ডা শাহাদাত হোসেন
Published:2022-08-12 19:41:04 BdST
বিএসএমএমইউতে পদোন্নতি পেলেন কৃতি শিক্ষকরা
ডেস্ক 
_______________________
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) পদোন্নতি প্রাপ্ত শিক্ষকদের মাঝে পত্র হস্তান্তর করা হয়েছে। । বৃহস্পতিবার সকালে (১১ আগস্ট ২০২২) শহীদ ডা. মিলন হলে শিক্ষকদের মাঝে এসব পদোন্নতিপত্র হস্তান্তর করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ। 
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ জাহিদ হোসেন, উপ- উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, উপ-উপাচার্য ( প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মোঃ হাবিবুর রহমান দুলাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএসএমএমইউ র নতুন পদোন্নতি প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষকদের অভিনন্দন জানিয়েছেন ডাক্তার প্রতিদিন সম্পাদক এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিভাগের প্রফেসর ডা সুলতানা আলগিন। তিনি বলেন, এ সকলের জন্য আনন্দময় ও সম্মানজনক ঘটনা। পদোন্নতি প্রাপ্ত সকলেই অভিজ্ঞ ও বিশিষ্ট শিক্ষক চিকিৎসক। তাদের জন্য শুভকামনা নিরন্তর।

নব পদোন্নতিপ্রাপ্ত অধ্যাপক ডা. সুভাষ দে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, আজকে আমার জীবনের সবচেয়ে স্মরনীয় দিন। তবে দায়ীত্ববোধটা বার বার ভাবাচছে। শিক্ষকতা জীবনের সর্বোচ্চ পদে আজকে পদোন্নতি পেলাম॥ 
জননেএী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না থাকলে সেটা হয়ত সম্ভব হতো না॥ আমি কৃতজ্ঞতায় মাথা নত করি মাননীয় উপাচার্য স্যার অধ্যাপক শারফুদদিন স্যার সহ সকল প্রো ভিসি , কোষাধ্যক্ষ, ডীন ম্যাডাম , প্রক্টর স্যার ,আবু নাসার রিজভী স্যার , চেয়ার ম্যান নিউরোলজী বিভাগ, ডাঃ সবুজ , ডাঃ শিপন , ডাঃ রাসেল সহ প্রশাসনের সবার কাছে॥ কারন আমার চাওয়া লাগেনি উনারাই সব কিছু করে আমার পদোন্নতির ক্ষেএ তৈরী করেছে॥
আমার বাবা বেঁচে থাকলে আজকে যে কি খুশী হতেন সেটা ভাবলেই মনটা খারাপ হয়ে যাচ্ছে ॥
সবার আশীর্বাদ চাই আমি যেন আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারি॥
জয় বাংলা।
ডা. ওয়াহিদ এক প্রতিক্রিয়ায় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে লেখেন, নতুন নিয়োগ এবং পদোন্নতি প্রাপ্ত সবাই কে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। এত গুলো শিক্ষক একসাথে নিয়োগ এটা বিএসএমএমইউ এর ইতিহাসে বিরল। আমাদের ডাইনামিক উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ স্যারের শতভাগ আন্তরিকতার কারনেই এটা সম্ভব হয়েছে। আমরা সবাই আন্তরিকতা সাথে চিকিৎসা এবং গবেষণা করলে একদিন এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাঁড়াবে এবং স্যারের পরিশ্রম সার্থক হবে। স্যারের জন্য দোয়া, সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করছি। 
ডা. এমডি সোহেল বলেন, আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এক স্মরনীয় দিন।
মাননীয় উপাচার্য স্যার প্রমান করে দেখিয়ে দিলেন সকল ধরনের গ্ৰুপিং লবিং এর উর্দ্ধে উঠে কিভাবে স্বাধীনতার স্বপক্ষের সৈনিকদের যোগ্যতা অনুযায়ী মূল্যায়ন করতে হয়।
আজকের এই মূল্যায়ন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যেও এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে ।
পদোন্নতি প্রাপ্ত সবাইকে আবারো অভিনন্দন।
অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই মাননীয় উপাচার্য স্যার এর প্রতি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গ
আপনার মতামত দিন:

 
                 
                                        
                                        
                                        
                                        
                                        
                                        
                                       