Ameen Qudir

Published:
2018-04-30 20:45:09 BdST

বিকল্প মাংস : ২০২৫ সাল নাগাদ আমরাও খেতে পারব ; কিনতেও পারব


মানুষের বিস্ময়কর উদ্ভাবনী শক্তি-ভরসা রাখুন মানুষে, বিজ্ঞানে !



আজিজুল শাহজী
________________________________

বিকল্প মাংস - নতুন জৈব প্রযুক্তির অঙ্গনে আপনি স্বাগত !

শুরুতে একটু ওই রবিঠাকুর কে মনে করি? বিসর্জনে ছাগ বলির পরবর্তী রক্তের স্রোত এবং নাটকে এক কিশোরীর বিখ্যাত সেই সংলাপ, “ এত রক্ত কেন ? “ হ্যা,ওই বলি বা কোরবানী বা অন্য কারনে একই ভাবে প্রানিকুল কে আমরা হত্যা করি কারন আমাদের দরকার মাংসের।আগেই বলে রাখি,আমি ঘোর আমিষাশী এবং কোনো মাংসেই অরুচি নেই তবে আমি ও এই অপ্রীতিকর জিনিসটি নিয়ে একটা অস্বস্তিতে ভুগি।এই জৈব প্রযুক্তি হয়ত আমার মতো মানুষের জন্য এক অভূতপূর্ব দান হয়ে এসেছে।আজকের লেখা তাই সেই ‘অন্য দিনের’স্বপ্নে বিভোর হয়ে লেখা,হয়তো কোনো এক সময়ে আর ‘এত রক্ত’ থাকবে না।যাইহোক এইসব ভারী ভারী কথা না বলে বিষয়ে যাই।

আমরা প্রায়ই শুনি কার্বন নিঃস্বরণ এবং দূষণের ভয়াবহতা। মানুষের সংখ্যা বাড়ছে জ্যামিতিক হারে,সবুজ বিপ্লব বা জিনবিদ্যা আমাদের ভেষজ খাদ্যের একটা বড় অংশের সমস্যা তো মিটিয়েছে কিন্তু আমিষাশী মানুষ সর্বপরি বাজার অর্থনীতির হাত ধরে মানুষের লোভ ও বেড়েছে এই ভাবে। বনাঞ্চল নষ্ট করে কৃষি জমি বা অন্য ভাবে চাষাবাদ তো করবেন কিন্তু প্রাণীজ প্রোটিন কি ভেবে পাবেন ? এখনো পর্যন্ত মানে এই নতুন আবিস্কারের আগে পর্যন্ত অস্বীকার করি না একটি প্রাণী কে হত্যা করে তার মাংস খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই ওটা ভেবেই নিরাসক্ত থাকতাম। এবার বোধহয় অন্য ভাবে ভাবার দিন আসছে।

কার্বন নিঃস্বরণ এর প্রধান একটা কারন কিন্তু কল কারখানা না , খামার এর পশু এবং এই প্রাণীদের অকল্পনীয় বাণিজ্যিক প্রজনন এর প্রধান কারন ! অনেকেই হয়তো জানেন,আমেরিকা এমনকি চীন ইত্যাদি দেশে হাঁস জাতীয় প্রাণীর খামারে ওই প্রাণীগুলোকে জোর করে খাইয়ে এমন এক অবস্থা তৈরী হয় যে প্রাণীগুলো চলতে পারে না। তৈরী হয় চর্বির আস্তরণ ভরা লিভার যা আবার মানুষের বড় প্রিয় খাবার। একই ভাবে মুরগি,গরু বা অন্য প্রাণীর একই ধাঁচের প্রজনন বা মোটা তাজা করার প্রয়াস তৈরি করছে এক ভয়াবহ অবস্থা , আমরা অজান্তে খাচ্ছি প্রচুর এন্টিবায়োটিক্স অথবা অন্য সব বস্তু যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শেষ করে দিচ্ছে এবং স্থূলতা সহ পারিপার্শিক সমস্যা তৈরি করছে।

প্রাণীজ কোষ এবং স্টেম সেল দিয়ে বাজিমাত

 

উত্তরণের পথ
আমিষাশী কে নিরামিষ খাওয়ানোর জন্য জোর করলে তো লাভ হবে না কারণ মানুষ ভীষণ ত্যাদড় জীব। ঘাড় ধরে লাইনে আনতে গেলে উল্টো লাইন পাতার লোকের লাইন খারাপ করে দেয়,ইতিহাস স্বাক্ষী,যাই হোক সেই উত্তরণের রাস্তাই বের করেছে দু দল বিজ্ঞানী ,এক দল করেছে প্রাণীজ প্রোটিন কে একটু ঘুরিয়ে আহরণ করে আর দ্বিতীয় দল সরাসরি ভেষজ এবং প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে। আসুন জানি,এই দুটি পথের পথিক এবং ভবিষ্যতের আমিষের সংস্থানের বিষয়ে।

১. প্রাণীজ কোষ এবং স্টেম সেল দিয়ে বাজিমাত
এই পথের অন্যতম এক কুশীলব আমাদের ভারতীয় বংশদ্ভুত অপর্ণা সুব্রামনিয়াম এর কথাই ভাবুন। উনি একজন জৈব প্রযুক্তির উপর কর্মরত ১৫ বছরের উপর স্টেম সেল এর উপর এবং জিনতত্ব নিয়ে কাজ করা এই বিজ্ঞানী প্রথমে এই ধারণার উপর কোনো প্রকল্প হতে পারে তা শুনেও রসিকতা ভেবেছিলেন। আজ তিনি ফুড টেকনোলজি কোম্পানির ক্লিন মিট মানে নির্মল মাংস বিভাগের এক ব্যস্ত বিজ্ঞানী এবং অগ্রগন্যা কুশীলব। এই কোম্পানির প্রজেক্ট জেক ল্যাব এর একজন হিসেবে তিনি আপ্লুত যে তাদের কোম্পানি শুরু করেছে মুরগির স্টেম সেল নিয়ে 'আসল ' চিকেন তৈরী করা। যে মুরগিটি কে বেছে নিয়ে তার কোষ থেকে এই মাংস তৈরী শুরু ওটা আজ বেঁচে আছে ওটা ভেবেই তিনি আপ্লুত ! কি সমাপতন, বিসর্জনের ওই প্রাণী বধের প্রতিবাদ করা মেয়েটির নাম ও ছিল অপর্ণা!

কি ভাবে তৈরী হয় এই প্রাণীজ প্রোটিন প্রাণীটিকে হত্যা না করে ?

আজ এই কি ভাবে আর জিনতত্ববিদদের কাছে কোনো বিস্ময় না। এই বিষয়টা হলো কোষের বৃদ্ধি কোনো গবেষণাগারে এবং তার জন্য ব্যবহার হয় স্টেম সেল যা আমাদের সবার ওই কোষ তৈরী থেকে পেশী বা শরীরের উপাদানের মূল ধাত্রী বা কারিগর। বিজ্ঞানীরা সংগ্রহ করেন ওই স্টেম সেল এবং পরীক্ষাগারে তাকে বর্ধিত করেন ওটা কে খাদ্য দিয়ে। বস্তুত কৃত্রিম অঙ্গ তৈরির জটিল ধাপের প্রাথমিক পর্যায়ের উপর এর কাজ তাই নির্দিষ্ট অঙ্গ করতে হয় না স্রেফ যা দরকার হয় কোষের সমাহারে নির্দিষ্ট প্রাণীটির স্বাদের মতো মাংস তৈরী করে দেওয়া।
এ প্রসঙ্গে আরো সরল ভাবে বললে বলা যায় ,আপনি চিকেন বা মটন অথবা বিফ কি পর্ক খেয়ে অভ্যস্ত কারন ওই মাংসের স্বাদ আপনি জানেন। আর জানেন কারন প্রত্যেকটি প্রাণীর নিজস্ব বৈশিষ্ট আছে তাই। এবার আপনাকে যদি চিকেনের মানে মুরগির স্টেম থেকে বহু কোষের সমাহারে তৈরী মাংস খাওয়ানো যায় তা হলে আপনি পাবেন মুরগির স্বাদ। এই বিজ্ঞানীরা আবার ওটা এতোই সূক্ষ্ম পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে ধরুন নানান অঙ্গের লালসা মেটাতে এর বিভাজন করেছে। মানে লিভারের স্টেম সেল নিয়ে ওটা তৈরী মাংস আপনাকে মেটের কারী খাওয়ার আনন্দ দেবে তবে ওই মূল প্রাণীটির হত্যা না করে !

স্রেফ চিকেনের উপর ওই প্রানিজ স্টেম সেল দিয়ে বাজিমাত করতে কাজ শুরু করেছে সুপারমিট

 

বাণিজ্যিক প্রসার :
ইতিমধ্যেই বার্গার বা অন্য খাদ্য বস্তুর উপাদান হয়ে উঠেছে এই মাংস। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এখনো স্বীকৃতি দেয় নি তাতে কিছু আসে যায় না ,পাবেই পাবে এই প্রত্যয় নিয়ে আছে আমেরিকার বিখ্যাত সিলিকন ভ্যালির বেশ কিছু কোম্পানি। ইতিমধ্যেই তারা ছাড় পেয়েছেন ব্রাজিল ,চীন এবং ইজরায়েল এ। অস্ট্রেলিয়াতেও পাবেন,আমেরিকাতে মাংস বিক্রেতা এবং খামার এর লবি US Cattlemen’s Association (USCA) কোমর বেঁধে লেগেছে ওটা মাংস নহে এই ট্যাগ লাগানোর দাবিতে। স্বাভাবিক , জায়গামতো লাগার অবস্থা তৈরী হচ্ছে যে !
এর সমস্যা হলো এই কোষ এর বৃদ্ধির জন্য দরকার হয় নির্দিষ্ট খাদ্য এবং তার যোগান। ওটা বাণিজ্যিক ভাবে করতে গেলে মানে কোষ-আবাদ করতে টাকার দরকার এখনো প্রচুর। ওই জন্য বিশেষ দামি খাদ্য তৈরির উপর এই কোম্পানিগুলো নজর দিয়েছে যেমন ধরুন ওই আগে বলা ওই হাঁসের চর্বিযুক্ত বিশেষ লিভার এর তৈরী করার উপর।
আপাতত বাজারের দামের মাংসের তিনগুন দাম পড়লেও (মার্কিন বাজারের হিসেবে ) ওটা নেমে আসবেই আশা করি,উহু আশা না ওটা আমার নিশ্চিত ধারণা !

কি করে তৈরী হচ্ছে এই ভেষজ উপাদানের মাংস ?
মূল প্রোটিনের জন্য সয়াবিনের উপর নির্ভর করলেও ওটা বাণিজ্যিক ভাবে চাহিদা মেটানোর জন্য অপর্যাপ্ত হচ্ছিল না তাই এসেছে ইস্ট এবং সয়াবিনের মিশ্রণ যা এনে দিচ্ছে ওই মূল মাংসের উপাদানের ভিত্তি। বিজ্ঞানীরা প্রথমে নির্ণয় করেছেন ওই আমাদের প্রিয় 'মাংসের ' জন্য দায়ী আণবিক বস্তু গুলো কে। এরপর তাকে পৃথকীকরণ ও করে ফেলেছেন। এরপর যা করেছেন তা হলো এই উপাদানের তৈরির জন্য খুঁজে বের করেছেন ভেষজ উপাদান,নামটা খটমট ,উচ্চারনে ভুল হলে মাপ করবেন ,সয়ালেঘেমোগ্লোবিন ( soy leghemoglobin ) এর সাথে ওই সরস ভাব বা প্রাণীজ রক্তরসের জন্য ব্যবহার হচ্ছে বিট এর রস। মজার কথা হলো এই ভেষজ মাংসে বিখ্যাত সেফ এবং পুষ্টিবিশেষজ্ঞরা মাংসের স্বাদের সাথে কোনো তারতম্যের লক্ষণ দেখেন নি !

কি ভাবে এর আকৃতি আসবে ?
এতে হাড় থাকবে কি না জানি না তবে আকৃতির জন্য ব্যবহার হচ্ছে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টার যার সমন্ধে কোনো অন্যদিন আবার বলব,এক কোথায় কাচামাল আপনি দেবেন ওই প্রিন্টারের কালির জায়গায় আর যে মাংসের বা প্রানিজ বস্তুর ছবি/আসল রূপ দেখাবেন হুবহু ওটা তৈরী করবে ওই মেশিন।

মাংসেই শেষ না ,এসেছে চিংড়ির বিকল্প ও !
যেহেতু রবিবারের মাংসভাতের দিনে বিষয় রেখেছি ওটার উপরেই তবু লোভ সম্বরণ করতে পারলাম না বলতে যে দু একটি কোম্পানি সাফল্যের সাথে তৈরী করছে কড়াইশুঁটি এবং সামুদ্রিক শেওলার আণবিক মিশ্রণ দিয়ে আর একই পথে অন্য আরো একটি কোম্পানি একই কাজ করছে ওই চিংড়ির কোষ কে গবেষণাগারে বৃদ্ধি করে। ফলাফল ? একেবারে আসল চিংড়ির মতো,অন্তত খ্যাতনামা খাদ্য বিশেষজ্ঞরা তো তাই বলছেন। আর বিকোচ্ছে ও দেদার।সম্পর্কিত ছবি ও দেখার আমন্ত্রন রইলো

প্রানিজ কোষ নিয়ে তৈরী মাংসের উপর কর্মরত কিছু প্রতিষ্ঠানের পরিচয় :
মনে রাখবেন,এই প্রক্রিয়াজাত মাংসের সাফল্য আসবেই এই বিশ্বাস আছে মাইক্রোসফট এর বিল গেটস এবং ভার্জিন এয়ারলাইন্স এর স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন এর। ওরা কিন্তু আজ পর্যন্ত অনেক প্রকল্পকে আগেই সফলতা দেওয়ার ক্ষেত্রে সফল ভবিষ্যৎবাণী করেছেন! যাই হোক,এই স্বল্প পরিসরে তাদের ধারণা ইত্যাদির বদলে বেশ কিছু এই ধরণের কোম্পানির নাম এবং কাজের কিঞ্চিৎ বিবরণ দিচ্ছি
এই প্রসঙ্গে বলে রাখি, ভারত উপমহাদেশে এই মাংস আসবে ২০২৫ সালে,অন্তত এর উপর যা খবর পাচ্ছি তাতে দেখছি হায়দ্রাবাদে একটি প্রতিষ্ঠান তার কাজ শুরু করে দিয়েছে।আর পৃথিবীতে যে সমস্ত জায়গায় এর উপর বানিজ্যিক কাজ হচ্ছে তাদের কিছু পরিচয় নিচে দিলাম-
স্রেফ চিকেনের উপর ওই প্রানিজ স্টেম সেল দিয়ে বাজিমাত করতে কাজ শুরু করেছে সুপারমিট,এদের সমন্ধে জানতে ওদের ওয়েব সাইট এ খোচা দিতে পারেন এইখানে : https://www.supermeat.com/
ইয়ে,ওই অন্য অনেক কোম্পানির মতো এটি ও ইহুদি কোম্পানি এবং ইজরাইল এর তেল অভিব এ যাত্রা শুরু করে ইতিমধ্যে বেশ বড় মাপের মানে কয়েক মিলিয়ন ডলার এর পুজি করেছে স্টক মার্কেট থেকে।
একই বাজারে এসেছে ডাচ কোম্পানি মোসা মিট,ওরা কালচার টিস্যু মানে ওই প্রানিজ কোষ থেকে গোমাংসের হ্যামবার্গার তৈরী করা শুরু করেছে।মূলত অস্ট্রেলিয়াতে কারবার করার উপর জোর দেওয়া এই কোম্পানির সমন্ধে জানতে এই লিংক দেখুন https://mosameat.eu/
আরো যা এসেছে তা হলো,এল সেগুন্ড,ক্যালিফোর্নিয়ার বিয়ন্ড মিট এবং রেডউড সিটি,আরো এসেছে ভেষজ ভাবে তৈরী করা মাংসের ইম্পসিবল ফুড।
এসেছে নিউইয়র্ক এর ফিনলেস ফুড ইনকর্পোরেশন যারা উপরে বলা ওই চিংড়ির বিকল্প নিয়ে এসেছে।তাদের নজর টুনা মাছের বিকল্প নিয়ে আসা ২০১৯ এর মধ্যেই।

মানুষের বিস্ময়কর উদ্ভাবনী শক্তি-ভরসা রাখুন মানুষে, বিজ্ঞানে !

 

এত কিছু বলা কেন ?
উপরে যা বলেছি আবার তাই বলছি,আগামী আরো একশ বছর পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়বে জ্যামিতিক হারে,এই বিপুল সংখ্যার মানুষের খাদ্য বিশেষত পুষ্টিকর খাদ্যের জন্য যে পরিমান জমি বা শক্তি দরকার হবে খাবার তৈরী করতে অথবা এই ক্ষিদে মেটাতে তাতে নতুন সবুজ বিপ্লব বা জেনেটিক্স দিয়ে শস্য বাড়ালেই চলবে না,দরকার এই কার্বন নিঃসরণ কমানো।নতুন এক বিপ্লবের নিঃশব্দ আগমন দেখতে পাচ্ছি আগামীতে, বিপ্লব মানে আমূল পরিবর্তন আর ওটা আনতে দরকার নতুন পদক্ষেপ,যা দিতে পারে বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি।সর্বপরি ওটা দেবে মানুষের বিস্ময়কর উদ্ভাবনী শক্তি-ভরসা রাখুন মানুষে, বিজ্ঞানে !

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ !
_____________________________

তথ্যসূত্র :
১. এই বিকল্প মাংসের উপর প্রাসঙ্গিক জানার জন্য দেখুন https://en.wikipedia.org/wiki/Cultured_meat
২. আরো জানতে https://www.washingtonpost.com/…/aa893f34-e630-11e5-a6f3-21…
৩. ইহা মাংসের সম্মান পাবে কি না তার উপর আলোচনা https://theconversation.com/should-lab-grown-meat-be-labell…
৪. খাবো কি খাবো না,এর উপর আলোচনা https://www.engadget.com/…/21/cultured-meat-public-percept…/
৫. বিল গেটস এবং স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন এর বাজি এই মাংস https://www.cnbc.com/…/bill-gates-and-richard-branson-bet-o…
৬. নতুনের আহ্বান কি আর বিতর্ক ছাড়া হয় ? অস্ট্রেলিয়াতে এর উপর প্রাথমিক সংশয়ের উপর কিছু খবর https://www.news.com.au/…/n…/348892d3282d9f1adabbf8935deae8eb
৭. ভারতে আসিতেছে ২০২৫ এ তবে দক্ষিন ভারতে,পশ্চিম বঙ্গে আপাতত তেলেভাজা এবং ধুপকাঠি নিয়ে কাঠি করুন https://economictimes.indiatimes.com/…/article…/63528027.cms
৮. কি বলছে এর ভোক্তা ? https://www.foodingredientsfirst.com/…/lab-grown-meat-one-in…

___________________________

লেখক আজিজুল শাহজী কলকাতার প্রখ্যাত ও জনপ্রিয় বিজ্ঞান লেখক। তিনি নিয়মিত ডাক্তার প্রতিদিনে লেখার সম্মতি জানিয়েছেন।

আপনার মতামত দিন:


মানুষের জন্য এর জনপ্রিয়