ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন, ডা. মইনুদ্দিন, তোমার জীবনের বিনিময়ে তুমি যে মোক্ষম জবাব দিলে: হাসাপতাল ছেড়ে , রোগী ছেড়ে ডাক্তাররা পালায় না। ডাক্তারদের জন্য পলায়ন নয়। এটা জীবন যুদ্ধ। এটা কোন দাঙ্গা যুদ্ধ জেহাদ নয়। এটা মানুষের জীবন
শহীদের মর্যাদা কোভিড ১৯ যুদ্ধর প্রথম শহীদ সম্মুখ যোদ্ধা সিলেট ওসমানি মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা মইনউদ্দিনের জন্য শহিদ মর্যাদা দাবি করেছেন বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজ। ডা মইনউদ্দিনের মহান মৃত্যু করোনা মোকাবেল
ডা. মারুফ হক খান জানান, রোগীর চিকিৎসা দিতে গিয়ে করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে লাশের মিছিলে যোগ হলেন একজন চিকিৎসক। সিলেট ওসমানী মেডিকেলের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ মইনুদ্দীন আহমেদ। সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে মারা গেছেন। এই বীর করোনাযোদ্ধার প্র
ডা. রাজন সিনহা লিখেছেন, ৭ মাসের অন্তস্বত্ত্বা এই মহান চিকিৎসক রোগীর জীবনরক্ষার কর্তব্য পালনে হেঁটেই কুয়েত মেত্রী হাসপাতালে ছুটে চলেছেন। বিস্তীর্ণ দু পারে কেউ কোথাও নেই। এই ডাক্তার আছেন। যাচ্ছেন হাসপাতালে। ডাক্তার অবশ্যই জীবন
পর্যবেক্ষকরা বলছেন , নিশ্চয়ই মালয়ী রানী লাখো ডাক্তার নার্সকে রান্না করে খাওয়াতে পারছেন না। কিন্তু সাধ্য মত করছেন। আর এতেই উদ্বুদ্ধ হচ্ছে পুরো দেশ ও জাতি। মালয়েশিয়ার ঐতিহ্যবাহী সব খাবার নিজ হাতে রান্না করে হাসপাতাল ও দুর্যোগ
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিবেদন, স্বাস্থ্য সেবা আপনি নিজে তদারকি করুন। সবিনয় অনুরোধ অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরীর ।
রাজধানীর উত্তরার কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের নার্সরা খাবার পাচ্ছেন না। অদ্ভুত এই সত্য। তারা সন্তান পরিজন সবাইকে দুশ্চিন্তার পাহাড়ে রেখে অক্লান্ত কাজ করছেন। সন্তান কাঁদছে বাড়িতে ।
ডা. সুব্রত ঘোষ লিখেছেন, কোভিড ১৯ ভাইরাস মোকাবিলার ভ্যাকসিনের খোঁজ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। গোটা বিশ্বের গবেষকরা করোনার প্রতিষেধক তৈরির কাজে ব্যস্ত। এই পরিস্থিতিতে মারণ ভাইরাস সংক্রমণের চিকিৎসায় সবচেয়ে মূল্যবান হাইড্রক্সিক্ল
করোনায় রোগী সেবা করে বাংলাদেশের প্রথম শহিদ হলেন স্বাস্থ্যকর্মী সেলিম আকন্দ । তিনি ছিলেন অকুতোভয় এবং মানবসেবী। ডাক্তার প্রতিদিন টিমের পক্ষ থেকে তার মহাপ্রয়াণে গভীর শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবাকর্মীদের পক্ষ থেতেকে প্রবল দা
করোনার জন্য পিপিই নিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে সতর্ক করেছিলেন একজন পরমবীর বাংলাদেশি ডাক্তার। তারপর নিজেই শহিদ হন এই মহাযুদ্ধে। তিনি হলেন ডা. আবদুল মাবুদ চৌধুরী ফয়সাল। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ২৮ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
চিকিৎসক, নার্স,স্বাস্থ্যকর্মী আর হাসপাতাল হচ্ছে সামনের সারির যোদ্ধা আর যুদ্ধ ময়দান। আসুন, সচেতন হতে যোদ্ধা আর যুদ্ধ ময়দান সম্পর্কে কিছু জানি। করোনা হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার, নার্স অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজের রোষ্টার দেখু
ডা.রাজন সিনহা লিখেছেন , স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে সুখের ঘর ডা.আব্দুর রহিমের। সোনামনিরা গত ৪ সপ্তাহ তাদের বাবাকে কাছে পায়না,কোলে ওঠেনা।কলিং বেলের শব্দের অপেক্ষায় থাকতে থাকতে ওদের দিন রাত পার হয়ে যায়। কিন্তু বাবার সাথে দেখা না
ডা. সুমন হুসাইন লিখেছেন, ডাক্তারদের করোনা ধরে না, ডাক্তারদের ক্লান্তি ধরে না, ডাক্তারদের মা বাবা নেই, সন্তান নেই, আত্নীয় - স্বজন নেই, ডাক্তারদের আবেগ নাই, ডাক্তারদের জীবন ঠিক জীবনের মধ্যে পরে না ! কিন্ত খুব করে চাই, আপনারা এ
বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ চিকিৎসাবিদ, অধ্যক্ষ ডা. মওদুদ আলমগীর পাভেল করোনা দুর্যোগে কার্যকরী পরামর্শ দিতে ও দায়িত্ব নিতে ক্যাবিনেট সচিব এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন।
সেরীন ফেরদৌস লিখেছেন, পৃথিবীর বেশিরভাগই যখন কোভিড-১৯ সংক্রমণ বৃদ্ধির হার থামাতে তুমুল চেষ্টা করছে, তখন কানাডার বৃটিশ কলাম্বিয়া সংক্রমণ বৃদ্ধির হার অর্ধেক কমিয়ে ফেলেছে! ২৪% থেকে তা ১২ শতাংশে নামিয়ে এনে সেটা গত ১ সপ্তাহ যাবত ধর
সংবাদ প্রাপ্তির পর, আর দেরী নয়, যা ছিল আমার বাসায় ও থানার মেসে রান্না করা, ভাত, ডাল, সবজি, টেংরা মাছ, ০২ ( দুই) টি টিফিন ক্যারিয়ারে নিয়ে মোটরসাইকেল যোগে দূর্গম কেচু টিলার এলাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা । রাএ অনুমান ১১ঃ৪০ মিঃ সময়ে আছ
ডা. সুলায়মান রাহাত লন্ডন থেকে জানান,নিজের জীবনের দামে করোনা সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করে গেলেনডা. আবদুল মাবুদ চৌধুরী ফয়সাল । মানুষকে বাঁচাতে হুশিয়ার করে নিজেই করোনায় শহিদ হলেন তিনি। মানুষের জীবন রক্ষার তাগিদে লন্ডনে বসে বৃটিশ প
প্রধানমন্ত্রী বরাবরে খোলা চিঠি লিখেছেন ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন ।
ডা.রাজন সিনহা লিখেছেন, এ ১০ জনের সবাই সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক না,আবার সবাই বেসরকারি চিকিৎসকও না।আক্রান্ত সকল চিকিৎসক তার কর্মস্হল থেকে আক্রান্ত হয়েছেন।তার মানে সকলেই অন্যদের কাছ থেকে আক্রান্ত।
মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এর বয়ান: ডাক্তার ও স্বাস্থ্যসেবাকর্মীরা ঈশ্বরের সেবক রূপ। যুদ্ধের ময়দানে কোন জোয়ান মারা গেলে তাকে শহীদের মর্যদা ও পরিবারকে ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়। ঠিক একইভাবে সরকারী বা বেসরকারী কোন চি