আত্মহত্যা,সঙ্গীর দোষে সন্তানের উপর অত্যাচার কোন মায়ের জন্য সঠিক পথ নয়।মাতৃত্ব কোন ছেলেখেলা না!একটা দায়িত্ববোধের নাম।আর এটাকে অস্বীকার বা অবহেলার কোন সুযোগ কোন মায়ের নাই! লিখেছেন ডা. শিরীন সাবিহা তন্বী
অন্য দেশের এক নারীর এমন আগ্রহ দেখে চিকিৎসকরা বিস্মিত হলেও সম্মতি দেন। এরপর থেকেই মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যুদ্ধাহত ব্যক্তিদের শুশ্রূষা দিতে থাকেন লুসি।বাংলাদেশের মা। মাদার তেরেজা।
অন্তত মানসিক অসুস্থতায় চিকিৎসা না পেয়ে বিনা চিকিৎসায় একজন ও যেন মারা না যায়।আত্মহত্যা নামক পাপের পথ বেছে না নেয়।সেই ছোট চেষ্টাটুকু তো আমরা সবাই করতে পারি।তাই নয় কি? লিখেছেন ডাঃ শিরীন সাবিহা তন্বী
"রোগীর হাজবেন্ডের কথায় সম্বিৎ ফিরল। খুশিতে চোখে পানি আসার মতো ব্যাপার। চোখের কোনায় পানি নিয়ে ঝাপসাচোখে এদিক ওদিক তাকাচ্ছি। মনে হলো ভ্রুণটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে। তার চোখে কৃতজ্ঞতা!" গভীর মানবিক সংবেদনের সঙ্গে লিখেছেন ডা.ছাবিক
পূর্বাহ্ণে প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়ে রাষ্ট্রের সর্বাঙ্গে দুর্নীতির ঘা সৃষ্টি হলে, প্রতিকারের মলম কোথায় লাগাবে ? লাগিয়ে কি হবে? লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
১ থেকে ১০ অক্ষরের এমন দশটি ইংরেজি শব্দ আছে যার অর্থ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্য্যপূর্ন:লিখেছেন প্রফেসর ডা. তাজুল ইসলাম
বেশ বোঝা গেল- ডাক্তার হওয়া বেশ কঠিন। সে গোটা কয়েক বিজ্ঞানের বই মুখস্থ করে ডাক্তার হবে, সাহিত্য পডবে না, সংস্কৃতি চিনবে না- এক কথায় জীবনের কোন সুকুমার বৃত্তির সাথে তার কনামাত্র সম্পর্ক থাকবে না। যে জীবনকেই চিনল না সে কোন জীবনক
অথচ 'গরীবের ভগবান' যদি কাউকে বলতে হয়, তাহলে তা বলা উচিত এই ডাক্তারবাবুর মতো মানুষদেরই। জানাচ্ছেন চিত্রদীপ সোম
হোমিওপ্যাথি এবং অ্যাস্ট্রোলজি দুই’ই ক্ষতিকারক প্র্যাকটিস। বিজ্ঞান থেকে এসব অনেক দূরে। এমনই মন্তব্য করলেন নোবেল লরিয়েট ভেঙ্কটরামন রামকৃষ্ণ।
এই সাফল্যের কাহিনি বিশ্ববাসীকে জানাতে আন্তর্জাতিক জার্নালে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
করিমুল হকের চরিত্রে কে অভিনয় করবেন? সেই সম্ভাবনায় উঠে এসেছে দু'টি নাম। আমির খান আর অন্য জন ?
একজন ইউএইচএফপিও কে ও তো স্থানীয় স্বাস্থ্য প্রশাসনকে গতিশীল রাখতে হলে নিয়মিত কমিউনিটি ক্লিনিক সহ অন্যান্য স্বাস্থ্য স্থাপনা এবং মাঠ পর্যায়ের কাজের তদারকি করতে হয়। স্থানীয় স্বাস্থ্য প্রশাসনকে গতিশীল রাখতে হলে ইউএইচএফপিওদের গাড়ী
খ্রিষ্টিয় নববর্ষ উপলক্ষে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার খাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবেমেম্বারস অব দ্য ওর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার (এমবিই) খেতাবপেলেন ব্রিটিশ বাংলাদেশ চিকিৎসকআনওয়ারা আলী ।
আজো আমরা আমাদের নিরাপদ কর্মস্থলের দাবী আদায় করতে পারিনি। হয়তো আমাদের নেতারাও আমাদের এই দাবীকে সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারেন নি। কিন্তু আমরা আর কত দিন মার খেয়ে যাব? মানবিক প্রশ্নটি তুলেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন কখনওই দেশ সরকার বিরোধী নয়। লিখেছেন ডা. রেজাউল করীম
আমাদের দেশের চাকুরীজীবী মানুষগুলা এতো হতাশ আর খিটখিটে কেন জানেন? প্রশ্নের জবাব খুঁজেছেন ডা. মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন
স্বপ্ন দেখি,এই বাংলায় অন্তত উৎসবের সময় নিত্য ব্যবহার্য জিনিষের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
কিন্তু বিশ্ব মানবের প্রচলিত মনোজগতে কি ধরণের প্রভাব ফেলতে পারে এমন যুগান্তকারী ঘটনা; সেটাও তারা আমলে নিচ্ছেন অতি গুরুত্বের সঙ্গে।
মুক্তিযোদ্ধার তালিকা করার চেয়ে বেশি জরুরি স্বাধীনতাবিরোধী এবং যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা করা। এবং এখনই তার শ্রেষ্ঠ সময়। অনবদ্য লেখা । লিখেছেন ডা. এনামুল হক চৌধুরী
একটা সময় ছিল যখন এইডস রোগের নাম শুনলেই মানুষ ভয় পেত৷ এখন সেই পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে৷ লিখেছেন সুমিত বণিক
