ফাইজারের ১.০৬ লাখ ডোজ এসে গেছে, দেয়া হবে ঢাকাতেই

সংবাদ সংস্থা
_______
ফাইজার-বায়োএনটেকের এক লাখ ছয় হাজার ডোজ ভ্যাকসিনের প্রথম চালান দেশে এসে পৌঁছেছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর মো. শামসুল হক ডাক্তার প্রতিদিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘আজ সোমবার রাত ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ফাইজার ভ্যাকসিনের প্রথম চালান হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেছে।’

এমিরেটস’র ফ্লাইটটি বেলজিয়াম থেকে দুবাই হয়ে ঢাকায় এসেছে।

করোনার টিকা সংগ্রহ ও বিতরণের বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের আওতায় ছয় কোটি ৮০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ।

গত ২৭ মার্চ ফাইজার-বায়োএনটেক উৎপাদিত করোনাভাইরাসের টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশের ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।

জানা যায়, ফাইজারের ভ্যাকসিন সারাদেশে পরিবহন করার মতো কোল্ড চেইন সিস্টেম না থাকায় এগুলো মূলত রাজধানীতেই দেওয়া হবে। ফাইজারের ভ্যাকসিন অবশ্যই মাইনাস ৬০-৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে।

বাংলাদেশে ব্যবহারের অনুমোদন পাওয়া চতুর্থ ভ্যাকসিন হলো ফাইজার। বাকি তিনটি হলো— অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন, যেটি ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট ‘কোভিশিল্ড’ নামে তৈরি করছে, রাশিয়ার স্পুতনিক-ভি ও চীনের সিনোফার্মের ভ্যাকসিন।