একজন উপাচার্য থেকে আরেকজনে দায়িত্ব হস্তান্তরের মাহেন্দ্রক্ষণে সাক্ষী হল ফুল ও ভালবাসা। শ্রদ্ধা ও পারস্পরিক শুভবোধ।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বিএসএমএমইউর দায়িত্ব নিলেন । শনিবার সকালে তিনি বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মানবতার সেবায় বিএসএমএমইউকে উপমহাদেশের একটি প্রধান রোগী ভরসাকেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার তিন বছর মেয়াদে তার নিয়োগ সংক্রান্ত এ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) কে গতিশীল ও সর্বোচ্চ সেবামুখী বিশ্বমানের চিকিৎসালয়ে পরিনত করবেন নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ডা.কনক কান্তি বড়ুয়া । এমনই গভীর প্রত্যয় প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক চিকিৎসক শিক্ষার্
বিএসএমএমইউকে সত্যিকারের সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে গড়ে তুলতে অধ্যাপক ডা.কনক কান্তি বড়ুয়ার প্রত্যয়দীপ্ত অঙ্গীকার
দেশের চিকিৎসক সমাজ , ডাক্তার প্রতিদিন পরিবারসহ স্বাস্থ্য পেশাজীবি সকলের তরফ থেকে দেশের প্রথম মেডিকেল উপউপাচার্যকে অভিনন্দন ও শ্রদ্ধা।
রায়ে বলা হয়, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয়। চিকিৎসা ও গবেষণা ক্ষেত্রে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি রক্ষা করা
''একটা সাদা ধুতি আর শার্ট কিনতেই হবে এবার। পরবো মাঝে মাঝে। তবেই হয়তোবা মনের মলিনতা ক্ষয়ে ক্ষয়ে সাদা মনের মানুষ হবো!'' লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
উপাচার্য বলেন, জাতির পিতার নামে এ বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বসেরা তালিকায় অন্তর্ভূক্ত হয়েছে। স্পেনের সিমাগো এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্কপাস এ দুটো বিশ্বখ্যাত জরিপ সংস্থা মান সম্মত চিকিৎসা এবং গবেষণার জন্য (অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর মোঃ আবদুল হামিদ বলেছেন, এখন দেশের জনগণের আস্থা ও ভরসাস্থল। পৃথিবীতে জীবন ও জীবিকার জন্য নানা পেশা থাকলেও চিকিৎসাপেশা চিকিৎসা সর্বশ্রেষ্ঠ মহৎ পেশা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তন হল বর্নাঢ্য আয়োজনে। বিশাল পরিসরে। দেশের চিকিৎসা বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নয়নের স্বাক্ষর রাখল এই সমাবর্তন।
এটা এ যাবৎকালে সর্বোচ্চ । বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খানের সুযোগ্য নেতৃত্বে এসেছে এই সাফল্য।
আগামীকাল ১৯ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তন। ১ হাজার ২০২ জন উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনকারী চিকিৎসক সমাবর্তনে অংশ নিয়ে তাদের সনদ গ্রহণ করবেন।
অধ্যাপক ডা. এ, এস, এম জাকারিয়া স্বপন ছিলেন একালের যুধিষ্ঠির । ছিলেন সাহসী পরোপকারী। তাকে ঘিরে কত স্মৃতি সহকর্মী , শুভানুধ্যায়ী ও সহপাঠীদের। তারই কিছু স্মৃতিকথা নিয়ে এই আয়োজন।
তার ১ম নামাজে জানাজা আজ দুপুর ৩ টায় বিএসএমএমইউ কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে
আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি শনিবার বিকাল পাঁচটায় সোহরাওয়ার্দি উদ্যান মঞ্চে অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আবদুর রহিমের এবারের (2018) প্রকাশিত গ্রন্থসমূহের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হবে।
"রোগীদের সাথে এমন আচরণ করা যাবে না যাতে তাঁরা অসন্তুষ্ট হয় এবং অভিযোগ দিতে বাধ্য হন। দরদী মন নিয়ে আপনজন মনে করে পরম মমতায় রোগীদেরকে সেবা দিতে হবে। রোগীরা যাতে চিকিৎসাসেবা নিয়ে সন্তষ্ট হয়ে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন তা সংশ্লিষ্ট সবা
কেমন চিকিৎসা পাচ্ছেন তারা। সরেজমিন তথ্য মতে, স্পেশাল কেয়ার নেয়া হচ্ছে মর্মান্তিক ওই ট্রাজেডির শিকার অসহায় মানুষদের। সম্ভাব্য সকল রকম চিকিৎসার সুবন্দোবস্ত করেছে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ। উপাচার্য স্বয়ং অসহায় মানুষগুলোর অভিভাবক।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব ক্যান্সার দিবস উদযাপিত হয়েছে।
বিছানাটি খালি নেই, খালি থাকেনা আসলে। তের বছরের জায়গায় একটি তেত্রিশ বছর এসেছে। একজন পরিণত যুবক। সে বাঁচতে চায়। তাঁর প্রস্তুতি আছে। লিখেছেন ডা.গুলজার হোসেন উজ্জ্বল