Ameen Qudir
Published:2018-10-16 22:35:30 BdST
বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাইকিয়াট্রিস্টস-এ র সৌজন্যে দেশের ৮২ শতাংশ শিশু বুলিংয়ের মধ্যেই বড় হয়
ডা. দেলোয়ার হোসেন
____________________________
তরুণরা এই বয়সেই শারীরিক পূর্ণতা ও বিকাশ লাভ করে। যার জন্যই বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় বিশ্ব তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সোচ্চার। তরুণ সময়ে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে একটা টার্মওয়েল তৈরি হয়। পার্টনার ভায়োলেন্সও এই বয়সেই হয়ে থাকে। একটা কালভার্ট নির্মাণ করতে রডের পরিবর্তে যদি বাঁশ দেওয়া হয়, তবে কালভার্টটি যেমন হবে ঠিক, তেমনি মানসিক রোগ, যৌন হয়রানির শিকার, বুলিংয়ের মধ্যে বেড়ে ওঠা তরুণের অবস্থাও তেমনই ভঙ্গুর হবে। এ ক্ষেত্রে করণীয় কী হবে? ফিশ ওয়েল খাওয়াতে হবে। জীবন যাপনেও পরিবর্তন আনতে হবে, নিয়মিত ছয় ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করতে হবে। রাত জেগে ফেসবুক কিংবা অন্য কাজ করলে কর্মক্ষমতা নষ্ট হবে। দেশের ৮২ শতাংশ শিশু বুলিংয়ের মধ্যেই বড় হয়। তরুণদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রভাব থেকে রক্ষা করতে হবে। ১৮ বছরের আগে কোনো তরুণ স্মার্ট ফোন ব্যবহার করতে পারবে না—এমন বিষয় নির্দিষ্ট করে জাতীয় নীতি প্রণয়ন করতে হবে।
_______________________________
দ্র: বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাইকিয়াট্রিস্টস-এ র সৌজন্যে এই লেখা প্রকাশ হল। ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাইকিয়াট্রিস্টস ও চ্যানেল আইয়ের যৌথ আয়োজনে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় সম্প্রতি । সেখানে এ বক্তব্য রাখেন
ডা. দেলোয়ার হোসেন
সহযোগী অধ্যাপক, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
আপনার মতামত দিন: