Saha Suravi
Published:2024-12-16 18:38:03 BdST
"কাটিয়ে দিলেন ৫১ বছর!মেডিকেল এডুকেশনের কি হল উন্নতি ? সব তো লেজে গোবরে"
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
প্রাক্তন অধ্যক্ষ , চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
___________________________
মেডিক্যাল এডুকেশন ( চিকিৎসা শিক্ষা ) আর চিকিৎসা সেবা এ দুটি নিয়ে চলছে স্বাস্থ্য কমিশনের প্রখ্যাত চিকিৎসক আর শিক্ষকদের বার্তা বিনিময় সভা ।
নিশ্চয় ইতিমধ্যে অনেক কাজ করছেন এর যিনি এর প্রধান তিনি মহা জ্ঞানী এ আমার তার সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
যদি তাদের মনে হয় আমাদের চিকিৎসা শিক্ষা বিশ্ব মানের অন্তত পাশা পাশি দেশের আর এতে সন্তুষ্ট হলে আমার বলার কিছু বলার নাই ।
তবে একজন প্রবীণ শিক্ষক ১৯৬৯ সালে আন্ডার গ্রেড আর পোস্ট গ্রেডে ছাত্র ছাত্রী পড়িয়ে ২০০৪ পরে নাতি ছাত্র ২০২৫ পর্যন্ত পড়িয়ে
মনে হয় কথা সত্য নয়।
সন্তুষ্টির অবকাশ নেই। কেউ সন্তুষ্ট হলে তিনি হয়ত অন্য ভাবে দেখেন একে। ভিন্নমত হতেই পারে। এরা নিজেদের বলেন খুব ইতি বাচক এভাবে এরা কাটিয়ে দিলেন ৫১ বছর । কি হল এডুকেশনে উন্নতি ? সব তো লেজে গোবরে। নিজেদের ফায়দা হল।
১২ থেকে ১৫ দেশে ( পূর্ব পশ্চিম ) মেডিকেল এডুকেশন নিয়ে চর্চা প্রশিক্ষন আর পর্যবেক্ষণের খতিয়ান মিলালে আমার তা মনে হয়না ।
এর বিষয়ে আমি আর বলতে না চাইলেও ওয়ার্ল্ড মেডিকেল ফেডারেশন অফ এডুকেশনের বার্তা এরকম ধারনা দেয়
আমি সম্প্রতি নেপালে গিয়েছিলাম আমন্ত্রিত বক্তা হিসাবে একটি সম্মেলনে আমার ছাত্র অখানে অনেকে উচ্চ পদে আসিন। একজন নেপাল বিশ্ববদ্যালয়ে ভাইস চ্যান্সেলর।
এদের ডিগ্রিও ওয়ার্ল্ড মেডিকেল ফেডারেশন দ্বারা স্বীকৃত । আমি সংকুচিত আর চিন্তিত হলাম। আর এতে আমার মনে অনেক কষ্ট হল
পাকিস্তান ও স্বীকৃত /
দেশের কর্তারা তাহলে করেছেন কি?
এতদিন ঘুমিয়ে কেন
তারা কি অন্যদেশে রোগী যাক এতে উদ্বিগ্ন নন;
এখানে আছে কি কোন বাণিজ্য আমরা ত কমিশনে উস্তাদ।ডাক্তারদের । আসলে ভয়ের সংস্কৃতিতে মানুষ সত্য কথা বলতে ভয় পায় দেয়। এমনকি কর্তারা
কমিশন জনগণ দেখেন আর এতে জনগন গন মাধ্যম কিন্ত কত শত শত কোটি টাকা কমিশন কারা খান তা জানলেও প্রকাশের বা বলার সাহস নাই। এ ব্যাপারে শ্বেত পত্র যদি আসে , আসবে আর তা সবাই জানবে /তবে এতে মনে করবেন কারো কোন কমিশন বানিজ্য সমর্থন করিনা বরং ঘৃণা করি। আমি।
কমিসন এইব বিশয়ে অবগত কিনা জানিনা।
আমার ছাত্র ডি জি অফিসে মেডিক্যাল শিক্ষা) প্রধান সে সৎ আর অভিজ্ঞ/
জিজ্ঞাসা
করলাম কি ব্যাপার
স্যার কাজ হচ্ছে
কিন্তু সে জেনেছে যে রোগী আই সি ইউ তে বেশি বলেনা।
তাই শেষ চেষ্টা করছে
কমিশন হল
একজন বিজ্ঞ প্রবিন অধ্যাপক প্রধান হলেন
এর পরের খবর জানিনা
জেনেছি তাকে বসতে দেয়ার জায়গা দেয়না মন্ত্রনালয়
জানিনা সত্য মিথ্যা ঘুরে ঘুরে এখা নে অখানে মিটিং করেন তাহলে কি ধরে নিতে হবে ভাল ডাক্তার চাই এ কথার কথা
পরে কি তখনকার সাস্থ্য মন্ত্রি তার বার্ন হাস্পাতালে ১৫ তলায় একটি ঘর দিয়েছিলেন তাকে , মন্ত্রি ডা সামন্ত লাল।
ডাকতা র অনেক আছে এমন এক ধারনা তৈরি করে তা যেমানের হক
তা দেখানো কি অভিপ্রায়ু
এজন্য একদিন রাজনিতি বিদ আর এসব উচ্চ কর্মকর্তাদের দেশে
চিকিৎসা নেওয়া বাধ্যতা মুলক করা হোক ।অবস্থার উন্নতি হবে
এরা বডি চেক আপ করার জন্য যান সিঙ্গাপুর ব্যাঙ্কক আমেরিকা।
এত টাকা আসে কি করে আমি একবার কাজ করছিলাম স্কলারশিপে
ওখানকার ডাক্তাররা আমা দের টাকা দেখে অবাক পকেট থকে কড় কড়ে ডলার বের করাতে তাঁদের চক্ষু চড়ক গাছ দেশে কোল নস্কুপি বড় জোর ন হাজার অখানে এক লাখ তাই সই
একি যন্ত্র একি ডাক্তার।
দেশের প্রতি এমন এটিচুড হলে এই রাজনিতি আর করতা গিরির কি প্রয়োজন। আমি করা কথা বলি এ আমার অভ্যাস।
একদিন চা চক্রে আমার এক ডাক্তার বন্ধু বলে চৌ ধুরি " your people are filthily rich" the wording touched me this is true
পলিটকেল ফয়দা হাসিল নাও হতে পারে । ওইয়াল্ড গেস। যেন তেন হক
গ্রামে গ্রামে মেডিকেল কলেজ বানিয়ে নিজের প্রতিপত্তি হাজির করা দেশের হোক বারোটা আমার কি/
তাহলে আগের কর্তারা এটি আমলে নেন নি ।
নাকি এমন সময় আমলে নিলেন
আগের দিনের মত রোগীকে কোরামিন খাওয়াবার সময়।
আমি অনেক দিন অবসরে তাই আমি জানিনা
আর এবিষয়ে কোন উন্নতি হল কিনা জানিনা
তবুও একটি মিসিং লিঙ্ক দেই কমিসনকে
আমাদের মেডিকেল ছাত্ররা কি জানে? হয়ত মনে করে যে কোন কলেজ হোক ডিগ্রি দেবে বিশ্ব বিদ্যালয় আর রেজিস্ট্রেশন দেবে বি এম ডি সি। অটা ম্যানেজ করবে কর্তারা তবে তাদের বক্তব্য কি জানা উচিত। পণ্ডিতেরা বক্ততা করেছে কিন্তু কঞ্জুমার কি বলে এদি বানিজ্যে+ ?
আর এই কমিশনে তাদের বক্তব্য শোনা হয়নাই
কারন এবারের এই বিজয় ছাত্র জনতার তরুনদের
এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন
তাদের বয়স্করা সামাল দিতে না পারায় তারা কলেজ ভারসিটি থেকে বেরিয়েছে
আর আশ্চর্য এদের মধ্যে মেয়েরা বেশি।
তারা যদি মুল উৎস থেকে জানতে পারে তাদের ডিগ্রি নিয়ে এব্যাপার
তাহলে তা এক মহা সমস্যা হতে পারে
তাই কমিশণ কে পরামর্শ দেবার মত অত বড় মানুষ আমি না হলেও আমি প্রবিন আর অখানে আমার ছাত্র ছাত্রি কয়েকজন সদস্য সম্ভবত
তাই গায়ে পড়ে একটি পরামর্শ
অদেরকে আহবান করে ওদের কথা শুনুন
ঘাটে তরি বাধুন সর্বনাশের আগে
আমাদের কম্ফোরট আর কমপ্লাসেন্সির স্পান অনেক বড় তাই এমন আগাম বার্তা
আপনাদের নতুন বোধোদয় হতে পারে
আমার আশি ছুই ছুই বয়স হারাবার বা পাওয়ার কিছু তাই যাবার আগে মনের কষ্ট লিপি বদ্ধ থাক
আর একটি কথা মেডিকেল এডুকেশন স্ট্রিম্লাইন করার জন্য দুটো পদক্ষেপ
\ দেশের বাইরে আমাদের রোগী চলে গিয়ে অসব দেশের মেডিকেল টুরিজম অনেক সমৃদ্ধ করছে/
যাচ্ছে এজন্য দেশের বাইরে টাকা চলে যাচ্ছে
আমাদের এতে কি স্বার্থ ? বের করুন
আর দেশের মানুষের পকেট থেকে ৬৫% টাকা চলে যাচ্ছে সাস্থে আর
ওসুধে এর মধ্যে ওসুধে যাচ্ছে ৬০%।
কেন বের করুন
তাই ভাল ডাক্তার বানাতে চাইলে চাই স্ট্রিম লাইনিং
আর ওষুধ বিপনন ব্যবস্থাপনা নিয়ে পদক্ষেপ
অখানে এমন একজন আছেন যিনি এসব নিয়ে দারুন অভিজ্ঞ আর উচ্চতম পদে অবগত করার মত তার অবস্থান।
আর এজন্য আমার কথা সুখকর না হলেও অন্তত মেডিক্যাল প্রতিষ্ঠানে দলীয় রাজনিতি বন্ধ করে দেখুন
সব ঢেলে সাজান
যারা কমিশন সদস্য তাদের অ একদিন মুখামুখি হতে পারে এসব সংস্কার না করলে অন্তত বিবেচনায় না আনলে তারাও কম্ফরট জোনে নন।
আমাদেরর দক্ষ জনশক্তি কি মনে হয় প্রতুল?
নিজের অধিকার সম্বন্ধে সচেতন হতে হলে
রাজনিতি করতে হবে কেন
রাজনিতি করলে পেশার ক্ষতি হয় ডাক্তারি মান থাকেনা।
রোগি দেখবেন ছাত্র পড়াবেন না গদি ঠিক রাখবেন
যারা করবেন
ডাক্তার হয়ে পরে পেশা জিবি রাজনিতি করুন বা দলিয় রাজনিতি করুন কে বাধা দেবে
আর তাহলে টিচার সম্বন্ধে স্টুডেন্ট ইভালুয়েশন করা হক। এতে অবস্থার উন্নতি হবে
টিচার এতদিন ছাত্রের পরিক্ষা নিয়েছেন এবার তারাও পরিক্ষার মুখামুখি হন
উন্নত দেশে এমনি এভালুয়াসন আছে
আর তা বেশি কার্যকর, অবশ্য
দলিয় রাজনীতি বন্ধ করলে তা সম্ভব
বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশনকে শক্তি শালি করুন
এরা যে অনান্য দেশে কি পরিমান শক্তি শালি ভাবতে পারবেন?অন্তত করুন আগের মত সত্তর উত্তর অন্তত আশির মত। সরকার ভজা সমিতি ডাক্তারদের কাজে লাগেনা প্রমানিত। পোস্টিং আর বদলি ছাড়া অনেক কাজে লাগে । মেরিট ভিত্তিতে যোগ্যতা ভিত্তিতে করুন সিম্পল
ক্যানাডার মেডিক্যাল এস সিয়েশন এত শক্তি শালি
এদের পরামর্শে অভারসিস ডাক্তার অদের মেইন স্ট্রিমে সহজে ঢুকতে পারে না।
সরকার তাদের ভয় পায়।
আর ছাত্রদের এভালুয়েশন হবে মেরিট যোগ্যতা আর পারফরমেন্স এর ভিত্তিতে। ভেবে দেখতে পারেন। ভাইভা বাদ দিন। অখনেই সব সমস্যা তুমি কে তোমার কে/ অসব তখন \হবেনা/
এম সি কিউ আর বেস্ট আন্সার অপ্সন।
এভালুএট করুন যন্ত্রে । এ আই কাজে লাগাতে পারেন
আই এক্সপার্ট বসাবেন
এরা বাহিরে যাবেন না রেজাল্টের আগে।
চেহারা দেখবে ভর্তির পর। শিক্ষক সহ সবাই
যারা তদ্বির করবে বা চাপ দেবে তাদের বাদ দিন ।
আর নিয়ন্ত্রক সন্সথা বিএম ডিসি আর বিসববিদ্যালয় আর ইউ জি সি তারা হবেন সৎ আর মেধাবি আর প্রাজ্ঞ জন
এখানেও এক বড় ফাটল আছে সেটাও বন্ধ করা উচিত। শর্ত পুরন যাদের নাই তাদের পরিদর্শন করে না থাকলে বন্ধ করুন। সময় দিলে সমস্যা
তখন হয় তদবির। এর সুযোগ না দেওয়া।
মনে হয় এটি একটি কো রামিন ট্রাই করে দেখতে পারেন।
আপনার মতামত দিন: