Ameen Qudir
Published:2018-06-01 18:07:51 BdST
বই লিখে রাষ্ট্রপতির ভালবাসা ধন্য হলেন একজন ডাক্তার লেখক শান্তি সৈনিক
বংগবন্ধু সন্মেলন কেন্দ্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ভালবাসা পেয়ে আ্পলুত লেখক মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ । 
ডাক্তার প্রতিদিন ডেস্ক _____________
মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ । অনন্য পরিশ্রমী একজন ডাক্তার ও সামরিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। সৈনিক। স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে ছুটে গেছেন বিশ্বের নানা প্রান্তে মানবতার ডাকে। সাড়া দিয়েছেন ; জীবনের আশ্বাস দিয়েছেন যুদ্ধপীড়িত আর্তজনে। সেই সব মহান কাহিনি তিনি লিখেছেন একজন সত্যের আরাধনাকারী হিসেবে। তার কলামে ফুটে উঠেছে জীবন্ত সব ছবি। ডাক্তার প্রতিদিন পত্রিকার সৌভাগ্য হয়েছে বেশীর ভাগ লেখা প্রকাশের। সেসব লেখা গত বই মেলায় যখন প্রকাশ হয়; পাঠক মহলে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। 
এই মানবতাবাদী লেখকের কথা পৌঁছে গেছে বাংলাদেশের শীর্ষ নাগরিকের কাছেও। স্বয়ং রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ এডভোকেট সানুগ্রহে আগ্রহ দেখিয়েছেন লেখকের বই 'যে গল্প ত্রাসের যে গল্প দুঃসাহসের' কে নিয়ে। 
সেই গল্প লেখক নিজেই বলেছেন ডাক্তার প্রতিদিন পাঠকদের।
মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ। 
আর্মড ফোরসেস ফুড এন্ড ড্রাগ ল্যাবরেটরির উপ অধিনায়কের দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছেন।
এর আগে ছিলেন আর্মড ফোরসেস মেডিকেল কলেজএ ।
ওয়েস্টার্ন সাহারায় শান্তিরক্ষী হিসেবে সফলভাবে এক বছরের কাজ শেষে আর্মড ফোরসেস মেডিকেল কলেজে সহকারী অধ্যাপক, ফার্মাকোলজি বিভাগে যোগ দিয়েছিলেন।
বংগবন্ধু সন্মেলন কেন্দ্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ভালবাসা পেয়ে আ্পলুত লেখক মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ । তার সেই অভিজ্ঞতা তার নিজস্ব বিনয়ী বয়ানে শোনা যাক------------------------
****************
একজন লেখকের স্বীকৃতি ,একজন লেখকের গৌরব গাঁথা 
--------------------------
২৯ মে ছিল আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস। যথাযথ মর্যাদা এবং ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয় । বঙ্গবন্ধু জাতীয় সন্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এই মহতী অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ মিশনের শান্তিরক্ষীর স্মৃতিকথন 'যে গল্প ত্রাসের যে গল্প দুঃসাহসের' বইটির লেখক হিসেবে আমাকেও নিমন্ত্রণ করা হয় ।
২।ফেসবুক আর টেলিভিশনের হাজার চ্যানেলের কাছে বই যখন প্রায় পরাজিত ,লেখকরা যখন উপেক্ষিত তখন মহামান্য রাষ্ট্রপতি বইয়ের প্রতি তাঁর সদয় সানুগ্রহ প্রদর্শন করেন ,বইটি সংগ্রহ করেন ।
৩।ফেরদৌসি তুসিকে 'শাহনামা' রচনার পারিশ্রমিক হিসেবে চুক্তিবদ্ধ স্বর্ণমুদ্রার বদলে রৌপ্যমুদ্রা দিয়ে কলঙ্কিত করা হয়েছিল ।সেখানে এই বাংলাদেশে লেখককে সসন্মানে আলাদাভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় ।একজন লেখকের জীবনে এর চেয়ে বড় স্বীকৃতি ,আর গৌরবগাঁথা আর কি ই বা হতে পারে ?
**********************
আপনার মতামত দিন:

 
                 
                                        
                                        
                                        
                                        
                                        
                                        
                                       