোপাধ্যায় ।
পাখি পুষতে খুব ভালবাসত মেয়েটি। খাঁচায় পোরা ছোট ছোট নানা রঙের পাখি। কিন্তু নিজের জীবনটা খাঁচায় পোরা ছিল না। দক্ষিণ দিল্লির মহাবীর কলোনির দু’কামরার নিচু ছাদের ঘরে পাখি পোষার জায়গা কোথায়! তা-ও বাড়ির বড় মেয়ের জন্য আলাদা ঘর বরাদ
আমাদের উপমহাদেশের বিশ্ববন্দিত লোকসেবী চিকিৎসক ডা. দেবী শেঠী পরিস্কার জানিয়ে দিয়েছেন , কি কি উপসর্গে করোনাভাইরাস পরীক্ষার কোন প্রয়োজন নেই । এসব সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে যাওয়ার দরকার নেই। অনেকেরই প্রশ্ন , একজন হার্ট সার্জন হয়ে দেব
বিপদের মহামারীর দিনে মহাউপকারীর কাজ করেছেন তিনি। ১৭ কোটি মানুষের এই বাংলাদেশে যেখানে করোনা শনাক্ত কীট সংগ্রহ মাত্র হাজার দুয়েক। সেই দু:সময়ে তিনি আবিভৃুত হলেন দেবদূতের মত। মাত্র ২০০ টাকা খরচে করোনা শনাক্ত কীট আবিস্কার করলেন তি
ডা: শুভাগত চৌধুরীর বিনীত অনুরোধ : আবারও বলি , বার বার বলি, যারা বিদেশ থেকে এসেছেন বা আসছেন তাদের উপসর্গ থাক বা না থাক স্বইচ্ছায় ১৪ দিন কোয়ারেনটাইন এ নিজেদের রাখবেন । আমরা এখনও স্থানিক সঙ্ক্রমন পর্যন্ত আছি , লোক সমাজে হয়নি । ত
ডা. দেলোয়ার হোসেন জানান, কোয়ারেন্টাইন এখন বিলাত ফেরত অজ্ঞ শ্রেণীর ছুটির উৎসব। বিয়ে শাদী ও হানিমুন করছেন কোয়ারেন্টাইন পিরিয়ডে।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন মিললে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে উৎপাদনে যেতে পারবে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। প্রতি মাসে ১ লাখ পিস কীট উৎপাদনের সক্ষমতা আছে তাদের। ডা. জাফরুল্লাহ জানান, ২শ টাকায় তারা এই কীট সরবরাহ করতে পারবে।
জাস্টিন ট্রুডো বলেন, আপনাদের জন্য আমি আজ প্রধানমন্ত্রী, জনগনের সেবা ও নিরাপত্তা দেয়া আমার প্রধান কাজ, আমি নিজে ঘরে বন্দি থাকতে পারতাম , তবুও ঝুঁকি নিয়ে আপনাদের খোজ খবর নিচ্ছি । কারণ আপনারাই আমার অক্সিজেন। আপনারা সুস্থ থাকলেই
ডা. অসিত মজুমদার লিখেছেন, অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে আমরা বলতে পারি ইতিমধ্যেই যে সমস্ত চিকিৎসক বিদেশ পাড়ি দিয়েছেন তাঁদের বেশিরভাগই অত্যন্ত সুনামের সাথেই বিদেশে কাজ করছেন। আমাদের দেশেও অনেক আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন চিকিৎসক আছেন যাঁরা
ডা. অসিত মজুমদার লিখেছেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। ১৯৭১ সালে তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের অগ্নিঝরা এই ভাষণ আমাদেরকে বারবার উদ্দীপ্ত করে তোলে। আজকের তরু
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাশ বলেছেন, সার্কভুক্ত দেশগুলোকে জরুরি ব্যবস্থা হিসেবে অনলাইন ট্রেনিং ক্যাপসুল সরবরাহের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। ‘রেইসিং ক্যাপাসিটি ফর ইর্মাজেন্সি স্টাফ ক্রসিং ইন্ডিয়া’ যে মডেল
মহামান্য রাষ্ট্রপতি , আপনাকে সশ্রদ্ধ স্যালুট জানাই। জানাই পবিত্র অভিবাদন। বাড়ি নয়, প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশ দিয়েছেন আপনি। পত্রিকায় এই কঠোর নির্দেশের কথা জেনে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা , ভালবাসা , সম্মান আরও বেড়ে গেল। এর
ডা: শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, যেহেতু দেশ করোনাভাইরাসের উৎস স্থল নয় সেজন্য বিদেশ প্রত্যাগতদের কোয়ারেন্টাইন, সম্ভব হলে নিজ গৃহে সরকারের কঠোর নজরদারিতে আর তা না হলে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন করা উচিৎ। তাদের ভাইরাস সনাক্তকরণ পরীক্ষ
ডাঃ অসিত বর্দ্ধন লিখেছেন, আমি একজন বাংলাদেশি চিকিৎসক। পেশায় এনেস্থেটিস্ট। কানাডায় কর্মরত। করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ইটালি থেকে পাওয়া কিছু তথ্য ও করনীয় বিষয়ে যে বর্ণনা আছে তার সাথে বাংলাদেশে কি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে সে সঙ্ক্রান
এ বার নোভেল করোনাভাইরাসকেই ‘আইসোলেশন’-এ পাঠালেন কানাডায় গবেষণারত একদল বিজ্ঞানী। এ দলে রয়েছেন একজন বাঙালিও।
ডা. অরুন্ধতী মজুমদার লিখেছেন, এই দেশের যারা বিদেশ ( ইটালি) গিয়েছিল, বেশীরভাগ মানলাম কমশিক্ষিত শ্রমিক শ্রেণীর। কিন্তু এতদিন সিস্টেমের মধ্যে থেকে মজ্জায় কিছুটা হলেও সুশৃঙ্খলতার ছোঁয়া পড়ার কথা। শিক্ষিতদের তো আরো। তারা কোথায় স্বত
বাংলাদেশ সহ উপমহাদেশে মহাজনপ্রিয় দুর্দান্ত অভিনেতা আর মাধবন। থ্রি ইডিয়ট, রং দে বাসন্তি বাংলাদেশের সকল তরুণের মনের মনিকোঠায়। তিনি একজন অসাধারণ সুবক্তাও। কথা বলেন স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়েও । তার চৌকস দক্ষতা বিশ্বব্যপী জনপ্রিয় । সে
বাংলাদেশের প্রথিতযশ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার লিখেছেন , নাম তার মিলা (আসল নাম নয়)। বর্তমানে বয়স ৪৩। ঊনিশ বছর বয়সে তার বিয়ে হয়েছিল। শ্বশুরবাড়ীর লোকেরা পাগল বলে খেদিয়ে দিয়েছে। স্বামীর খুব একটা দোষ দেয়া যায় ন
ডা. কামরুল হাসান সোহেল জানান, ধনী-গরীব সব মিলিয়ে দেখলেও বাংলাদেশ পেছনে। মধ্য-আয়ের দেশ গড়ে ৫.৩৬% খরচ করে। এমনকি হতদরিদ্র সুদান ব্যয় করে ৬.৩১%।