বিএমএর আলোচনা সভামুজিববর্ষেই বঙ্গবন্ধুর সকল খুনীর ফাঁসি কার্যকর করতে হবে: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

বিএসএমএমইউ সংবাদ দাতা
___________________________

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ই আগস্টের সকল শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর যে সমস্ত খুনীদের এখনও ফাঁসি দেওয়া যায়নি তাদেরকে অবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসি কার্যকর করার জোর দাবি জানিয়ে বলেন, মুজিববর্ষেই বঙ্গবন্ধুর সকল খুনির ফাঁসির রায় কার্যকর করতে হবে। তিনি বলেন, জাতীয় শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে এবং কাঙ্খিত অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিতে পারলেই জাতির পিতার বিদেহী আত্মা শান্তি পাবে। আর এ লক্ষ্যেই দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন মানবতার জননী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মানবতার জননী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাই বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে যেতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকীতে বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন (বিএমএ) এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে মাননীয় উপাচার্য আরো বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা থেমে নেই। বর্তমান সরকার ও দেশের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। তাই দেশবাসীকে সতর্ক থেকে ষড়যন্ত্রকারীদের মোকাবিলা করতে হবে।

বিএমএ ভবনের শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলন সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত গুরুত্বপূর্ণ এই আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে দিকনির্দেশনামূলক মূল্যবান বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সম্মানিত প্রেসিডিয়াম সদস্য ও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জননেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম, এমপি। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন (বিএমএ) এর সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। আলোচনা সভায় বিএমএ এর কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোঃ জাহিদ হোসেন, মহাসচিব ডা. মোঃ ইহতেশামুল হক চৌধুরী, বিএমএর কার্যকরী সদস্য ডা. পবিত্র কুমার দেবনাথ, বিএমএ এর কেন্দ্রীয় কউন্সিলর ডা. তানভীর আহমেদ সহ বিএমএ এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও অন্যান্য আলোচকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। সম্পাদনা: সহকারী অধ্যাপক ডা. এস এম ইয়ার ই মাহাবুব ও সুব্রত বিশ্বাস।